গর্ভবতী নারীর হাজারো মারাত্মক ভুল ও আমল/ ওয়াজিফা
গর্ভবতী নারীর হাজারো মারাত্মক ভুল ও আমল/
ওয়াজিফা
Islamic books for kids
The Proudest Blue: A Story of Hijab and Family
১ম
মারাত্মক ভুলটি আমাদের সমাজে প্রচলন আছে যে গর্ভবতী নারী কোন মৃতের ঘরে যেতে পারবে
না, গেলেও মৃতব্যক্তির পাশে বসতে পারবে না, অনেকে এ বিষয়ে কু ধারনা করে যে যদি মৃত
লোকের পাশে যায় হয়ত গর্ভের সন্তানের উপর কোন ধরনের কু প্রভাব পরবে। এ ব্যপারে ওলামায়ে
কেরাম বলেন যে এসবই হল দুর্বল ঈমানের লোকদের কথা, এ বিষয়ে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের পক্ষ
থেকে কোন নিষেধাজ্ঞা আসে নাই। গর্ভবতী নারীদেরকে মৃত লোকের ঘরে যেতে ইসলাম ধর্মে কোন
ধরনের বাঁধা নাই। অথচ মানুষ মৃত্যু বরণ করলে
সে যদি নেককার হয় তাহলে সেখানে রহমতের ফেরেশতারা আসে, রহমত নাযিল হতে থাকে, সুতরাং
এ ধরনের নেক লোক মৃত্যুর পর সেথায় গেলে বরকতই হাছিল হবে।
২য়
মারাত্মক ভুলটি হল- আমাদের সমাজে গর্ভবতী নারীদের ব্যপারে অনেকে বলে যখন চন্দ্র গ্রহণ
হয় কিংবা সূর্য গ্রহণ হয়ে থাকে তখন গর্ভবতী নারী কোন ধরনের লোহাতে হাত লাগাবে না, অথচ
এ ব্যপারে ইসলামী শরীয়ত ও ওলামায়ে কেরাম বলেন যে এ ধরনের কথা গুলি হল কুসংস্কার, নবী
করিম (দরুদ) এর ফরমান হল (ইজা তাতাইয়্যারতা ফামদি) অথ্যাৎ যদি তোমরা কোন কু সংস্কারের
ভয়ে লিপ্ত হও, সে কাজটি করেই ফেল এতে তোমার কোন ক্ষতি হবে না। কিন্তু আমাদের অবস্থা
এমন যে কোরান ও হাদীসের কথাকে আমরা যতটুকু বিশ্বাস না করি তার চেয়ে বেশী বিশ্বাস করি
লোকমুখের কুসংস্কারপূণ কথা, কারন আমাদের ঈমানই হল দুর্বল। তাই যখন পাশের বাড়ীর বুড়ি
এসে বলে দিল চাঁদগ্রহণ হলে গর্ভবতী মহিলার লোহা ধরা যাবে না, তখন ইসলামী শরীয়তে এ ব্যপারে
কোন বিধান আছে কিনা তা না জেনে সে বুড়ির কথাকেই বেশী কবুল করে নিই।
আরেকটি
বিষয় খুব বেশী এখন চালু হয়ে গেছে তা হল আলট্রাসাউন্ড করে ছেলে নাকি মেয়ে আগে থেকেই
জেনে নেয়া, ওলামায়ে কেরাম এ ব্যপারে ফতোয়া দিয়েছেন যে যদি কেহ গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি
মেয়ে শুধুমাত্র তা জানার জন্য আল্ট্রা করায়
তা সমিচীন নয়। কারন আগে থেকেই গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে তা জেনে ফেললে বিভিন্ন
রকম ফিতনা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যেমন কোন নারী আগে থেকেই জেনে নিল তার গর্ভের
