শিক্ষনীয় গল্প। এয়ার হোস্টেস ও যাত্রী। চরিত্র গঠনমুলক ঘটনা। Moral Stories...
এক উড়োজাহাজ ইউরোপের
কোন দেশে উড়ছিল, সে জাহাজে একজন শিক্ষিত মুসলমানও সফর করছিল।
কোন দেশে উড়ছিল, সে জাহাজে একজন শিক্ষিত মুসলমানও সফর করছিল।
যখন এয়ারহোস্টেস
অন্যান্য মুসাফিরের সাথে তাকেও শরাব পান করতে দিল সে শরাপ পান করতে অস্বীকার করল।
অন্যান্য মুসাফিরের সাথে তাকেও শরাব পান করতে দিল সে শরাপ পান করতে অস্বীকার করল।
ফলে এয়ারহোস্টেল
একথা তাঁর সুপারভাইজারকে জানাল, সুপারভাইজার এসে প্রশ্ন করল আমাদের খেদমতে কি কোন সমস্যা
রয়েছে?
একথা তাঁর সুপারভাইজারকে জানাল, সুপারভাইজার এসে প্রশ্ন করল আমাদের খেদমতে কি কোন সমস্যা
রয়েছে?
আপনি কেন শরাব
গ্রহণ করছেন না? এই শরাব মেহমানদারী হিসেবে পেশ করা হচ্ছে। মুসাফির তাকে অনেক সম্মানের
সাথে বুঝালেন, সে মুসলমান আর মুসলমান শরাব পান করেনা।
গ্রহণ করছেন না? এই শরাব মেহমানদারী হিসেবে পেশ করা হচ্ছে। মুসাফির তাকে অনেক সম্মানের
সাথে বুঝালেন, সে মুসলমান আর মুসলমান শরাব পান করেনা।
সুপারভাইজর বারবার
অনুরোধ করতে লাগল যেন এই শরাব পান করে নেয়, সুপারভাইজারের বারাংবার অনুরোধের কারনে
মুসাফির বলল। এককাজ কর এই শরাব প্রথমে পাইলটকে পান করাও।
অনুরোধ করতে লাগল যেন এই শরাব পান করে নেয়, সুপারভাইজারের বারাংবার অনুরোধের কারনে
মুসাফির বলল। এককাজ কর এই শরাব প্রথমে পাইলটকে পান করাও।
সুপারভাইজর জবাব
দিল, এটা কিভাবে হতে পারে যে, সে শরাব পান করে জাহাজ উড়াবে?সে ডিউটিতে আছে। আর যদি
সে ডিউটিরত অবস্থায় শরাব পান করে।
দিল, এটা কিভাবে হতে পারে যে, সে শরাব পান করে জাহাজ উড়াবে?সে ডিউটিতে আছে। আর যদি
সে ডিউটিরত অবস্থায় শরাব পান করে।
তবে এই ব্যপারে
১০০% সম্ভাবনা যে জাহাজ দুর্ঘটনার শিকার হবে।মুসাফির সুপারভাইজরকে বললেন।
১০০% সম্ভাবনা যে জাহাজ দুর্ঘটনার শিকার হবে।মুসাফির সুপারভাইজরকে বললেন।
আমি মুসলমান,
আমি আমার ঈমানকে বাঁচানোর জন্য সদা সর্বদা ডিউটিরত থাকি।
আর আমি যদি শরাব পান করিআমি আমার ঈমানকে বাঁচানোর জন্য সদা সর্বদা ডিউটিরত থাকি।
তাহলে এই কথার ১০০% সম্ভাবনা আছে, আমি দুর্ঘটনার শিকার হয়ে যাব। এবং আমার ঈমান বরবাদ
করে বসব।
কোন মন্তব্য নেই