কোরআনী ওয়াজিফা। Qurani Wazifa for Money/Success/Exam/Nazar
সুরা কুরাইশ এর ইমেজিং ফায়দা
সফলতার ওয়াজিফা,
টাকার ওয়াজিফা
নজরের ওয়াজিফা
পরীক্ষার ওয়াজিফা
সম্মানিত দর্শক
শ্রোতা মন্ডলী পবিত্র কোরানকে আল্লাহ তায়ালা আমাদের জন্য যেমন হেদায়েত হিসেবে নাজিল করেছেন তেমনি ভাবে এতে রয়েছে সকল সমস্যার সমাধান, সকল রোগের চিকিৎসা। আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল কুরআনে মা হুয়া শিফাউন ওয়া রাহমাতুলিল মুমিনিন।
শ্রোতা মন্ডলী পবিত্র কোরানকে আল্লাহ তায়ালা আমাদের জন্য যেমন হেদায়েত হিসেবে নাজিল করেছেন তেমনি ভাবে এতে রয়েছে সকল সমস্যার সমাধান, সকল রোগের চিকিৎসা। আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল কুরআনে মা হুয়া শিফাউন ওয়া রাহমাতুলিল মুমিনিন।
আজকে
সে কুরানে পাক থেকে এমন কিছু আমল ও ওয়াজিফা বলব
যা আপনার অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান
সে কুরানে পাক থেকে এমন কিছু আমল ও ওয়াজিফা বলব
যা আপনার অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান
যেমন
যদি রাতের আধারে কোথাও যেতে হয় একাকি নির্জন অন্ধকার এলাকা তখন ঘর থেকে বের হওয়ার সময় পাঠ করে নিবেন কুরানের এ আয়াতটি (সালামুন
আলা নুহিন ফিল আলামিন) আল্লাহ তায়ালা সব ধরনের হিংস্র প্রাণীর আক্রমন থেকে বান্দার হেফাজত করবেন।
যদি রাতের আধারে কোথাও যেতে হয় একাকি নির্জন অন্ধকার এলাকা তখন ঘর থেকে বের হওয়ার সময় পাঠ করে নিবেন কুরানের এ আয়াতটি (সালামুন
আলা নুহিন ফিল আলামিন) আল্লাহ তায়ালা সব ধরনের হিংস্র প্রাণীর আক্রমন থেকে বান্দার হেফাজত করবেন।
আরেকটি
আমল হল হল দুশমনের ভয়, মনে করুন
আপনার সন্তান কোন লোককে ভয় পায়, অথবা আপনি
এয়ারপোর্টে যাচ্ছেন
তাকে
নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় হয়ত অনেক সময় মালামাল বেশী হয়ে যায় তা ফেলে দিতে হয় নতুন করে পেকিং করতে হয় ইমিগ্রেশনেরর ভয়, এ ধরনের
উড়ন্ত বিপদ এর ভয়, কোন
বান্দার পক্ষ থেকে যদি ভয় হয় তাহলে সুরা এয়াসিনের ১টি আয়াত (ওয়াজাআলনা মিম বাইনি আইদিহিম সাদ্দাও ওয়ামিন খালফিহিম সাদ্দান ফাআগশাইনাহুম ফাহুম লা ইউবসিরুন) এ আয়াতটি পড়ে
যদি সে ভয়ংকর লোকের দিকে ফুক মারা যায় যার পক্ষ থেকে আপনি ক্ষতির আশংকা করছেন, যে আপনাকে আটক করবে, কিংবা কোন বিচারক যদি আপনার প্রতি অন্যায় বিচার করার আশংকাা হয়, কিংবা পুলিশ
শুধুশুধু আটক করে হয়রানি করার ভয় হয় এমতাবস্থায় সে লোকের দিকে, সে পুলিশের দিকে, সে বিচারকের দিকে, সে ইমিগ্রেশন অফিসারের দিকে সুরা এয়াসিনের এ আয়াতটি পড়ে
যদি ফুক দিতে পারেন তাহলে আল্লাহ তায়ালা সে লোকটির চোখে এক প্রকার আবরন ঢেলে দিবেন যাতে সে আপনাকে আর আটক করতে পারবে না, হয়রানি করতে
