ইমাম মেহেদীর আগমন। কবর থেকে আওয়াজ এল উনি মাহদি। আসল রহস্য কি?
উনি ইমাম মেহেদী কবরের মৃতরাও বলছে; রহস্য কি?
কেয়ামতের পূর্বে কেয়ামতের বড় বড়
আলামত প্রকাশিত হবে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি আলামত হল ইমাম মেহেদী (আঃ) এর আগমন। এ
পর্যন্ত ৪০ জন লোক নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে মিথ্যা দাবী করেছেন।
আলামত প্রকাশিত হবে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি আলামত হল ইমাম মেহেদী (আঃ) এর আগমন। এ
পর্যন্ত ৪০ জন লোক নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে মিথ্যা দাবী করেছেন।
ইতিহাসের কিতাবসমুহে এসব মিথ্যা দাবীদার গনের নাম উল্লেখ আছেন।
তাদের মধ্যে এমন একজন ইমাম মেহেদী দাবীদার ছিলেন যিনি ইমাম মেহেদী হওয়ার ব্যপারে কবরস্থান
থেকে আওয়াজ ভেসে আসত, ঐ দেখ ইমাম মেহেদীর কাফেলা যাচ্ছে, তাহলেকি তিনিই ইমাম মেহেদী? কবরের আওয়াজের আসল রহস্য কি? কিভাবে
কবরস্থান থেকে এমনতর আওয়াজ ভেসে আসত? যা কাফেলার সকলে শুনে বিশ্বাস করেছিলেন; যে ইনিই
ইমাম মেহেদী। সে বিষয়ে বিস্তারিত জানব তার আগে যিনি প্রকৃত ইমাম মেহেদী হবেন উনার ব্যপারে
হাদীস শরীফের মাধ্যমে আমাদের প্রিয় নবী প্রদত্ত কিছু নিদর্শন উপস্থাপন করব
তাদের মধ্যে এমন একজন ইমাম মেহেদী দাবীদার ছিলেন যিনি ইমাম মেহেদী হওয়ার ব্যপারে কবরস্থান
থেকে আওয়াজ ভেসে আসত, ঐ দেখ ইমাম মেহেদীর কাফেলা যাচ্ছে, তাহলেকি তিনিই ইমাম মেহেদী? কবরের আওয়াজের আসল রহস্য কি? কিভাবে
কবরস্থান থেকে এমনতর আওয়াজ ভেসে আসত? যা কাফেলার সকলে শুনে বিশ্বাস করেছিলেন; যে ইনিই
ইমাম মেহেদী। সে বিষয়ে বিস্তারিত জানব তার আগে যিনি প্রকৃত ইমাম মেহেদী হবেন উনার ব্যপারে
হাদীস শরীফের মাধ্যমে আমাদের প্রিয় নবী প্রদত্ত কিছু নিদর্শন উপস্থাপন করব
#ইমাম মাহদী রাসূলুল্লাহ
(সাঃ)-
এর
বংশে
এবং
খাতুনে
জান্নাত
হযরত
ফাতেমা
জোহরার
(রাঃ)
আওলাদের
মধ্যে
থেকে
আবির্ভূত
হবেন। তার মাতা-পিতার
বংশ
সূত্র
হযরত
হাসান
(রাঃ)-এর
সাথে
মিলিত
হবে।
(সাঃ)-
এর
বংশে
এবং
খাতুনে
জান্নাত
হযরত
ফাতেমা
জোহরার
(রাঃ)
আওলাদের
মধ্যে
থেকে
আবির্ভূত
হবেন। তার মাতা-পিতার
বংশ
সূত্র
হযরত
হাসান
(রাঃ)-এর
সাথে
মিলিত
হবে।
#তার
শারীরিক
গঠন
অবয়ব
একটু
লম্বা
ধরনের
হবে। যে কোন
দলে
বা
যে
কোন
কাতারে
দাঁড়ালে
তাকে
সকলের
উর্ধে
দেখা
যাবে। তার গায়ের
রং
খুবই
উজ্জল
হবে
এবং
শরীর
হবে
নিখুঁত
