জুমার খুতবা মদীনার ইতিহাস ও ফজিলত







জিলহজ্ব মাসের ৩য় খুতবা
মদীনা তায়্যেবার আদাব, বিষ্ময়কর ফজিলত
ভুমিকাঃ মদীনাতুল
মুনাওয়ারায় আমাদের আঁকা করিম (দঃ) ১১ বছর
অবস্থান করেন,
মদীনা
হল আমাদের প্রিয় নবীর হিজরতের শহর
এখানে
ঐতিহাসিক মসজিদ
অবস্থতি যা হুযুর (দঃ) নিজ হাতে
বানিয়েছেন
মক্কা মদীনার মর্যাদা
মক্কা খলিলুল্লাহ
আবাদ করেছেন মদীনা হাবিবুল্লাহ আবাদ করেছেন
মক্কা রসুলুল্লাহর
জন্মস্থান মদীনা আবাসস্থান
মক্কাতে আল্লাহ
জালালিয়ত দৃষ্টিগোছর হয়, মদীনায় আল্লাহর
জামালিয়ত দৃষ্টিগোছর হয়
যেমন মক্কার
লোকদের সাথে কথা বললে তা বুঝতে পারবেন, তারা বেশী জালাল বা রাগ রাগ ভাব, কিন্তু মদীনার
লোকদের মাঝে দেখবেন মহব্বত আতিথেয়তা
মক্কাতুল মুকাররমা
আল্লাহর ঘর, মদীনায়ে তাইয়্যেবা
রসুলুল্লাহর ঘর
মক্কায়
রাকাতে লক্ষ আর
মদীনায় ১রাকাতে ৫০ হাজারের সমান
মক্কার যেমন
অনেক নাম মদীনারও অনেক নাম তাইয়্যেবা, তাবা, মুনাওয়ারা
ওগো মদীনা মনোয়ারা
কে বলে তুমি মরুভুমী কে বলে তুমিসর্বহারা
ওগো মদীনা মনোয়ারা

দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে ফজিলতময় জায়গা কোনটি?
সকল
ওলামায়ে কেরাম ব্যপারে একমত
যে সারা দুনিয়ায় যত জায়গা আছে আসমান
জমিন এমনটি আল্লাহর আরশের চাইতে ফজিলতমন্ডিত দুনিয়ায় ১টি অংশ আছে তা হল যেখানে আমাদের প্রিয় নবী শুয়ে আছেন জমিনের সে অংশটুকু এমনকি কাবাতুল্লাহ থেকেও অংশটি আফযল
সুরা
তওবায় মদীনার বয়ান আছে যেমন সুরা তওবায়
(মা কানা লি আহলিল মাদিনাতি ওয়ামান হাউলাহুম মিনাল আরাবি ইলা আখেরলি আয়াত)
হুযুর (দঃ) যখন জেহাদ
করার জন্য মদীনা থেকে বাহিরে তশরীফ নিয়ে গেলেন তখন যারা মদীনায় রয়ে
গিয়েছিল তাদের জন্য জায়েজ ছিলনা হুযুরের অনুপস্থিতিতে মদীনায় অবস্থান করা
কুরানে
মদীনার বর্ণনা এভাবেও এসেছে
(লা উকছিমু বিহাজাল বালাদ ওয়া আনতা হিল্লুম বিহাজাল বালাদ) শহরের কসম
কেননা আপনি শহরে অবস্থান
করছেন
কোন
কোন মুফাসসিরের মতে এখানে আল বালাদ দ্বারা মদীনাকে বুঝানো হয়েছে
মদীনা
শরীফের ব্যপারে সকল ইসলামের ইতিহাসের কিতাবসমুহে বয়ান আছে, তবে ২টি
কিতাব এমন যাতে মদীনা শরীফের বর্ণনা সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি বয়ান করা হয়েছে
)
হযরত ছমহুদী 
(
রহঃ) ৯২২ হিঃ তিনি ইন্তেকাল করেন তাঁর লিখিত কিতাব খোলাছাতুল ওয়াফা বি আখবারি দারিল মুস্তাফা তিনি মদীনা শরীফের ইতিহাস আদাব সম্পর্কে