পারবে না, অন্যায় ফয়সালা
করতে পারবে না। এ আমলটি করে
দেখুন আপনি প্রতিটি ক্ষেত্রে সাকসেস হবেন নিজের চোখে এর উপকারিতা দেখতে পারবেন ইনশা আল্লাহ, এটি খুবই পরীক্ষীত একটি আমল।
আমল হল হল দুশমনের ভয়, মনে করুন
আপনার সন্তান কোন লোককে ভয় পায়, অথবা আপনি
এয়ারপোর্টে যাচ্ছেন
তাকে
নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় হয়ত অনেক সময় মালামাল বেশী হয়ে যায় তা ফেলে দিতে হয় নতুন করে পেকিং করতে হয় ইমিগ্রেশনেরর ভয়, এ ধরনের
উড়ন্ত বিপদ এর ভয়, কোন
বান্দার পক্ষ থেকে যদি ভয় হয় তাহলে সুরা এয়াসিনের ১টি আয়াত (ওয়াজাআলনা মিম বাইনি আইদিহিম সাদ্দাও ওয়ামিন খালফিহিম সাদ্দান ফাআগশাইনাহুম ফাহুম লা ইউবসিরুন) এ আয়াতটি পড়ে
যদি সে ভয়ংকর লোকের দিকে ফুক মারা যায় যার পক্ষ থেকে আপনি ক্ষতির আশংকা করছেন, যে আপনাকে আটক করবে, কিংবা কোন বিচারক যদি আপনার প্রতি অন্যায় বিচার করার আশংকাা হয়, কিংবা পুলিশ
শুধুশুধু আটক করে হয়রানি করার ভয় হয় এমতাবস্থায় সে লোকের দিকে, সে পুলিশের দিকে, সে বিচারকের দিকে, সে ইমিগ্রেশন অফিসারের দিকে সুরা এয়াসিনের এ আয়াতটি পড়ে
যদি ফুক দিতে পারেন তাহলে আল্লাহ তায়ালা সে লোকটির চোখে এক প্রকার আবরন ঢেলে দিবেন যাতে সে আপনাকে আর আটক করতে পারবে না, হয়রানি করতে
পারবে না, অন্যায় ফয়সালা
করতে পারবে না। এ আমলটি করে
দেখুন আপনি প্রতিটি ক্ষেত্রে সাকসেস হবেন নিজের চোখে এর উপকারিতা দেখতে পারবেন ইনশা আল্লাহ, এটি খুবই পরীক্ষীত একটি আমল।
আরেকটি আমল
হল বদ নযর লাগা, এটি যে কারো উপর লাগতে পারে, অনেক সময় সন্তানের প্রতি তার মা বাবার নযর বেশী লাগে, কেননা মা বাবা সন্তানকে বেশী আদর মহব্বতের সাথে দেখে তাতে নযর লাগা স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতিতে কারো কাছে যাওয়ার দরকার নাই, কুরানে মাজিদের
একটি আয়াত
হল বদ নযর লাগা, এটি যে কারো উপর লাগতে পারে, অনেক সময় সন্তানের প্রতি তার মা বাবার নযর বেশী লাগে, কেননা মা বাবা সন্তানকে বেশী আদর মহব্বতের সাথে দেখে তাতে নযর লাগা স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতিতে কারো কাছে যাওয়ার দরকার নাই, কুরানে মাজিদের
একটি আয়াত
إِنَّ اللّهَ سَيُبْطِلُهُ إِنَّ اللّهَ لاَ يُصْلِحُ عَمَلَ
الْمُفْسِدِينَ
الْمُفْسِدِينَ
(ইন্নাল্লাহা
ছাইউবতিলুহু ইন্নাল্লাহা লা ইউসলিহু আমালাল মুফসিদিন)
ছাইউবতিলুহু ইন্নাল্লাহা লা ইউসলিহু আমালাল মুফসিদিন)
এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ
দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না। [ সুরা
ইউনুস ১০:৮১ ]
দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না। [ সুরা
ইউনুস ১০:৮১ ]
এ
আয়াতটি ৩ বার পড়ে