ও
ছিমছাম। তার মুখমন্ডলে
একটি
বিশেষ
নূরের
জ্যোতি
বিকশিত
থাকবে। নাক উন্নত
ও
চেহারা
সুগঠিত
হবে। তাছাড়া তার
চেহারা
হযরত
মোহাম্মদ
(সাঃ)
এর
চেহারার
অনুরুপ
হবে।
(মুসলিম ও আবু দাউদ
শরীফ)
শারীরিক
গঠন
অবয়ব
একটু
লম্বা
ধরনের
হবে। যে কোন
দলে
বা
যে
কোন
কাতারে
দাঁড়ালে
তাকে
সকলের
উর্ধে
দেখা
যাবে। তার গায়ের
রং
খুবই
উজ্জল
হবে
এবং
শরীর
হবে
নিখুঁত
ও
ছিমছাম। তার মুখমন্ডলে
একটি
বিশেষ
নূরের
জ্যোতি
বিকশিত
থাকবে। নাক উন্নত
ও
চেহারা
সুগঠিত
হবে। তাছাড়া তার
চেহারা
হযরত
মোহাম্মদ
(সাঃ)
এর
চেহারার
অনুরুপ
হবে।
(মুসলিম ও আবু দাউদ
শরীফ)
#তার নাম হবে
মোহাম্মদ। পিতার নাম
হবে
আব
দুল্লাহ
এবং
মাতার
নাম
হবে
আমেনা। তার মুখে
সামান্য
তোতলামী
জড়তা
থাকবে। এইজন্য কথা
বলবার
সময়
তার
একটূ
কষ্ট
হবে
এবং
কোন
কোন
কথা
বলবার
সময়
ঐ
কষ্টের
কারনে
বিরক্ত
হয়ে
নিজের
উরুর
উপর
হাত
মারবেন। (আবু দাউদ
শরীফ)
মোহাম্মদ। পিতার নাম
হবে
আব
দুল্লাহ
এবং
মাতার
নাম
হবে
আমেনা। তার মুখে
সামান্য
তোতলামী
জড়তা
থাকবে। এইজন্য কথা
বলবার
সময়
তার
একটূ
কষ্ট
হবে
এবং
কোন
কোন
কথা
বলবার
সময়
ঐ
কষ্টের
কারনে
বিরক্ত
হয়ে
নিজের
উরুর
উপর
হাত
মারবেন। (আবু দাউদ
শরীফ)
#যখন ইমাম মাহদীর
বয়স
চল্লিশ
বছর
পরিপূর্ণ
হবে
এবং
যখন
তিনি
খেলাফতের
গুরুভার
বহন
করার
ক্ষমতা
অর্জন
করবেন
তখন
তার
আবির্ভাব
ঘটবে। তার আবির্ভাবের
পূর্ব
মুহূর্তে
পবিত্র
রমজান
মাসে
চন্দ্র
গ্রহন
ও
সূর্য
গ্রহন
হবে। যে বছরে
এই
অলৌকিক
কান্ড
ঘটবে
সেই
বছরই
ইমাম
মাহদীর
আবির্ভাব
ঘটবে।
(মেশকাত শরীফ)
বয়স
চল্লিশ
বছর
পরিপূর্ণ
হবে
এবং
যখন
তিনি
খেলাফতের
গুরুভার
বহন
করার
ক্ষমতা
অর্জন
করবেন
তখন
তার
আবির্ভাব
ঘটবে। তার আবির্ভাবের
পূর্ব
মুহূর্তে
পবিত্র
রমজান
মাসে
চন্দ্র
গ্রহন
ও
সূর্য
গ্রহন
হবে। যে বছরে
এই
অলৌকিক
কান্ড
ঘটবে
সেই
বছরই
ইমাম
মাহদীর
আবির্ভাব
ঘটবে।
(মেশকাত শরীফ)
কেয়ামতের আগে ইমাম মেহেদী যে আসবেন তাতে কোন সন্দেহ নাই, কিন্তু
যুগে যুগে কালে কালে অনেক ভন্ড নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেছেন যেমন
যুগে যুগে কালে কালে অনেক ভন্ড নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেছেন যেমন
প্রথম হলেন আব্বাসীয় খেলাফত কালের মাহদি আবুজাফর আল মনসুর যিনি
নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেছেন।
নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেছেন।