অত্যন্ত বিস্তারিত বয়ান করেছেন এ কিতাবে
কিতাবে ইমাম
ছমহুদী (রহঃ) মদীনা শরীফের
৯৫টি নাম জিকির করেছেন
)
হযরত আবদুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী (রহঃ) এর কিতাব
জজবুল কুলুব ইলা দিয়ারিল মাহবুব মদীনা মুনাওয়ার ইতিহাস ফজিলতের ব্যপারে
খুবই চমৎকার কিতাব
মদীনাকে এয়াছরিব বলার কাফফারা
এয়াছরিব অর্থ
হল অলুক্ষনে
নাতের মধ্যে বলা হয়
এয়াছরিব নামে ছিলা তুমি অলুক্ষনের দেশ
বড়ই মারাত্মক যে ছিল তোমার পরিবেশ ()
আরে নবীর ছোয়ায় হলে তুমি শাহে মদীনা
সব ভুলিব কিন্তু তোমায় ভুলতে পারিনা
আমার সোনার মদীনা আমার প্রাণের মদীনা
সব ভুলিব কিন্তু তোমায় ভুলতে পারিনা
ভুলিনি ভুলবনা ভুলতে পারিন,
(I can not forget you dear Madina)

যখন
শহরে আমাদের নবীজি হিজরত করলেন তখন থেকে এটি আল মাদিনাতুল মুনাওয়ারা হয়ে গেল মুহাদ্দিসিনে একরাম বলেন এখন কেহ যদি মদীনাকে অলুক্ষুনে শহর বলে এয়াছরেব বলে তাহলে তার কাফফারা স্বরুপ তাকে ১০ বার বলতে হবে মদীনা মুনাওয়ারা
হুযুর (দঃ) এরশাদ করেন তোমরা এখন আর শহরকে এয়াছরিব
বলিও না শহর হল
তাবা, শহর তাইয়্যেবা, তায়েবা, এর অর্থ হল পাক পবিত্র শহর সুবহানাল্লাহ

মদীনা ভাট্টির মত
হুযুর (দঃ) মদীনার ব্যপারে আরো এরশাদ করেন আমার মদীনা মুনাওয়ারা
ভাট্টির মতযেভাবে ভাট্টি লোহার ময়লাকে দুর করে দেয়, তেমনি ভাবে
আমার মদীনা মুনাওয়ারা মুনাফিকদেরকে এবং যাদের ঈমানের মধ্যে দুর্বলতা আছে তাঁদেরকে বের করে দেয়
আসল কথা হল মদীনা মুনাফিককে পছন্দ করেনা মুনাফিকরাও মদীনাকে পছন্দ করে না,
আমরা মদীনার দিওয়ানা, মদীনাওয়ালার দিওয়ানা তাই আমাদের মুখেও শুধু মদীনা মদীনা
মদীনা মদীনা বলি কান্দে মম পাপিয়া
মদিনা নামের তসবিহ ফিরি গলে লইয়্যা
মদীনার ধুলা বালি মনে লয় দুহাতে তুলি
সারাটি অঙ্গে মাখি দুঃখ তাপি ভুলিয়া

মদীনার উহুদ পাহাড়
জান্নাতে যাবে।
হুযুর বলেন আমি উহুদ পাহাড়কে ভালবাসি একবার সাহাবাগন প্রশ্ন করল এয়া
রাসুলাল্লাহ সব পাথর জাহান্নামের ইন্ধন হবে এমন কোন পাথর বা পাহাড় কি আছে যা
জান্নাতে যাবে? হুযুর বলেন হ্যাঁ এমন এক পাহাড় আছে যা জান্নাতে যাবে তা হল উহুদ
পাহাড় যে পাহাড় মদীনায় অবস্থিত।
মদীমদীনার মুনাফিক যলযলাঃ
হুযুর (দঃ) আরো এরশাদ করেন- কেয়ামতের আগে একটি যলযলা আসবে সে যলযলার পর মদীনায় অবস্থিত সকল মুনাফিক দুর্বল ঈমানদারগন
