এমন সুন্দর হাদীস আপনি প্রচার করতে মজবুর হয়ে যাবেন।
এমন
একটি
হাদীস
আজ
আমি
উপস্থাপন
করব
আপনারা
এ
হাদীস
খানা
মানুষকে
শুনাতে
মজবুর
হয়ে
যাবে,
মোটামোটি
সকলে
হাদীসখানা
প্রচার
করতে
ব্যস্ত
হয়ে
যাবেন।
যেই
শুনবে
তার
রুহ
ঠান্ডা
হয়ে
যাবে,
ঈমান
তাজা
হবে।
হাদীসখানা ইমাম বায়হাকী রেওয়াতে করেছেন, ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রেওয়ায়েত করেছেন, ইমাম আবু নুয়াইম ও রেওয়াতে করেছেন। হাদীসটি হযরত এয়ালা বিন মুররা (রা) থেকে হাদীস খানা বণিত (কালা বাইনামা নাহনু নাসিরু মা রাসুলিল্লাহ (দ)ফানাজালনা মানজালান, অথ্যাৎ একদিন আমি হুযুর পাক এর সাথে কোন এক সফরে ছিলাম রাস্তায় কোন একটা জায়গায় আমরা বিরতি নিলাম, (ফানামা রাসুলুল্লাহ
(দ) এমন সময় হুযুর (দঃ) নিদ্রাচ্ছন্ন হয়ে গেলেন, (ফাজায়াত শাজারা) সেখানে কাছে একটি গাছ ছিল গাছটি তার নিজের স্থান থেকে নিজে নিজে উপড়ে গেল, এবং গাছটি চলতে চলেতে হুযুরের পাশে আসল, আর হুযুরের পাশে কিছুক্ষন দাঁড়ানো রইল, (ছুম্মা রাজায়াত ইলা মাকানিহা) কিছুক্ষন দাঁড়ানোর পর পুনরায় ফিরে গেল। আজিব দৃশ্য ছিল আমি এমন দৃশ্য দেখে হয়রান হয়ে গেলাম। অতঃপর যখন হুযুর জাগ্রত হলেন আমি (ফাজাকারতু লাহু জালিক) আমি হুযুরের কাছে এ আজব কাহিনি শুনালাম, হুজুর আপনি ঘুমাছ্ছিলেন আমি এ দৃশ্যটি দেখলাম, ঐ যে গাছটি দেখছেন সেটি নিজে নিজে হেটে আপনার কাছে এসে কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে রইল কিছুক্ষন দাঁড়ানোর পর গাছটি আবার নিজের জায়গায় ফিরে গেল। এসব কান্ড দেখেতো হযরত এয়ালা বিন মুররা হয়রান ছিলেন কিন্তু আমাদের আকা নবী করিম (দঃ) এসব শুনে তেমন আশ্চয্য হলেন না, বরং হুযুর (দঃ) যে জবাব দিলেন তা খুবই চমৎকার তিনি ফরমান (হিয়া শাজারাতুন ইসতাজানাত রাব্বাহা) অথ্যাৎ এ গাছটি আল্লাহর কাছে অনুমতি প্রাথণা করল (আন তুছাল্লিমা আলাইয়্যা ফা আজিনা লাহা) হে আল্লাহ আমাকে কিছুক্ষনের অনুমতি দেন আমি যেন তোমার রসুলকে সালাম করতে পারি। অতঃপর (ফা আজিনা লাহ) তাকে অনুমতি দিয়ে দেয়া হল। আর সে গাছটি এসে আমাকে সালাম করে গেল। এখন হাদীসের দ্বারা এটা জানা যায় না সে গাছটি সালাম কোনটি পাঠ করেছে? তবে এটা কনফারম যে হুযুর শুয়ে ছিলেন আর সে গাছটি আল্লাহর অনুমতি সাপেক্ষে চলে আসল হুযুরকে সালাম করতে আর হুযুরের পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটি সালাম করে চলে গেল। একটি গাছ অতি আদব এর সাথে হুযুরকে ঘুমন্ত অব্সথায় সালাম দিয়ে গেল, আজ যারা হুযুরকে সালাম দেন তারা বলতে পারেন যে আমরা এ গাছ থেকে সালাম শিখেছি। আরেকটি বিষয় এ হাদীস থেকে প্রনিধানযোগ্য