তেমনি ভাবে মুহাম্মদ বিন ইউসুফ যিনি হিজরী দশম শতাব্দির ছিলেন
যিনি হিন্দুস্থান থেকে প্রকাশ হয়ে নিজেকে মেহেদী দাবী করেন।
যিনি হিন্দুস্থান থেকে প্রকাশ হয়ে নিজেকে মেহেদী দাবী করেন।
তদ্রুপভাবে এক লোক যার নাম ছিল
মুহাম্মদ তার পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ মায়ের নাম ছিল আমেনা। যেহেতু আমাদের প্রিয় নবী
ইমাম মেহেদীর আলামত বয়ান করতে গিয়ে বলেছেন ইমাম মেহেদী হবে আমার বংশের তার নাম আমার
নামের সাথে মিল হবে তার পিতা ও মাতার নাম আমার পিতা মাতার নামের সাথে মিল হবে। সে সুবাধে
সে নিজেকে ইমাম মেহেদী দাবী করে নিল, তখন একজন আলেম তাকে প্রশ্ন করল তোমার নাম ঠিক
আছে কিন্তু তোমার বংশতো সৈয়দ বংশ নয়, তখন সে মিথ্যা মেহেদী দাবী দার যুক্তি দিল আল্লাহ
সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান তিনি যদি চান সৈয়দ বংশ ছাড়াও ইমাম মেহেদী তৈরী করতে পারেন।
নাউজুবিল্লাহ! এভাবে যুগে যুগে মিথ্যা ইমাম মেহেদী দাবীদার এসেছেন।
মুহাম্মদ তার পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ মায়ের নাম ছিল আমেনা। যেহেতু আমাদের প্রিয় নবী
ইমাম মেহেদীর আলামত বয়ান করতে গিয়ে বলেছেন ইমাম মেহেদী হবে আমার বংশের তার নাম আমার
নামের সাথে মিল হবে তার পিতা ও মাতার নাম আমার পিতা মাতার নামের সাথে মিল হবে। সে সুবাধে
সে নিজেকে ইমাম মেহেদী দাবী করে নিল, তখন একজন আলেম তাকে প্রশ্ন করল তোমার নাম ঠিক
আছে কিন্তু তোমার বংশতো সৈয়দ বংশ নয়, তখন সে মিথ্যা মেহেদী দাবী দার যুক্তি দিল আল্লাহ
সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান তিনি যদি চান সৈয়দ বংশ ছাড়াও ইমাম মেহেদী তৈরী করতে পারেন।
নাউজুবিল্লাহ! এভাবে যুগে যুগে মিথ্যা ইমাম মেহেদী দাবীদার এসেছেন।
তেমনি ভাবে সুদানে মুহাম্মদ আহমদ সুদানী নিজেকে মেহেদী দাবী
করেন।
করেন।
হিজরী ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে আবি আবদিল্লাহ মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ
বিন তুমার বরবরি নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেছেন। ইনি তৎকালিন জামানার অনেক বড়
আলেম ছিলেন, কয়েক হাজার হাদীসের হাফেজ ছিলেন, কুরানের হাফেজ ছিলেন, যখন তিনি বক্তব্য
রাখতেন লোকজন বেহুশের মত হয়ে যেতেন। সাথে সাথে তিনি ধোকাবাজ চালবাজও ছিলেন, তিনি যখন
কোথাও সফরে যেতেন রাস্তার পাশে কিছু কবর খুঁড়ে সে কবরে তাঁর কিছু চামচা লোককে সে সব
