সুরা এখলাছের শক্তিশালী ওয়াজিফা Qurani Powerful wazifa
সুরা এখলাছের শক্তিশালী ওয়াজিফা
All Bangla Channel
নিয়মিত
বিভিন্ন দোয়া আমল
অজিফা ও ফজিলত
সংক্রান্ত নতুন নতুন
ভিডিও পেতে আমাদের
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
বিভিন্ন দোয়া আমল
অজিফা ও ফজিলত
সংক্রান্ত নতুন নতুন
ভিডিও পেতে আমাদের
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
মায়াজ ইবনে আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেন (মান কারাআ সুরাতাল এখলাছ আশরা মাররাত বুনিয়া লাহু বায়তান ফিল জান্নাহ) যে ১০ বার সুরা এখলাছ পড়ে তার জন্য জান্নাতে ১টি
প্রসাদ তৈরী করে
দিবেন।(সহি জামে
সগীর ৬৪৭২)
প্রসাদ তৈরী করে
দিবেন।(সহি জামে
সগীর ৬৪৭২)
এটি
এমন একটি সুরা
যার ফজিলতসমুহ শুনলে
ইচ্ছে করে সারাক্ষন
এ সুরাটি পাঠ
করতে।
এমন একটি সুরা
যার ফজিলতসমুহ শুনলে
ইচ্ছে করে সারাক্ষন
এ সুরাটি পাঠ
করতে।
কাতাদা ইবনু
নুমান রাযি.বলেছেন,
রাসূল (দঃ) এর সময় এক ব্যক্তি
শেষ রাতে সালাতে
নুমান রাযি.বলেছেন,
রাসূল (দঃ) এর সময় এক ব্যক্তি
শেষ রাতে সালাতে
শুধুমাত্র “কুল হুআল্লাহু আহাদ” ছাড়া আর কোনো সূরাই তিলাওয়াত করেন নি। পরদিন সকালে কোন এক ব্যক্তি রাসূল(দঃ) এর কাছে আসলেন। তখন রাসূল (দঃ) বললেন,
সে সত্তার কসম, যার হাতে আমার জীবন। এ সূরা হচ্ছে সমগ্র কোরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান। (বুখারি ৪৬৪৫)
আয়েশা রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (দঃ) এক সাহাবিকে একটি মুজাহিদ দলের আমীর করে জিহাদে
পাঠালেন। তিনি যখন নামাজে ইমামতি করতেন, তখনই (প্রত্যেক
রাকআতে সূরা পড়ার পর) ‘কুল হুআল্লাহু আহাদ’ (সূরা ইখলাস) দিয়ে (কিরাআত) শেষ করতেন। মুজাহিদগণ সেই অভিযান থেকে
প্রত্যাবর্তন করে নবি (দঃ) এর খিদমতে
বিষয়টি আলোচনা করলেন। তিনি বললেন, سَلُوهُ لأَيِّ شَيْءٍ يَصْنَعُ ذٰلِكَ؟ ‘তাকে জিজ্ঞাসা
কর, কেন সে এ কাজটি করেছে?’
পাঠালেন। তিনি যখন নামাজে ইমামতি করতেন, তখনই (প্রত্যেক
রাকআতে সূরা পড়ার পর) ‘কুল হুআল্লাহু আহাদ’ (সূরা ইখলাস) দিয়ে (কিরাআত) শেষ করতেন। মুজাহিদগণ সেই অভিযান থেকে
প্রত্যাবর্তন করে নবি (দঃ) এর খিদমতে
বিষয়টি আলোচনা করলেন। তিনি বললেন, سَلُوهُ لأَيِّ شَيْءٍ يَصْنَعُ ذٰلِكَ؟ ‘তাকে জিজ্ঞাসা
কর, কেন সে এ কাজটি করেছে?’