মদীনা ছেড়ে পালিয়ে যাবে
মদীনার মুনাফিকদের লাশ
মুহাদ্দিসিনে কেরাম
বয়ান করেন মদীনায় যে সব মুনাফিক আছেন তারা যখন মৃত্যু বরণ করেন তাদেরকে যদি মদীনায় দাফন করা হয় তাদের সে লাশ ফেরেশতাগন সেখান থেকে বের করে দেন এবং সেখানে অন্য স্থান থেকে কোন মুমিন মুত্তাকিকে এনে রেখে দেন
হিজরতের সময় মহানবীর মদীনার জন্য দোয়া
হিজরতের সময়
হুযুর (দঃ) কাবা ঘরের
দিকে তাকিয়ে বললেন হে রাব্বে কারিম আমার নজরে কাবা ঘর
জমিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রিয় স্থান
হে আল্লাহ আমি এখন যে দিকে হিজরত করছি সে জায়গাটাকেও জমিনের সবচেয়ে প্রিয় টুকরা বানিয়ে দাও
মদীনার নামসমুহ একে কি নামে ডাকবেন?
মদীনা তাবা
তায়েবা তাইয়্যেবা ছাড়াও আরো অসংখ্য নাম রয়েছে, বাইতে রাসুল, মাহবুবা, হাবিবা, হারাম,
আছেমা- যে
শহরের হেফাজতের জিম্মা আল্লা নিয়েছেন, আছেমার অপর অর্থ হল রাজধানী
মাছুমা- আল্লাহ
তায়ালা শহরকে দাজ্জাল
এর ফিতনা থেকে মাহফুজ রাখবেন তাই এর নাম মাছুমা
সৈয়্যেদুল বুলদান- সারা বিশ্বের সকল শহরের সরদার
মদীনাতুন্নবী (দঃ)
এভাবে ৯৫টি সুন্দর সুন্দর নাম মদীনার রয়েছে সুবহানাল্লাহ প্রত্যেক ঈমানদারের উচিত মদীনা শরীফের
নাম নেয়ার সময় মদীনা তাইয়্যেবা, মদীনা মুনাওয়ারা, মদীনা পাক, মদীনা শরীফ
এভাবে বলা
মদীনা মক্কা থেকে কিভাবে আফযল হতে পারে?
মক্কা আল্লাহর
ঘর আর মদীনা হল রসুলুল্লাহর ঘর, আর পৃথিবীর
সকলে বিষয়ে একমত
যে আল্লাহর যত মাখলুক আছেন সকল মাখলুক থেকে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়তম মাখলুক হলেন হুযুর (দঃ) তাই হুযুর (দঃ) যে স্থানে
শুয়ে আছেন সে স্থানটি আল্লাহর কাছে আল্লাহর ঘরের চাইতেও আফযল এতে কোন ধরনের এতেরাজ নাই এরপরও যাদের অন্তরে নবীপ্রেম নাই তারাই এসব বিষয়ে বিতর্ক করে
সফর থেকে মদীনায় আসার সময় মহানবীর অবস্থা মদীনার প্রতি মহানবীর মহব্বত
হুযুর (দঃ) মদীনাকে পরে পছন্দ করেছেন হুযুরের আগে মদীনাকে
আল্লাহ পছন্দ করেছেন। সে জন্যই আল্লাহ তার মাখলুকের সবচেয়ে প্রিয় সৃষ্টি তাঁর
হাবিববে কেয়ামত পর্যন্ত মদীনাতেই থাকার ব্যবস্থা করেছেন।
হুযুর মদীনাকে কেমন মহব্বত করতে তা বুখারী মুসলিম এর
মুত্তাফাক আলাই হাদীস শুনলে বুঝতে পারবেন-
হুযুর (দঃ) যখনই কোন সফর কিংবা জিহাদ থেকে মদীনার বাহির থেকে মদীনার দিকে আসতেন যখনই মদীনার প্রতি দৃষ্টি পড়ত তিনি