সন্তান ছেলে তখন তাঁর মধ্যে একটা অহংকার সৃষ্টি হয়, অথবা ছেলে হবে জেনে সে যেন সহি
সালামত থাকে তার জন্য খুব বেশী রকমের সতর্কতা অবলম্বন করাতে গিয়ে স্বামী, শাশুড়, শ্বাশুড়ির
পক্ষ থেকে নানান ধরনের বিধি বিধান বিপত্তির কারন হয়ে থাকে, যা স্বাভাবিক জীবনযাপনে
গর্ভবতীর জন্য বাঁধার কারন হয়, ফলে হিতে বিপরিীত হয়ে যায়। আবার অনেকে আগেই ১টা কন্যা
সন্তান জন্ম দিয়ে ফেলেছে এখন ২য় বার কামনা করে পুত্র সন্তান কিন্তু আলট্রাতে যখন আসে
২য়টিও কন্যা তখন সেটিকে নিয়ে বেড়ে যায় পেরেশানি।
এমনকি সে কন্যা সন্তানকে মেরে ফেলার পরিকল্পনাও করে নাউজুবিল্লাহ, যা আমাদের সমাজ ও পরিবারের জন্য বড়ই
ভয়ংকর। তবে যদি গর্ভের বাচ্চার পজিশন ঠিকঠাক
আছে কিনা তা জানার জন্য যদি কেহ আল্ট্রা করায় তা শরীয়তে জায়েজ।
আরেকটি
বিষয় গর্ভবতী নারী যখন ৮/৯ মাসের গর্ভবতী হয়ে যান তখন অনেকে সিজদা করতে অপারগ বলে নামাজই
ছেড়ে দেন, অথচ ইসলাম তাঁদের জন্য সহজ করে দিয়েছে, যদি জমিনে সিজদা করা খুবই কষ্ট হয়
এ ধরনের মহিলা যারা জমিনে বসে সিজদা করতে পারেন না, তাদের জন্য ইসলামী শরীয়ত এ সুযোগ
রেখেছে যে সে নারী চেয়ারে বসে বসে ইশারায় সিজদা করে নামাজ আদায় করতে পারবে।
গর্ভবতী
নারীদের জন্য ইসলামী শরীয়ত অনেক সুযোগ সুবিধা দিয়ে রেখেছে, যেমন গর্ভবতী নারীকে যদি
কোন অভিজ্ঞ ডাক্তার বলে যে আপনি যদি রোযা রাখেন তাহলে আপনার গর্ভের সন্তানের ক্ষতিহবে,
অথবা গর্ভবতী মহিলার পূর্বের অভিজ্ঞতা আছে
যে গর্ভকালীন রোযা রাখলে ক্ষতি হয়, অথবা ডাক্তারও নিষেধ করেনি, পূর্বের অভিজ্ঞতাও নাই
কিন্তু বর্তমান হালতে গর্ভবতী নারী রোযা রেখে
খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছে এমন সব অবস্থায় ইসলামী শরীয়ত গর্ভবতী নারীকে রোযা ভঙ্গ করার
অনুমতি দিয়েছে। ইসলামী শরীয়তের এমন সুযোগ থাকা সত্বেও ডাক্তার নিষেধ করার পরও অনেক
মায়েরা গর্ভকালীন রোযা রাখা ছাড়েন না, যার পরিণতি মা ও সন্তানের জন্য অনেক সময় ভাল
হয় না।
এবার
আসুন গর্ভবতী নারীরা গর্ভ অবস্থায় কি কি দোয়া ও ওয়াজিফা পাঠ করবে তা জেনে নিই। গর্ভকালীন
অবস্থায় নারীরা সব সময় যে সব কুরানী দোয়াসমুহ পাঠ করবেন তা হল সুরা সাফফাত এর ১০০ নং
আয়াত
رَبِّ هَبْ لِي
مِنَ الصَّالِحِينَ
হে আমার পরওয়ারদেগার! আমাকে এক নেক সন্তান দান কর।
সুরা ইবরাহিমের আয়াত ৪০
رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلاَةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاء
