যে কাপড়ে নারীদের নামাজ হয়না। মহিলাদের নামাজের পোশাক। নামাজের কাপড়। Women...
মহিলাদের নামাজের পোষাক।
যে পোষাকে নামাজ নিষিদ্ধ।
নামাজে সতর ঢাকা ফরয, এখন নামাজে কতটুকু ঢাকতে
হবে তা অধিকাংশ মহিলা জানে না ফলে ফরয তরক হওয়ার ফলে অনেক মহিলার সারা জীবনের নামাজ
হয়না।
হবে তা অধিকাংশ মহিলা জানে না ফলে ফরয তরক হওয়ার ফলে অনেক মহিলার সারা জীবনের নামাজ
হয়না।
নামাজের সময় মহিলারা তাদের চেহেরা খোলা রাখবে
কপালের চুল গজানোর জায়গা থেকে কানের গোড়া থেকে থুথুনি পযন্ত খোলা রাখবে বাকী কান, চুল
গলা এসব নামাজে খোলা রাখা যাবে না। অনেক মহিলা নামাজ পড়ার সময় পিছনে চুল চাদরের বাহিরে
প্রকাশিত হয়। এসব কিছু ঢেকে রাখতে হবে।
কপালের চুল গজানোর জায়গা থেকে কানের গোড়া থেকে থুথুনি পযন্ত খোলা রাখবে বাকী কান, চুল
গলা এসব নামাজে খোলা রাখা যাবে না। অনেক মহিলা নামাজ পড়ার সময় পিছনে চুল চাদরের বাহিরে
প্রকাশিত হয়। এসব কিছু ঢেকে রাখতে হবে।
অনেকে পাতলা উড়না পরে নামাজ পরে যাতে বাহির থেকে
মাথার চুল স্পষ্ট দেখা যায় তাহলে সে উড়না দিয়ে নামাজ আদায় হবে না।হাতের কজ্বি পযন্ত সতর কজ্বির বাহিরে হাতের তালু
খোলা রাখা যাবে তবে অনেক ফোকাহাগনের মতে হাতের তালুও সতর। তাই সতকতা স্বরুপ প্রত্যেক
নারীর উচিত নামাজের জন্য লম্বা ঢিলে ঢালা স্কাফ সিলাই করা যাতে হাত স্কাফের ভিতর রাখা
যায়, এবং নিয়তের পর তাকবীরও যেন সে স্কার্ফের ভিতর বাঁধতে পারে।অনেক সময় নারীরা নিয়ত বা তাকবীরে তাহরিমার সময়
হাত যখন তুলে তখন জামার আস্তিন নিচের দিকে নেমে যায় এবং হাতের কজ্বির নিচের অংশ যা
সতর তা খুলে যায়। যদি এভাবে নিয়তের সময় চার ভাগের ১ ভাগ অংশ কাপড় খুলে যায় তাহলে তার
নামাজই শুরু হয় না। কুনুই থেকে কব্জি পর্যন্ত অংশ হল হাত আর এর চারভাগের ১ অংশ হবে
৩ আংগুল পরিমান, এখন কারো যদি ৩ আঙ্গুল পরিমান আস্তিন খুলে যায় সতর খুলে যায় তাহলে
তার নামাজ শুরুই হবে না। আর যদি এক চতুর্থাংশের কম খুলে যায় তাহরে মাকরুহ হবে এবং সে
নামাজ শুরু হবে ঠিকই তবে পুনরায় পড়া ওয়াজিব হবে। তাই প্রত্যেক মহিলার জন্য জরুরী হল
নীয়ত বাধার সময় হাত কাপড়ের ভিতরই রাখবে চাদরের বাহিরে হাত বের করবে না।
মাথার চুল স্পষ্ট দেখা যায় তাহলে সে উড়না দিয়ে নামাজ আদায় হবে না।
খোলা রাখা যাবে তবে অনেক ফোকাহাগনের মতে হাতের তালুও সতর। তাই সতকতা স্বরুপ প্রত্যেক
নারীর উচিত নামাজের জন্য লম্বা ঢিলে ঢালা স্কাফ সিলাই করা যাতে হাত স্কাফের ভিতর রাখা
যায়, এবং নিয়তের পর তাকবীরও যেন সে স্কার্ফের ভিতর বাঁধতে পারে।
হাত যখন তুলে তখন জামার আস্তিন নিচের দিকে নেমে যায় এবং হাতের কজ্বির নিচের অংশ যা
সতর তা খুলে যায়। যদি এভাবে নিয়তের সময় চার ভাগের ১ ভাগ অংশ কাপড় খুলে যায় তাহলে তার
নামাজই শুরু হয় না। কুনুই থেকে কব্জি পর্যন্ত অংশ হল হাত আর এর চারভাগের ১ অংশ হবে
৩ আংগুল পরিমান, এখন কারো যদি ৩ আঙ্গুল পরিমান আস্তিন খুলে যায় সতর খুলে যায় তাহলে
তার নামাজ শুরুই হবে না। আর যদি এক চতুর্থাংশের কম খুলে যায় তাহরে মাকরুহ হবে এবং সে
নামাজ শুরু হবে ঠিকই তবে পুনরায় পড়া ওয়াজিব হবে। তাই প্রত্যেক মহিলার জন্য জরুরী হল
নীয়ত বাধার সময় হাত কাপড়ের ভিতরই রাখবে চাদরের বাহিরে হাত বের করবে না।
আর পায়ের ব্যপারে ফোকাহায়ে কেরাম বলেছেন পায়ের
গোড়ালি ও পায়ের মুরি সতরের অন্তর্ভূক্ত এবং সামনের যে পায়ের পাতা তা সতরের অন্তর্ভূক্ত
নয়। সুতরাং নামাজের জন্য ঢিলে ঢালা লম্বা সেলোয়ার সিলাই করবে যাতে সিজদায় যাওয়ার সময়
পায়ের গিড়া প্রকাশিত হয়ে না যায়।
গোড়ালি ও পায়ের মুরি সতরের অন্তর্ভূক্ত এবং সামনের যে পায়ের পাতা তা সতরের অন্তর্ভূক্ত
নয়। সুতরাং নামাজের জন্য ঢিলে ঢালা লম্বা সেলোয়ার সিলাই করবে যাতে সিজদায় যাওয়ার সময়
পায়ের গিড়া প্রকাশিত হয়ে না যায়।
সুতরাং
প্রত্যেক মহিলার নামাজের জন্য লম্বা ঢিলে ঢালা কাপড় রাখা দরকার যাতে সতর প্রকাশিত না
হয়। মনে রাখবেন সতর ঢাকা ফরয আর সে ফরয আদায়ে অবহেলা করলে সারা জীবন নামাজ পড়বেন কিন্তু
সে নামাজ হবে না।
প্রত্যেক মহিলার নামাজের জন্য লম্বা ঢিলে ঢালা কাপড় রাখা দরকার যাতে সতর প্রকাশিত না
হয়। মনে রাখবেন সতর ঢাকা ফরয আর সে ফরয আদায়ে অবহেলা করলে সারা জীবন নামাজ পড়বেন কিন্তু
সে নামাজ হবে না।
কোন মন্তব্য নেই