একদম ফ্রি! প্রতিদিন ১৮টি সদকা করতে পারেন
টাকা খরচ ছাড়াই প্রতিদিন
১৮টি সদকা
১৮টি সদকা
হজরত আবু যর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করলেন, ‘প্রতিদিন মানুষের ওপর নিজের জন্য সাদকা করা আবশ্যক। আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমরা কোথা থেকে সাদকা আদায় করবো, আমাদের তো সম্পদ নেই।’
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘নিশ্চয় সাদকা রয়েছে-
১) তাকবির বলায়;
২) সুবহানাল্লাহ
বলায়;
৩) আলহামদুলিল্লাহ
বলায়;
৪) লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলায়;
৫) আল্লাহু আকবার বলায়;
৬) আসতাগফিরুল্লাহ
বলায়।
৭)- সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ করায়ও রয়েছে সাদকা।
৮)রাস্তাঘাটে
চলা ফেরায়- কাঁটা; হাড্ডি এবং- পাথর সরিয়ে দেয়ায়ও রয়েছে সাদকার সাওয়াব।
৯) অন্ধকে রাস্তা দেখিয়ে দেয়া আর
১০) বধির ও বোবাকে কথা বুঝিয়ে দেয়ায়ও রয়েছে সাদকার সাওয়াব।
১১) আবার কোনো প্রয়োজনে কাঙ্খিত বিষয় সম্পর্কে তথ্য দেয়াও সাদকা।
১২) দুঃখী বা ফরিয়াদি ব্যক্তির জন্য কষ্ট বা মেহনত করে জীবিকা উপার্জন করাও সাদকা। আবার
১৩) দুর্বল ব্যক্তিকে যে কোনো সহায়তায় রয়েছে সাদকার সাওয়াব।
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, প্রতিদিন যখন সূর্য ওঠে (তখন) মানুষের শরীরের প্রতিটি জোড়ার সদকা আদায় করা আবশ্যক কর্তব্য। (আর তা হলো-)
১৪) দুইজন (বিবাদে জড়িত) মানুষের মাঝে ইনসাফ (বিবাদ মীমাংশা) করে দেয়া হচ্ছে সদকা;
১৫) কোনো আরোহীকে তার বাহনের ওপর আরোহন করতে বা তার ওপর বোঝা ওঠাতে সাহায্য করা হচ্ছে সদকা;
১৬) (দুনিয়ার প্রতিটি) ভালো কথা হচ্ছে সদকা;
১৭) নামাজের জন্য (জুমআ) মসজিদ বা (পাঞ্জেগানা বা সুনির্দিষ্ট) নামাজের স্থানে যাওয়ার প্রতিটি পদক্ষেপই হচ্ছে শরীরের জোড়ার সদকা;
১৮) অন্য হাদিসে এসেছে, কোনো ব্যক্তি যদি নিয়মিত চাশতের নামাজ (চার রাকাআত) আদায় করে তবে ওই ব্যক্তির শরীরের সদকা আদায় হয়ে যাবে।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘নিশ্চয় সাদকা রয়েছে-
১) তাকবির বলায়;
২) সুবহানাল্লাহ
বলায়;
৩) আলহামদুলিল্লাহ
বলায়;
৪) লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলায়;
৫) আল্লাহু আকবার বলায়;
৬) আসতাগফিরুল্লাহ
বলায়।
৭)- সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ করায়ও রয়েছে সাদকা।
৮)রাস্তাঘাটে
চলা ফেরায়- কাঁটা; হাড্ডি এবং- পাথর সরিয়ে দেয়ায়ও রয়েছে সাদকার সাওয়াব।
৯) অন্ধকে রাস্তা দেখিয়ে দেয়া আর
১০) বধির ও বোবাকে কথা বুঝিয়ে দেয়ায়ও রয়েছে সাদকার সাওয়াব।
১১) আবার কোনো প্রয়োজনে কাঙ্খিত বিষয় সম্পর্কে তথ্য দেয়াও সাদকা।
১২) দুঃখী বা ফরিয়াদি ব্যক্তির জন্য কষ্ট বা মেহনত করে জীবিকা উপার্জন করাও সাদকা। আবার
১৩) দুর্বল ব্যক্তিকে যে কোনো সহায়তায় রয়েছে সাদকার সাওয়াব।
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, প্রতিদিন যখন সূর্য ওঠে (তখন) মানুষের শরীরের প্রতিটি জোড়ার সদকা আদায় করা আবশ্যক কর্তব্য। (আর তা হলো-)
১৪) দুইজন (বিবাদে জড়িত) মানুষের মাঝে ইনসাফ (বিবাদ মীমাংশা) করে দেয়া হচ্ছে সদকা;
১৫) কোনো আরোহীকে তার বাহনের ওপর আরোহন করতে বা তার ওপর বোঝা ওঠাতে সাহায্য করা হচ্ছে সদকা;
১৬) (দুনিয়ার প্রতিটি) ভালো কথা হচ্ছে সদকা;
১৭) নামাজের জন্য (জুমআ) মসজিদ বা (পাঞ্জেগানা বা সুনির্দিষ্ট) নামাজের স্থানে যাওয়ার প্রতিটি পদক্ষেপই হচ্ছে শরীরের জোড়ার সদকা;
১৮) অন্য হাদিসে এসেছে, কোনো ব্যক্তি যদি নিয়মিত চাশতের নামাজ (চার রাকাআত) আদায় করে তবে ওই ব্যক্তির শরীরের সদকা আদায় হয়ে যাবে।
মুসলিম উম্মাহর উচিত হাদিসে ঘোষিত কাজগুলো যথাযথ আদায়ের মাধ্যমে সাদকা মতো মহামূল্যবান ইবাদতে নিজেদের নিয়োজিত রাখা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উল্লেখিত কাজগুলোর মাধ্যমে শরীরের হক আদায় করে সাদকার সাওয়াব লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
কোন মন্তব্য নেই