হে আমার পালনকর্তা, আমাকে নামায কায়েমকারী করুন এবং আমার
সন্তানদের মধ্যে থেকেও (নামাজ কায়েম কারী করুন)। হে
আমাদের পালনকর্তা, এবং
কবুল করুন আমাদের
দোয়া। [ সুরা ইবরাহীম ১৪:৪০ ]
সুরা আল ইমরানের ৩৮ নং আয়াত
هُنَالِكَ دَعَا زَكَرِيَّا رَبَّهُ قَالَ رَبِّ هَبْ لِي مِن لَّدُنْكَ ذُرِّيَّةً طَيِّبَةً إِنَّكَ سَمِيعُ الدُّعَاء
হে, আমার পালনকর্তা! তোমার নিকট থেকে
আমাকে পুত-পবিত্র
সন্তান দান কর-নিশ্চয়ই তুমি
প্রার্থনা শ্রবণকারী। [ সুরা
ইমরান ৩:৩৮ ]
সুরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াত
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান কর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শস্বরূপ কর।
[ সুরা ফুরকান ২৫:৭৪ ]
অনেক গর্ভবতী মা গর্ভ নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় করেন, গর্ভ নষ্ট না হওয়ার
জন্য হেফাজত থাকার জন্য সুরা রাদ এর ৮ নং আয়াত ২১ বার পাঠ করে নিয়মিত মা নিজে তার পেটে
ফুঁক দিবেন, ইনশা আল্লাহ গর্ভের সন্তান ছহি ছালামত থাকবে।
اللّهُ يَعْلَمُ
مَا تَحْمِلُ كُلُّ أُنثَى وَمَا تَغِيضُ الأَرْحَامُ وَمَا تَزْدَادُ وَكُلُّ
شَيْءٍ عِندَهُ بِمِقْدَارٍ
আল্লাহ জানেন প্রত্যেক নারী যা গর্ভধারণ করে এবং গর্ভাশয়ে যা সঙ্কুচিত ও বর্ধিত হয়। এবং তাঁর কাছে প্রত্যেক বস্তুরই একটা পরিমাণ রয়েছে। [ সুরা রা’দ ১৩:৮ ]
আরেকটি ওয়াজিফা হল এয়া ছালামু পাঠ করে গর্ভবতী তার পেটে হাত ফিরাবেন।
এবং আল্লাহু ১২১ বার প্রতিদিন পাঠ করে গর্ভবতী নিজে তার পেটে ফুঁক দিবেন। ইনশা আল্লাহ
গর্ভের সন্তান ছহি ছালামত থাকবে।
সন্তান ছেলে হওয়া মেয়ে হওয়া সবই আল্লাহর ইচ্ছা, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা ছেলে
সন্তান দেন যাকে ইচ্ছা কন্যা সন্তান দিয়ে থাকেন, কন্যা সন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক
বড় নেয়ামত, তারপরও অনেক ভাই বোনে কন্যা সন্তান ১টি হল ২য়টিও কন্যা হল এখন মনে মনে আকাংখা করেন ৩য়টি যেন পুত্র সন্তান
হয় যারা পুত্র সন্তান কামনা করেন তাঁদের পরিপূণভাবে ইসলামী অনুশাসন পালন করতে হবে,
নামাজ কালাম নিয়মিত পড়তে হবে, হালাল খেতে হবে, পুত্র সন্তান হলে তাঁকে আলেম ও হাফেজে
কুরআন বানানোর নিয়ত করতে হবে এরপর এ আমল করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ চাহে তো পুত্র সন্তান
জন্ম গ্রহণ করবে, ওয়াজিফাটি হল যে মাসে নারী গর্ভবতী হবেন সে মাসের যে কোন দিন পেটের