নিজের ছাওয়ারীর স্পীড বাড়িয়ে দিতেন, নিজের চাদর মোবারক চেহেরা থেকে সরিয়ে দিতেন আর বলতেন (হাজিহি আরওয়াহু তাইবা) মুলত মদীনার বাতাস থেকে মদীনা তাইয়্যেবার খুশবু নিতেন সুনহানাল্লাহ হু।
হুযুর (দঃ) এরশাদ করেন (মান সাবারা আরা আজাহা) যে মদীনায়ে তাইয়্যেবার মুশকিল সময়ে সবর করল কিয়ামতের দিন আমি তার জন্য শাফায়াত করব
সে জন্য
মদীনা শরীফে কোন ধরনের কষ্ট হলে তাতে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করা নিষেধ, মদীনার কোন কিছু অপছন্দনীয় এমন বলা নিষেধ
মদীনার দই টকঃ
এক বুযুর্গ
মদীনায় গিয়ে দই খেল আর বলল মদীনার দই টক, সে রাতে
তিনি হুযুর (দঃ) কে স্বপ্নে
দেখলেন তিনি সে বুযুর্গের প্রতি অসন্তুষ্টি প্রকাশকরল, তখন বুযুর্গ হুযুরকে বলল হুযুর আপনি আমার উপর নারাজ কেন? তখন হুযুর
তাঁকে বলল তোমার আমার শহরের দই ভাল লাগে না?
সে জন্য
হুযুর (দঃ) এরশাদ করেছেন
যে মদীনার কষ্টের মাঝে সবর করল তার জন্য আমি কেয়ামতের দিন সুপারিশ করব
মদীনায় মৃত্যু বরণের ফজিলতঃ
হুযুর (দঃ) এরশাদ করেন (মানিস তাতাআ আয়্যামুতা বিল মাদিনাতে ফাল এয়ামুত বিহা) যে ব্যক্তি মদীনায় মৃত্যু বরণ করার সামর্থ রাখে সে যেন মদীনায় শেষ সময় পার করার চেষ্টা করে কেননা যে মদীনায় মৃত্যু বরণ করবে কেয়ামতের দিন আমি তার জন্য শাফায়াত করব
ইমাম মালেকের বার হজ্ব করার কারনঃ
ইমাম মালেক (রহঃ) মদীনার বাসিন্দ
অনেক বড় ফিকার ঈমাম, উনি জীবনে মাত্র বার হজ্ব
করেছেন, এর কারন হিসেবে তিনি বলেন হজ্ব একবার আদায় করা ফরয, কিন্তু আমি
ভয় করি হজ্বে গিয়ে যদি আমার মৃত্যু মদীনার বাহিরে হয়ে যায়, আমি চাই
আমার মৃত্যুটা মদীনাতে হউক সে আশায় আমি মদীনা থেকে বাহিরে যাওয়াটা পছন্দ করি না
হযরত ওমর (রাঃ) এর দোয়া
হযরত ওমর (রাঃ) একটি দোয়া
করতেন (আল্লাহুম্মারজুকনি শাহাদাতান ফি ছাবিলিক ওয়াজায়াল মাউতি ফি বালাদি রাসুলিক) হে আল্লাহ আমাকে আপনার রাস্তায় শাহাদাত নসিব করুন আর আমাকে আপনার রসুলের শহরে মৃত্যু নসিব করুন
মদীনায় দাজ্জালের ফিতনাঃ
হুযুর (দঃ) এরশাদ করেন মদীনা মুনাওয়ারা দাজ্জালের ফিতনা থেকে মাহফুজ থাকবে দাজ্জালের বাহিনি উহুদ পাহাড়ের কাছে আসলে আল্লাহর ফেরেশতারা তাদেরকে মদীনায় ঢুকতে দিবে না, তারা সেখান
থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হবে
মদীনার মাটিতে শেফাঃ
হুযুর (দঃ) মদীনার মাটির ব্যপারে 
এরশাদ