তা হল হুযুর ছিলেন ঘুমে তবুও তিনি বলতে পারেন যে কে তাঁকে সালাম দিয়ে যাচ্ছে কি কারনে দিয়ে যাচ্ছে কার কাছ থেকে কিভাবে এজাজত নিয়ে এসেছে। (সুবহানাল্লাহ)
আরকটি হাদিস শুনন হযরত বাজ্জার রেওয়াতে করেন আবু নাঈমও রেওয়ায়েত করেন, হযরত বুরায়দা থেকে (জায়া আরাবিয়্যুন ইলা রাসুলিল্লাহ (দ) ফাকালা এয়া রাসুলাল্লাহ কাদ আসলামতু ) এক আরাবি লোক আসল আর বলল এয়া রাসুলুল্লাহ
(দ) আমি আপনার উপর ঈমান নিয়ে এসেছি, আমি আপনাকে মানি, আমি কাফের নই, কিন্তু আমাকে এমন একটি নিশানা দেখিয়ে দিন (ইজদাদা বিহি এয়াকিনান)যাতে আমার বিশ্বাস আরো বৃদ্ধি পায়। (কালা মাল্লাজি তুরিদ) আচছা তুমিই বল কি দেখতে চাও, সে বলল ঐ যে গাছটি আপনি তাকে ডাক দিন, সে যেন আপনার কাছে চলে আসে। আমি যদি এ দৃশ্য দেখি তাহলে আমার ঈমান আরো মজবুত হবে।
দেখুন আমরা হুযুরের উম্মত হুযুরের এমন সব মুজেজা শুনে শুনে আমাদের ঈমান ও ভালবাসা দিন দিন যে ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। একবার চিন্তা করুন যারা চাঁদ দু টুকরা হতে নিজের চোখে দেখেছেন, সুয পুনরায় ফিরে আসতে দেখেছেন, ডাকার সাথে সাথে গাছ জমিন ছিরে দৌড়ে হুযুরের কাছে হাজির হতে দেখেছে তাদের কি অবস্থা ছিল? তাইতো এসব সাহাবী নবীর জন্য জান মাল কুরবান করে দিয়েছেন।
অতঃপর হুযুর তাকে বলল (কালা ইজহাব ফাদউহা) আচছা তুমি গিয়ে গাছটিকে বল আমি তাকে ডাকছি। তুমি গিয়ে গাছটিকে পয়গাম দাও যে তোমাকে আল্লাহর রসুল ডাকছে। (ফা আতাহাল আরাবি ফাকালা আজিবি রসুলুল্লাহ (দ)) অতঃপর আরাবি লোকটি গাছের কাছে গিয়ে বলল রসুলুল্লাহ তোমাকে ডাকছে। যখনই গাছটি হুযুরের পয়গাম পেল সাথে সাথে গাছটি ডানে বামে ঝুমতে লাগল,
যারা হজ্ব ও ওমরাহ করতে যান তারা বিষয়টি বুঝতে পারবেন যখন ওমরাহ করার ভিসা বের হয়ে যায় তখন যে কতটা আকষন সৃষ্টি হয় শুধু কখন যাব মক্কায় কখন যাব মদীনায় কখন হাজিরি দিব হুযুরের রওজায়।
গাছটিও হুযুরের ডাক শুনে আর থাকতে পারল না ডানে বামে ঝুমতে ঝুমতে মাটির বুক চিরে নিজের শিকড় সহ বের হয়ে হুজুরের কাছে আসল। (ফাকালাত আসসালামু আলাইকা এয়া রাসুলাল্লাহ) গাছটি হুযুরের খেদমতে হাজির হয়ে বলল হে আল্লাহর রসুল আপনার উপর আমার সালাম। (ফাকালা বিমা তাশহাদি) হুযুর (দঃ) গাছটিকে বললেন তুমি কিসের স্বাক্ষি দিচ্ছ? (কালাত আশাহাদুআন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়া আন্নাকা আবদুল্লাহি ওয়ারসুলুহ) গাছটি বলল আমি স্বাক্ষি দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই, আপনি তার বান্দাও রসুল) হুযুর গাছটিকে বললেন (কালা সাদাকতে) তুমি সত্য বলেছ। হুযুর