ডান পাশে আঙ্গুল দিয়ে আরবীতে ৫৪ বার লা ইলাহা ইল্লাহ লিখবে।
যের যবর দেয়ার প্রয়োজন নাই, কলম ও কালিরও প্রয়োজন নাই, শুধু আঙ্গুল দিয়ে লিখবে। ইনশা
আল্লাহ আল্লাহর ফজলে পুত্র সন্তান জন্ম গ্রহণ করবে। মনে রাখবেন সন্তান ছেলে হউক মেয়ে
হউক তা আল্লাহর পক্ষ থেকে নেয়ামত ভাবতে হবে, হয়ত আপনার ৩টি মেয়ে হয়েছে ছেলে হচ্ছে না,
তখন আপনি ভাবুন আল্লাহ তায়ালা আপনার জন্য কন্যা সন্তানের মাঝেই কল্যান রেখেছেন, আল্লাহ
না করুন পুত্র সন্তান হয়ে সে যদি সন্ত্রাসি হয়, দেশদ্রোহী হয়ে যায়, জঙ্গি হয়ে যায়,
তাই আল্লাহর ফয়সালার উপর খুশী থাকাটাই হল ঈমানদারের আলামত।
তেমনি ভাবে অনেকের মোটেও সন্তান হয় না তাঁদেরও আল্লাহর ফয়সালার উপর
ছবর করাটাই হল সবচেয়ে আফযল। তবে এ বিষয় ওলামায়ে কেরাম বেশ কিছু ওয়াজিফা দিয়েছেন যাতে
সন্তান হয়- আমল করে দেখতে পারেন আল্লাহ চাহে তো সন্তান হতেও পারে।
১। প্রতি নামাজের পর ৩০০ বার বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পড়ার অভ্যাস
করে নিন। ইনশা আল্লাহ সন্তান হবে।
২। স্বামী
স্ত্রী ২ জনে ৫৬ বার (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) পাঠ করে মধ্য রাতে মিলিত হলে িইনশাল্লাহ
নেককার সন্তান জন্ম হবে।
৩। (এয়া
আউয়্যালু) ৪১ বার ৪০ দিন পর্যন্ত পাঠ করুন ইনশা আল্লাহ সন্তান হবে।
৪। ৪০টি
লং নিয়ে প্রতিটি লং এর উপর সুরা নুরের ৪০ নং আয়াত ৭ বার পাঠ করে ফুক দিবেন, যেদিন নারী
হায়েজ থেকে পাক হবেন গোসল করে সেদিন থেকে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর সময় ৪০ দিন যাবৎ ১টি
করে লং খাওয়া আরম্ভ করুন তবে লং খাওয়ার পর পানি পান করতে পারবেন না, আর এ ৪০ দিনের মধ্যে স্বামীর সাথে কমপক্ষে একবার
মিলিত হতে হবে, ইনশা আল্লাহ সন্তান নছিব হবে।
সুরা নুরের
আয়াতটি হল
أَوْ كَظُلُمَاتٍ فِي بَحْرٍ لُّجِّيٍّ يَغْشَاهُ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِ سَحَابٌ ظُلُمَاتٌ بَعْضُهَا فَوْقَ بَعْضٍ إِذَا أَخْرَجَ يَدَهُ لَمْ يَكَدْ يَرَاهَا وَمَن لَّمْ يَجْعَلِ اللَّهُ لَهُ نُورًا فَمَا لَهُ مِن نُّورٍ
অথবা (তাদের কর্ম) প্রমত্ত সমুদ্রের বুকে গভীর অন্ধকারের ন্যায়, যাকে উদ্বেলিত করে তরঙ্গের উপর তরঙ্গ, যার উপরে ঘন কালো মেঘ আছে। একের উপর এক অন্ধকার। যখন সে তার হাত বের করে, তখন তাকে একেবারেই দেখতে পায় না। আল্লাহ যাকে জ্যোতি দেন না, তার কোন জ্যোতিই নেই। [ সুরা নুর ২৪:৪০ ]