সুতরাং তারা তাকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি উত্তরে বললেন, لأَنَّهَا صِفَةُ الرَّحْمٰنِ فَأَنَا أُحِبُّ أنْ أقْرَأ بِهَا ‘
এই সূরাটিতে পরম করুণাময় (আল্লাহ)র গুণাবলী রয়েছে। এই জন্য সূরাটি তেলাওয়াত
করতে আমি ভালবাসি।’ তখন রাসূলুল্লাহ (দঃ) বললেন, أخْبِرُوهُ أنَّ
اللهَ تَعَالَى يُحِبُّهُ ‘তাকে জানিয়ে দাও যে, আল্লাহ তাআলাও তাকে ভালবাসেন।’ (বুখারি ৭৩৭৫, মুসলিম ৮১৩, নাসায়ি
৯৯৩)
করতে আমি ভালবাসি।’ তখন রাসূলুল্লাহ (দঃ) বললেন, أخْبِرُوهُ أنَّ
اللهَ تَعَالَى يُحِبُّهُ ‘তাকে জানিয়ে দাও যে, আল্লাহ তাআলাও তাকে ভালবাসেন।’ (বুখারি ৭৩৭৫, মুসলিম ৮১৩, নাসায়ি
৯৯৩)
আবু হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ
(দঃ) এক ব্যক্তিকে সূরা ইখলাস পড়তে দেখে বলেন, وَجَبَتْ‘অবধারিত হয়ে গিয়েছে’। সাহাবায়ে কেরাম বললেন, ‘কী অবধারিত হয়ে গিয়েছে?’ রাসূলুল্লাহ (দঃ) উত্তর দিলেন, وَجَبَتْ له الجنة‘তার জন্য জান্নাত অবধারিত হয়ে গিয়েছে’। (মুসনাদ আহমদ ৭৬৬৯)
(দঃ) এক ব্যক্তিকে সূরা ইখলাস পড়তে দেখে বলেন, وَجَبَتْ‘অবধারিত হয়ে গিয়েছে’। সাহাবায়ে কেরাম বললেন, ‘কী অবধারিত হয়ে গিয়েছে?’ রাসূলুল্লাহ (দঃ) উত্তর দিলেন, وَجَبَتْ له الجنة‘তার জন্য জান্নাত অবধারিত হয়ে গিয়েছে’। (মুসনাদ আহমদ ৭৬৬৯)
আয়েশা রাযি. থেকে বর্ণিত,নবী(দঃ) প্রত্যেক রাতে যখন ঘুমাবার জন্য শয্যা
গ্রহণ করতেন তখন দু’ হাত একত্রে জমা করতেন এবং তাতে তিন
ক্বুল পড়ে ফুঁ দিতেন। তারপর তার দ্বারা দেহের ওপর যতদূর সম্ভব বোলাতেন; মাথা, চেহারা ও দেহের সামনের অংশ থেকে শুরু করতেন।
এরূপ তিনি তিনবার করতেন। (বুখারি ৪৪৩৯)
গ্রহণ করতেন তখন দু’ হাত একত্রে জমা করতেন এবং তাতে তিন
ক্বুল পড়ে ফুঁ দিতেন। তারপর তার দ্বারা দেহের ওপর যতদূর সম্ভব বোলাতেন; মাথা, চেহারা ও দেহের সামনের অংশ থেকে শুরু করতেন।
এরূপ তিনি তিনবার করতেন। (বুখারি ৪৪৩৯)
আবু দাউদ, তিরমিযী ও নাসায়ীর এক দীর্ঘ রেওয়ায়েতে রসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি সকাল-বিকাল সূরা ইখলাস, ফালাক্ব ও নাস পাঠ করে তা তাকে বালা-মসীবত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে যথেষ্ট হয়। - (ইবনে-কাসীর)
ওকবা ইবনে আমের (রাঃ)-এর রেওয়ায়েতে রসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ
আমি তোমাদেরকে এমন তিনটি সূরা বলছি, যা তওরাত, ইঞ্জীল, যবুর ও কোরআনসহ সব কিতাবেই রয়েছে। রাত্রিতে তোমরা ততক্ষণ নিদ্রা যেও না, যতক্ষণ সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস না পাঠ কর। ওকবা (রাঃ) বলেনঃ সেদিন থেকে আমি কখনও এই আমল ছাড়িনি। - (ইবনে কাসীর)
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে হাবীব (রাঃ) বর্ণনা করেন, এক রাত্রিতে বৃষ্টি ও ভীষণ অন্ধকার ছিল। আমরা রসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে খুঁজতে বের হলাম। যখন তাঁকে পেলাম, তখন প্রথমেই তিনি বললেনঃ বল। আমি আরয করলাম, কী বলব? তিনি বললেনঃ সূরা এখলাস ও কূল আউযু সূরাদ্বয়। সকাল-সন্ধ্যায় এগুলো তিন বার পাঠ করলে তুমি প্রত্যেক কষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে। - (মাযহারী)
قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ
اللَّهُ الصَّمَدُ
لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ

কোন মন্তব্য নেই