মা কিংবা বাবা যদি সন্তানকে দম করে দেয় ফুক দিয়ে দেয় তাহলে প্রতিদিনি এ কাজটি করলে
সব ধরনের বদ নযর থেকে সন্তান মাহফুজ থাকবে।
আয়াতটি ৩ বার পড়ে
মা কিংবা বাবা যদি সন্তানকে দম করে দেয় ফুক দিয়ে দেয় তাহলে প্রতিদিনি এ কাজটি করলে
সব ধরনের বদ নযর থেকে সন্তান মাহফুজ থাকবে।
আরেকটি ওয়াজিফা
হল- সন্তান স্কুলে
যায় স্কুলে পড়া, হোম টিউটরের
পড়া, কোচিং এর
পড়া অনেক গুলি হোম ওয়ার্ক জমা হয় পরীক্ষার সময় অনেক সাবজেক্ট পড়তে হয় পড়া মনে থাকে না, তাদের জন্য
কুরানে মজিদের সুরা্ আলামনাশরাহলাকা সাদরাক তা সন্তানকে মুখস্থ করে দিবেন আর বাচ্চা যে পড়া পড়ার শুরুতে চাই তা ক্লাশে হউক, চাই হোম
ওয়ার্কে হউক চাই টিউশনে হউক সে যদি এ সুরাটি পড়ে
১ বার নিজের সিনাতে ফুঁক দেয়, হেফজ খানার
অসংখ্য ছাত্রের উপর এ ওয়াজিফা পরীক্ষা
করে দেখা গেছে যে বাচ্চার মুখস্থ শক্তির মধ্যে অনেক কল্পনাতিত পার্থক্য এসে যায়। যে সব ছেলে হেফজ করতে প্রথম দিকে অপারগ হয় সে সব ছাত্রদের এ সুরাটির ওয়াজিফা
যখন এপ্লাই করা হল দেখা গেল আলহামদুল্লিাহ এ ধরনের সব
ছাত্রই খুব সহজেই পড়া আয়ত্ব করে ফেলে। হাজার হাজার হাফেজে কুরানের উপর এ আমলটি পরীক্ষা
করা হয়েছে।
হল- সন্তান স্কুলে
যায় স্কুলে পড়া, হোম টিউটরের
পড়া, কোচিং এর
পড়া অনেক গুলি হোম ওয়ার্ক জমা হয় পরীক্ষার সময় অনেক সাবজেক্ট পড়তে হয় পড়া মনে থাকে না, তাদের জন্য
কুরানে মজিদের সুরা্ আলামনাশরাহলাকা সাদরাক তা সন্তানকে মুখস্থ করে দিবেন আর বাচ্চা যে পড়া পড়ার শুরুতে চাই তা ক্লাশে হউক, চাই হোম
ওয়ার্কে হউক চাই টিউশনে হউক সে যদি এ সুরাটি পড়ে
১ বার নিজের সিনাতে ফুঁক দেয়, হেফজ খানার
অসংখ্য ছাত্রের উপর এ ওয়াজিফা পরীক্ষা
করে দেখা গেছে যে বাচ্চার মুখস্থ শক্তির মধ্যে অনেক কল্পনাতিত পার্থক্য এসে যায়। যে সব ছেলে হেফজ করতে প্রথম দিকে অপারগ হয় সে সব ছাত্রদের এ সুরাটির ওয়াজিফা
যখন এপ্লাই করা হল দেখা গেল আলহামদুল্লিাহ এ ধরনের সব
ছাত্রই খুব সহজেই পড়া আয়ত্ব করে ফেলে। হাজার হাজার হাফেজে কুরানের উপর এ আমলটি পরীক্ষা
করা হয়েছে।
বেশীরভাগ লোক
পেরেশান হয় শুধু আয় রোজী রোজগার, আর্থিক অভাব অনটনের কারনে, তাদের জন্যও একটি ওয়াজিফা তা হল যখনই নামাজ পড়বেন নামাজের পর ১ বার দরুদ
শরীফ পড়বেন এরপর ৭ বার সুরা
লি লাফি কুরাইশ পড়বেন এরপর ১ বার দরুদ
শরীফ পাঠ করবেন এরপর আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন
পেরেশান হয় শুধু আয় রোজী রোজগার, আর্থিক অভাব অনটনের কারনে, তাদের জন্যও একটি ওয়াজিফা তা হল যখনই নামাজ পড়বেন নামাজের পর ১ বার দরুদ
শরীফ পড়বেন এরপর ৭ বার সুরা
লি লাফি কুরাইশ পড়বেন এরপর ১ বার দরুদ
শরীফ পাঠ করবেন এরপর আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন

কোন মন্তব্য নেই