গর্ভবতী মায়েদের করনীয়:
★প্রধান শর্তঃ
বাচ্চা নেককার হওয়ার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ আমল হচ্ছে বাচ্চার মাকে সব ধরনের হারাম খাদ্য থেকে বেচে থাকা এমনকি
কোনো সন্দেহ যুক্ত খাবারও না খাওয়া। কারন হারাম খাবার দ্বারা রক্ত নাপাক হয়ে যায়। আর নাপাক রক্ত দ্বারা গঠিত ভ্রুন কি ভাবে নেক কার হবে বলে আশা করা যায়।
সন্তান গর্ভে ধারণের ১ম, ২য় ও ৩য় মাসে গর্ভবতী মহিলা সূরা লোকমান ও সূরা ইনশিক্বাক পড়ুন।
৪র্থ , ৫ম ও ৬ষ্ঠ মাসে সূরা ইউসুফ ও আল ইমরান পড়ুন।
আর ৭ম, ৮ম ও ৯ম মাসে সূরা মারইয়াম ও সূরা মুহাম্মাদ পড়ুন।
সূরা লোকমান পড়লে গর্ভের সন্তান জ্ঞানী, তীক্ষ্ণ বুদ্ধি ও হেকমত ওয়ালা হয়।
সূরা ইনশিক্বাক পড়লে গর্ভের সন্তান সকল প্রকার ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকে।
সূরা ইউসুফ পড়লে গর্ভের সন্তানের রুহানী ও জিসমানী উভয়
দিক সুন্দর হয়।
সূরা আল ইমরান পড়লে গর্ভের সন্তান দ্বীনের পথে আহবানকারী হয়।
সূরা মারইয়াম পড়লে গর্ভের সন্তান পরহেজগার ও আল্লাহ ভীরু হয়।
সূরা মুহাম্মাদ পড়লে গর্ভের সন্তান সুন্দর চরিত্রের অধিকারী হয়।
এছাড়াও সন্তান গর্ভে থাকাকালীন মায়েদের উচিত বেশী বেশী কোরআনুল কারীম তিলাওয়াত করা, নিয়মিত নামায আদায় করা ও ধর্মীয় বই পড়া। কারণ, এসময়ে মায়েরা যে কাজ গুলো করে থাকেন, সন্তানের আচরণের উপর তার প্রভাব পড়ে।
এ সময়ে টিভি সিরিয়াল বিশেষ করে হিন্দী মুভি, ভারতিয় সিরিয়ালসমুহ,
অশ্লিল ছবি, নাটক, এসব দেখা থেকে সম্পূণভাবে বিরত থাকতে হবে, পরনিন্দা-পরচর্চা করা, ঝগড়া করা, গালা-গালি করা ও অন্যান্য মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকা বাঞ্চনীয়।
বেশি বেশি আল্লাহ ওয়ালাদের কিতাবও পাড়া চাই এতে করে আল্লাহ ওয়ালাদের গুনাগুণ বাচ্চার মধ্যে আসতে থাকবে।
আল্লাহ তাআলা সকলকে নেক সন্তান দান করুন আমাদের সবাইকে বুঝার এবং
আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
বেশি বেশি আল্লাহ ওয়ালাদের কিতাবও পাড়া চাই এতে করে আল্লাহ ওয়ালাদের গুনাগুণ বাচ্চার মধ্যে আসতে থাকবে।
আল্লাহ তাআলা সকলকে নেক সন্তান দান করুন আমাদের সবাইকে বুঝার এবং
আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
50K+ Backlink Free
উত্তরমুছুনBangla Motivational Story
আমাদের দুইটি সাইটে আপনি,
Comment BackLink করতে চাইলে
করতে পারেন !
আমার সাইটের নাম
www.webangali.com
www.bd-express.top