আর গাছের মধ্যে কথোপকথন হচ্ছিল আর আরাবী লোকটি পাশে দাঁড়ানো ছিল সে বলে উঠল (হাছবি হাছবি) অথ্যাৎ বাস বাস আমার জন্য যথেষ্ট হয়েছে। হযুর আপনি এবার এ গাছটিকে হকুম দিয়ে দিন সে যেন তার নিজের জায়গায় গিয়ে আবার বসে যায়, তখন হুযুর গাছটিকে হকুম দিলেন আর গাছটি তার নিজের স্থানে গিয়ে বসে গেল। এমন ভাবে বসে গেল যেখান থেকে যে শিকড় বের হয়েছিল সেখানেই সে শিকড় বসে গেল। এবার আরাবি বলতে লাগল ( ফাকালাল আরাবি আতাজিনলি এয়া রাসুলাল্লাহ
আন উকাব্বিল রাসাকা ওয়া রিজলাইকা) হুযুর আমাকে এজাজত দিন আমি যেন আপনার মাথা মোবারকে এবং পা মোবারকে চুমু খেতে পারি। অতপর হুযুর তাকে এজাজত দিলেন সে হুযুরের শির মোবারক ও চুমল, কদম মোবারকেও চুমু দিল।
ওয়াযি ইবনে আমির (রাঃ) বলেন, আমি একদা রাসূলে করীম (ﷺ) -এর খেদমতে গিয়ে হাজির হইলাম । আমাকে বলে হইল, ইনিই হইতেছেন আল্লাহ্র রাসূল । আমরা তখন তাঁহার হস্তদ্বয় ও পদদ্বয় ধরিয়া চুমু খাইলাম । [ তিরমিযী শরীফঃ- ২৭৩৩ । সুনানু ইবনে মাজাহঃ- ৩৭০৫ । রিয়াদূস সালেহীনঃ- ৮৮৯ । তফসীর ইবনে কাসীরঃ- ৬৪৬পৃষ্ঠা/৩য় খন্ড । হাদীসঃ- আলা-আদাবুল মুফরাদ- ৯৮৭, লেখকঃ- ইমাম বুখারী (রা) ]
হাদীসে দেখা গেলো নবী করীম (ﷺ) কে সাহাবায়ে কেরাম কদম বুচি ও হাত-পা চুম্বন করেছেন অথচ তিনি না বলেন নি কারন এটা জায়েজ ।
একটি
হাদীস
আজ
আমি
উপস্থাপন
করব
আপনারা
এ
হাদীস
খানা
মানুষকে
শুনাতে
মজবুর
হয়ে
যাবে,
মোটামোটি
সকলে
হাদীসখানা
প্রচার
করতে
ব্যস্ত
হয়ে
যাবেন।
যেই
শুনবে
তার
রুহ
ঠান্ডা
হয়ে
যাবে,
ঈমান
তাজা
হবে।
হাদীসখানা ইমাম বায়হাকী রেওয়াতে করেছেন, ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রেওয়ায়েত করেছেন, ইমাম আবু নুয়াইম ও রেওয়াতে করেছেন। হাদীসটি হযরত এয়ালা বিন মুররা (রা) থেকে হাদীস খানা বণিত (কালা বাইনামা নাহনু নাসিরু মা রাসুলিল্লাহ (দ)ফানাজালনা মানজালান, অথ্যাৎ একদিন আমি হুযুর পাক এর সাথে কোন এক সফরে ছিলাম রাস্তায় কোন একটা জায়গায় আমরা বিরতি নিলাম, (ফানামা রাসুলুল্লাহ
(দ) এমন সময় হুযুর (দঃ) নিদ্রাচ্ছন্ন হয়ে গেলেন, (ফাজায়াত শাজারা) সেখানে কাছে একটি গাছ ছিল গাছটি তার নিজের স্থান থেকে নিজে নিজে উপড়ে গেল, এবং গাছটি চলতে চলেতে হুযুরের পাশে আসল, আর হুযুরের পাশে কিছুক্ষন দাঁড়ানো রইল, (ছুম্মা রাজায়াত ইলা মাকানিহা) কিছুক্ষন দাঁড়ানোর পর পুনরায় ফিরে গেল। আজিব দৃশ্য ছিল আমি এমন দৃশ্য দেখে হয়রান হয়ে গেলাম। অতঃপর যখন হুযুর জাগ্রত হলেন আমি (ফাজাকারতু লাহু জালিক) আমি হুযুরের কাছে এ আজব কাহিনি শুনালাম, হুজুর আপনি ঘুমাছ্ছিলেন আমি এ দৃশ্যটি দেখলাম, ঐ যে