দাঁড়ি রাখা হারাম। তারা কেন এমন ফতোয়া দিল?
মহান আল্লাহ বলেন, وَمَا آتَاكُمُ
الرَّسُوْلُ فَخُذُوْهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوْا ‘রাসূল তোমাদেরকে যা
দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা হ’তে তোমাদের নিষেধ করেন তা হ’তে বিরত থাকো’ (হাশর ৫৯/৭)।
الرَّسُوْلُ فَخُذُوْهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوْا ‘রাসূল তোমাদেরকে যা
দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা হ’তে তোমাদের নিষেধ করেন তা হ’তে বিরত থাকো’ (হাশর ৫৯/৭)।
মানুষের
ভুল ধারনা সে
অনেক সম্মানি, কারন
তাঁকে সবাই সম্মান
করে,
সালাম করে, ইজ্জত
করে,
ভোটে দাঁড়ালে ভোট
দেয়,
বিভিন্ন মাহফিলে অতিথি
বানায়, তখন সে ভাবে ‘মনে হয়
আমি সঠিক পথে
আছি। আমি সুদের
কারবার করি মনে
হয় এই কারবার
ঠিক আছে। আমি
প্রচুর রুজি রোজগার
করছি, আল্লাহ আমাকে
অনেক ধন দৌলত
দিয়ে মালামাল করে
রেখেছেন মনে হয়
আমি সঠিক পথে
আছি।
ভুল ধারনা সে
অনেক সম্মানি, কারন
তাঁকে সবাই সম্মান
করে,
সালাম করে, ইজ্জত
করে,
ভোটে দাঁড়ালে ভোট
দেয়,
বিভিন্ন মাহফিলে অতিথি
বানায়, তখন সে ভাবে ‘মনে হয়
আমি সঠিক পথে
আছি। আমি সুদের
কারবার করি মনে
হয় এই কারবার
ঠিক আছে। আমি
প্রচুর রুজি রোজগার
করছি, আল্লাহ আমাকে
অনেক ধন দৌলত
দিয়ে মালামাল করে
রেখেছেন মনে হয়
আমি সঠিক পথে
আছি।
এমন
কিছু আত্মতুষ্টিতে আমরা
অন্ধ হয়ে থাকি।
আমরা জানি না
আল্লাহ ধন দৌলত
টাকা পয়সা ইজ্জত
সম্মান কাফেরকেও দেন,
তিনি ফেরাউন নমরুদকেও
সম্মান দিয়েছেন রাজত্বি
দিয়েছেন ধন সম্পদ
দিয়েছেন, আল্লাহ কখনো
সুর্যকে নিষেধ করেননি
যে ফেরাউন নমরুদের
ঘরে আলো দিও
না। যে সুর্য
আল্লাহর মাহবুবের ঘরে
আলো দিয়েছে সে
সুর্য আবু জেহেল
আবু লাহাবের মত
আল্লাহর দুষমনের ঘরেও
কিরন দিয়েছে। তবে
আল্লাহ যখন কারো
উপর অসন্তুষ্ট হয়ে
যান তখন তাঁর
থেকে হেদায়েতের তৌফিক
ছিনিয়ে নেন। সে
মুরতাদ হয়ে যায়,
নাস্তিক হয়ে যায়,
বেদ্বীন হয়ে যায়,
নবীর দুষমন হয়ে
যায়,
উগ্রতা গোঁড়ামি তাকে
ঘিরে ধরে, হাজারো
দলিল প্রমাণেও সে
সত্য গ্রহণ করতে
পারে না।
কিছু আত্মতুষ্টিতে আমরা
অন্ধ হয়ে থাকি।
আমরা জানি না
আল্লাহ ধন দৌলত
টাকা পয়সা ইজ্জত
সম্মান কাফেরকেও দেন,
তিনি ফেরাউন নমরুদকেও
সম্মান দিয়েছেন রাজত্বি
দিয়েছেন ধন সম্পদ
দিয়েছেন, আল্লাহ কখনো
সুর্যকে নিষেধ করেননি
যে ফেরাউন নমরুদের
ঘরে আলো দিও
না। যে সুর্য
আল্লাহর মাহবুবের ঘরে
আলো দিয়েছে সে
সুর্য আবু জেহেল
আবু লাহাবের মত
আল্লাহর দুষমনের ঘরেও
কিরন দিয়েছে। তবে
আল্লাহ যখন কারো
উপর অসন্তুষ্ট হয়ে
যান তখন তাঁর
থেকে হেদায়েতের তৌফিক
ছিনিয়ে নেন। সে
মুরতাদ হয়ে যায়,
নাস্তিক হয়ে যায়,
বেদ্বীন হয়ে যায়,
নবীর দুষমন হয়ে
যায়,
উগ্রতা গোঁড়ামি তাকে
ঘিরে ধরে, হাজারো
দলিল প্রমাণেও সে
সত্য গ্রহণ করতে
পারে না।
দাড়ি হারাম?