করেন মদীনার মাটিতে শেফা রয়েছে হযরত মজদুদ্দিন ফিরোজাবদী (রহঃ) বলেন একবার
আমার সবচেয়ে প্রিয় গোলামটি প্রচন্ড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গেল, অনেক ধরনের
চিকিৎসার পরও তার জ্বর ভালো হচ্ছিল না তখন আমি মদীনা মনোয়ারার খাকে শেফা গ্লাস পানির
সাথে মিক্স করে তাকে পান করানোর সাথে সাথে তার জ্বর ভাল হয়ে গেল সুবহানাল্লাহ
হুনায়ন যুদ্ধে মালে গনিমত বন্টন আনসারদের মনোভাব    
হুযুর (দঃ) হুনায়নের যুদ্ধ লব্দ সম্পদ মালে গনিমত যখন বন্টন করছিলেন তখন মক্কা থেকে আগত নব নব কিছু মুসলমানকে বেশী দিলেন, তখন কতিপয় আনসার যুবক চিন্তা করতে লাগল হুযুর (দঃ) মদীনা থেকে
হয়ত মক্কা বীজয় করে মুহাজিরদের নিয়ে মক্কায় চলে যাবেন, আমরা একা হয়ে যাব তখন তাদের মনোভাব হুযুর
জানতে পেরে মদীনার সকল আনসারদের একত্র কলে ভাষন দিলেন বললেন (এয়া মাশারাল আনসার, আলা তারদাউনা এয়া মাশারাল আনসার,)
হে মদীনার
আনসার তোমরা কি কথার উপর
রাজি নও, অন্যান্য লোকেরা
দুনিয়ার মাল দৌলত নিয়ে যাবে আর তোমরা আল্লাহর রসুলকে নিজেদের সাথে নিজেদের শহর মদীনা মনোয়ারায় নিয়ে যাবে?
হুযুরের এমন
বক্তব্য শুনে মদীনার আনসারগণ এতই খুশী হলেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়

বায়তুল মাকদেস মসজিদে নববী
হুযুর (দঃ) এরশাদ করেন কেয়ামতের আগে মদীনা মুনাওয়ারা বিরান হয়ে যাবে, আল্লাহর রাসুল বলেন যখন দেখবে বায়তুল মকদস মুসলমানদের হাত থেকে গিয়ে ইহুদীদের দখলে চলে যাবে ইহুদীদের দ্বারা বায়তুল মকদস আবাদ হবে তখন মদীনা মুনাওয়ারায় মসিবতের পাহাড় নাযিল হবে এবং তখন মদীনা মুনাওয়ারায় অনেক ক্ষতি করবে এবং অনেক বড় এক যুদ্ধ শুরু হবে যা ইমাম মেহেদী (আঃ) এর প্রকাশ
হওয়ার আগে আগে শুরু হবে যাকে হাদীসে পাকে আল মালহামা বলা হয়েছে
প্রিয় হাজেরিন
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আমরা সে যুগ পার করছি, বায়তুল মাকদাস মুসলমানদের থেকে হাতছাড়া হয়ে গেছে, ইহুদীরা দখল করে নিয়েছে আর তাতে তারা আবাদ করা আরম্ভ করে দিয়েছে ওয়াল্লাহু আলামু ওয়া রাসুলুহু আলামু
তাছাড়া হুযুর (দঃ) এটাও এরশাদ
করেছেন মদীনা থেকেই ঈমান ইসলাম প্রচার শুরু হয়েছে আর কেয়ামতের আগে সারা পৃথিবী থেকে ঈমান মদীনাতে এমনভাবে ফিরে আসবে যেভাবে সাপ তার গর্তে পুনরায় ফিরে আসে

কোন মন্তব্য নেই

borchee থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.