গাছটি দেখছেন সেটি নিজে নিজে হেটে আপনার কাছে এসে কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে রইল কিছুক্ষন দাঁড়ানোর পর গাছটি আবার নিজের জায়গায় ফিরে গেল। এসব কান্ড দেখেতো হযরত এয়ালা বিন মুররা হয়রান ছিলেন কিন্তু আমাদের আকা নবী করিম (দঃ) এসব শুনে তেমন আশ্চয্য হলেন না, বরং হুযুর (দঃ) যে জবাব দিলেন তা খুবই চমৎকার তিনি ফরমান (হিয়া শাজারাতুন ইসতাজানাত রাব্বাহা) অথ্যাৎ এ গাছটি আল্লাহর কাছে অনুমতি প্রাথণা করল (আন তুছাল্লিমা আলাইয়্যা ফা আজিনা লাহা) হে আল্লাহ আমাকে কিছুক্ষনের অনুমতি দেন আমি যেন তোমার রসুলকে সালাম করতে পারি। অতঃপর (ফা আজিনা লাহ) তাকে অনুমতি দিয়ে দেয়া হল। আর সে গাছটি এসে আমাকে সালাম করে গেল। এখন হাদীসের দ্বারা এটা জানা যায় না সে গাছটি সালাম কোনটি পাঠ করেছে? তবে এটা কনফারম যে হুযুর শুয়ে ছিলেন আর সে গাছটি আল্লাহর অনুমতি সাপেক্ষে চলে আসল হুযুরকে সালাম করতে আর হুযুরের পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গাছটি সালাম করে চলে গেল। একটি গাছ অতি আদব এর সাথে হুযুরকে ঘুমন্ত অব্সথায় সালাম দিয়ে গেল, আজ যারা হুযুরকে সালাম দেন তারা বলতে পারেন যে আমরা এ গাছ থেকে সালাম শিখেছি। আরেকটি বিষয় এ হাদীস থেকে প্রনিধানযোগ্য
তা হল হুযুর ছিলেন ঘুমে তবুও তিনি বলতে পারেন যে কে তাঁকে সালাম দিয়ে যাচ্ছে কি কারনে দিয়ে যাচ্ছে কার কাছ থেকে কিভাবে এজাজত নিয়ে এসেছে। (সুবহানাল্লাহ)
আরকটি হাদিস শুনন হযরত বাজ্জার রেওয়াতে করেন আবু নাঈমও রেওয়ায়েত করেন, হযরত বুরায়দা থেকে (জায়া আরাবিয়্যুন ইলা রাসুলিল্লাহ (দ) ফাকালা এয়া রাসুলাল্লাহ কাদ আসলামতু ) এক আরাবি লোক আসল আর বলল এয়া রাসুলুল্লাহ
(দ) আমি আপনার উপর ঈমান নিয়ে এসেছি, আমি আপনাকে মানি, আমি কাফের নই, কিন্তু আমাকে এমন একটি নিশানা দেখিয়ে দিন (ইজদাদা বিহি এয়াকিনান)যাতে আমার বিশ্বাস আরো বৃদ্ধি পায়। (কালা মাল্লাজি তুরিদ) আচছা তুমিই বল কি দেখতে চাও, সে বলল ঐ যে গাছটি আপনি তাকে ডাক দিন, সে যেন আপনার কাছে চলে আসে। আমি যদি এ দৃশ্য দেখি তাহলে আমার ঈমান আরো মজবুত হবে।
দেখুন আমরা হুযুরের উম্মত হুযুরের এমন সব মুজেজা শুনে শুনে আমাদের ঈমান ও ভালবাসা দিন দিন যে ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। একবার চিন্তা করুন যারা চাঁদ দু টুকরা হতে নিজের চোখে দেখেছেন, সুয পুনরায় ফিরে আসতে দেখেছেন, ডাকার সাথে সাথে গাছ জমিন ছিরে দৌড়ে হুযুরের কাছে হাজির হতে দেখেছে তাদের কি অবস্থা ছিল? তাইতো এসব সাহাবী নবীর জন্য জান মাল কুরবান করে দিয়েছেন।