শিয়াদের মধ্যে এমন এক বাতিল দল রয়েছে যারা দাড়ি রাখাকে স্পষ্ট হারাম ফতোয়া দিয়েছে। দাড়ির ভিতর নাকি শয়তান বাস করে।
নাউজুবিল্লাহ। তাদের যুক্তি হল কাফির ইয়াজিদও দাড়ি রেখে
নামাজ পড়ত।
তাঁদের এ কুযুক্তির জবাবে ওলামায়ে কেরাম বলেন: শিয়াদের এই যুক্তি হল মাথা ব্যাথা করলে মাথা কেটে ফেলে দিন। ইয়াজিদ দাড়ি রেখে ইমাম হোসাইন (রা) কে শহীদ করেছে ইবনে যিয়াদের মাধ্যমে তাই বলে দাড়ির কি সম্পর্ক? ইয়াজিদ নামাজও পড়েছে রোজাও রেখেছে কালিমাও পড়েছে তাই বলে কি এখন তাদের যুক্তিমত নামাজ, রোজা, কালেমা সব হারাম হয়ে গেছে? আস্তাগফিরুল্লাহ ।
নাউজুবিল্লাহ। তাদের যুক্তি হল কাফির ইয়াজিদও দাড়ি রেখে
নামাজ পড়ত।
তাঁদের এ কুযুক্তির জবাবে ওলামায়ে কেরাম বলেন: শিয়াদের এই যুক্তি হল মাথা ব্যাথা করলে মাথা কেটে ফেলে দিন। ইয়াজিদ দাড়ি রেখে ইমাম হোসাইন (রা) কে শহীদ করেছে ইবনে যিয়াদের মাধ্যমে তাই বলে দাড়ির কি সম্পর্ক? ইয়াজিদ নামাজও পড়েছে রোজাও রেখেছে কালিমাও পড়েছে তাই বলে কি এখন তাদের যুক্তিমত নামাজ, রোজা, কালেমা সব হারাম হয়ে গেছে? আস্তাগফিরুল্লাহ ।
তারা ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে অতি ভক্তি দেখাতে গিয়ে নবীর সুন্নতকে হারাম বলছে,
অথচ তাঁরা এটা চিন্তা করছে না ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর ও দাড়ি ছিল।
অথচ তাঁরা এটা চিন্তা করছে না ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর ও দাড়ি ছিল।
আমাদেরকে জীবনটকে নবীর সুন্নত মত সাজাতে হবে নিজেকে
এমন ভাবে গড়ে
তুলতে হবে দুর
থেকেও যদি কেহ
দেখে যাতে বলে
দিতে পারে ঐ
দেখ মুহাম্মদে আরবীর
গোলাম আসছে।
এমন ভাবে গড়ে
তুলতে হবে দুর
থেকেও যদি কেহ
দেখে যাতে বলে
দিতে পারে ঐ
দেখ মুহাম্মদে আরবীর
গোলাম আসছে।
ইমামে
জালালুদ্দীন সুয়ুতি (রহঃ)
তাঁর লিখিত কিতাব
বুশরাল কাতিব বিলিকায়েল হাবিব এ একটি চমৎকার ঘটনা নকল করেন-
জালালুদ্দীন সুয়ুতি (রহঃ)
তাঁর লিখিত কিতাব
বুশরাল কাতিব বিলিকায়েল হাবিব এ একটি চমৎকার ঘটনা নকল করেন-
দাঁড়ির কারনে কবর আযাব মাফ ঘটনা- এক লোককে কবরে
রাখা হলে তার কবরে মুনকার নকীর ফেরেশতা আগমন করল, তারা প্রশ্ন শুরু করল, সে লোকের
কয়েকটি দাঁড়ি সাদা ছিল তাতে মেহেদীর রং ছিল তখন এক ফেরেশতা বলতে লাগল কার কাছে প্রশ্ন করছ তাঁর আকৃতিতে
মুহাম্মদে আরবীর গোলামীর চিহ্ন দেখতে পাচ্ছনা? সুতরাং আমাদেরকে আমাদের হুলিয়া এমন
করে তৈরী করতে হবে যেন মানুষ দুর থেকে দেখেই চিনতে পারেন যে ঐযে আসছে মুহাম্মদের
গোলাম। ঐ যে আসছে মুসলমান। যার হাত ও জবান থেকে অপর মুসলমান নিরাপদ।
রাখা হলে তার কবরে মুনকার নকীর ফেরেশতা আগমন করল, তারা প্রশ্ন শুরু করল, সে লোকের
কয়েকটি দাঁড়ি সাদা ছিল তাতে মেহেদীর রং ছিল তখন এক ফেরেশতা বলতে লাগল কার কাছে প্রশ্ন করছ তাঁর আকৃতিতে
মুহাম্মদে আরবীর গোলামীর চিহ্ন দেখতে পাচ্ছনা? সুতরাং আমাদেরকে আমাদের হুলিয়া এমন
করে তৈরী করতে হবে যেন মানুষ দুর থেকে দেখেই চিনতে পারেন যে ঐযে আসছে মুহাম্মদের
গোলাম। ঐ যে আসছে মুসলমান। যার হাত ও জবান থেকে অপর মুসলমান নিরাপদ।
কোন মন্তব্য নেই