অতঃপর হুযুর তাকে বলল (কালা ইজহাব ফাদউহা) আচছা তুমি গিয়ে গাছটিকে বল আমি তাকে ডাকছি। তুমি গিয়ে গাছটিকে পয়গাম দাও যে তোমাকে আল্লাহর রসুল ডাকছে। (ফা আতাহাল আরাবি ফাকালা আজিবি রসুলুল্লাহ (দ)) অতঃপর আরাবি লোকটি গাছের কাছে গিয়ে বলল রসুলুল্লাহ তোমাকে ডাকছে। যখনই গাছটি হুযুরের পয়গাম পেল সাথে সাথে গাছটি ডানে বামে ঝুমতে লাগল,
যারা হজ্ব ও ওমরাহ করতে যান তারা বিষয়টি বুঝতে পারবেন যখন ওমরাহ করার ভিসা বের হয়ে যায় তখন যে কতটা আকষন সৃষ্টি হয় শুধু কখন যাব মক্কায় কখন যাব মদীনায় কখন হাজিরি দিব হুযুরের রওজায়।
গাছটিও হুযুরের ডাক শুনে আর থাকতে পারল না ডানে বামে ঝুমতে ঝুমতে মাটির বুক চিরে নিজের শিকড় সহ বের হয়ে হুজুরের কাছে আসল। (ফাকালাত আসসালামু আলাইকা এয়া রাসুলাল্লাহ) গাছটি হুযুরের খেদমতে হাজির হয়ে বলল হে আল্লাহর রসুল আপনার উপর আমার সালাম। (ফাকালা বিমা তাশহাদি) হুযুর (দঃ) গাছটিকে বললেন তুমি কিসের স্বাক্ষি দিচ্ছ? (কালাত আশাহাদুআন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়া আন্নাকা আবদুল্লাহি ওয়ারসুলুহ) গাছটি বলল আমি স্বাক্ষি দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই, আপনি তার বান্দাও রসুল) হুযুর গাছটিকে বললেন (কালা সাদাকতে) তুমি সত্য বলেছ। হুযুর আর গাছের মধ্যে কথোপকথন হচ্ছিল আর আরাবী লোকটি পাশে দাঁড়ানো ছিল সে বলে উঠল (হাছবি হাছবি) অথ্যাৎ বাস বাস আমার জন্য যথেষ্ট হয়েছে। হযুর আপনি এবার এ গাছটিকে হকুম দিয়ে দিন সে যেন তার নিজের জায়গায় গিয়ে আবার বসে যায়, তখন হুযুর গাছটিকে হকুম দিলেন আর গাছটি তার নিজের স্থানে গিয়ে বসে গেল। এমন ভাবে বসে গেল যেখান থেকে যে শিকড় বের হয়েছিল সেখানেই সে শিকড় বসে গেল। এবার আরাবি বলতে লাগল ( ফাকালাল আরাবি আতাজিনলি এয়া রাসুলাল্লাহ
আন উকাব্বিল রাসাকা ওয়া রিজলাইকা) হুযুর আমাকে এজাজত দিন আমি যেন আপনার মাথা মোবারকে এবং পা মোবারকে চুমু খেতে পারি। অতপর হুযুর তাকে এজাজত দিলেন সে হুযুরের শির মোবারক ও চুমল, কদম মোবারকেও চুমু দিল।
ওয়াযি ইবনে আমির (রাঃ) বলেন, আমি একদা রাসূলে করীম (ﷺ) -এর খেদমতে গিয়ে হাজির হইলাম । আমাকে বলে হইল, ইনিই হইতেছেন আল্লাহ্র রাসূল । আমরা তখন তাঁহার হস্তদ্বয় ও পদদ্বয় ধরিয়া চুমু খাইলাম । [ তিরমিযী শরীফঃ- ২৭৩৩ । সুনানু ইবনে মাজাহঃ- ৩৭০৫ । রিয়াদূস সালেহীনঃ- ৮৮৯ । তফসীর ইবনে কাসীরঃ- ৬৪৬পৃষ্ঠা/৩য় খন্ড । হাদীসঃ- আলা-আদাবুল মুফরাদ- ৯৮৭, লেখকঃ- ইমাম বুখারী (রা) ]
হাদীসে দেখা গেলো নবী করীম (ﷺ) কে সাহাবায়ে কেরাম কদম বুচি ও হাত-পা চুম্বন করেছেন অথচ তিনি না বলেন নি কারন এটা জায়েজ ।
কোন মন্তব্য নেই