কবরে টেকনিকে ঢুকিয়ে দিত, আর তিনি যখন সে রাস্তা দিয়ে লোকজনের কাফেলা নিয়ে যেতেন তখন
সে সব কবর থেকে আওয়াজ আসত এই দেখ আমাদের কবরের পাশ দিতে ইমাম মেহেদীর কাফেলা চলে যাচ্ছে,
আর তা শুনে কাফেলার সকলে এ কথার দাবী করত যে আবি আবদিল্লাহ ইমাম মেহেদী কেননা তিনি
যে ইমাম মেহেদী তা কবরের মুর্দারা পর্যন্ত স্বাক্ষী দিচ্ছেন। অথচ সে চালবাজ আলেম কবরে
আগে থেকেই উনার কিছু লোককে বসিয়ে রেখেছিল। নাউজুবিল্লাহ। এরপর এ চালবাজ লোকটি যারা
তার পক্ষে কবরে বসে বসে স্বাক্ষি দিত তাদেরকে হত্যাও করে ফেলত যাতে পরে কেহ তার চালবাজি ধরতে না পারে।
বিন তুমার বরবরি নিজেকে ইমাম মেহেদী বলে দাবী করেছেন। ইনি তৎকালিন জামানার অনেক বড়
আলেম ছিলেন, কয়েক হাজার হাদীসের হাফেজ ছিলেন, কুরানের হাফেজ ছিলেন, যখন তিনি বক্তব্য
রাখতেন লোকজন বেহুশের মত হয়ে যেতেন। সাথে সাথে তিনি ধোকাবাজ চালবাজও ছিলেন, তিনি যখন
কোথাও সফরে যেতেন রাস্তার পাশে কিছু কবর খুঁড়ে সে কবরে তাঁর কিছু চামচা লোককে সে সব
কবরে টেকনিকে ঢুকিয়ে দিত, আর তিনি যখন সে রাস্তা দিয়ে লোকজনের কাফেলা নিয়ে যেতেন তখন
সে সব কবর থেকে আওয়াজ আসত এই দেখ আমাদের কবরের পাশ দিতে ইমাম মেহেদীর কাফেলা চলে যাচ্ছে,
আর তা শুনে কাফেলার সকলে এ কথার দাবী করত যে আবি আবদিল্লাহ ইমাম মেহেদী কেননা তিনি
যে ইমাম মেহেদী তা কবরের মুর্দারা পর্যন্ত স্বাক্ষী দিচ্ছেন। অথচ সে চালবাজ আলেম কবরে
আগে থেকেই উনার কিছু লোককে বসিয়ে রেখেছিল। নাউজুবিল্লাহ। এরপর এ চালবাজ লোকটি যারা
তার পক্ষে কবরে বসে বসে স্বাক্ষি দিত তাদেরকে হত্যাও করে ফেলত যাতে পরে কেহ তার চালবাজি ধরতে না পারে।
এছাড়া ১) মির্জা গোলাম
আহমদ
কাদিয়ানী
(২)
সিরিয়ার
এক
বিভ্রান্ত
যুবক
(৩)
বাংলাদেশের
অন্তর্গত
বরিশালের
এক
ভন্ড
(৪)
দক্ষিণ
ইয়েমেনের
একজন
বস্ত্র
ব্যবসায়ী
(৫)
ইরানের
একজন
সিয়া
নেতা
এবং
(৬)
১৪০০
হিজরীর
শুভলগ্নে
পবিত্র
কাবা
গৃহ
দখলকারী
এক
মোহাম্মদ
নামধারী
যুবক
ভন্ড
মাহদী
রূপে
আত্মপ্রকাশ
করেছিল।
আহমদ
কাদিয়ানী
(২)
সিরিয়ার
এক
বিভ্রান্ত
যুবক
(৩)
বাংলাদেশের
অন্তর্গত
বরিশালের
এক
ভন্ড
(৪)
দক্ষিণ
ইয়েমেনের
একজন
বস্ত্র
ব্যবসায়ী
(৫)
ইরানের
একজন
সিয়া
নেতা
এবং
(৬)
১৪০০
হিজরীর
শুভলগ্নে
পবিত্র
কাবা
গৃহ
দখলকারী
এক
মোহাম্মদ
নামধারী
যুবক
ভন্ড
মাহদী
রূপে
আত্মপ্রকাশ
করেছিল।
কিন্তু তাদের
কারোরই
পরিণাম
সুখের
হয়
নাই। মির্জা গোলাম
আহমদ
কাদিয়ানী
পায়খানায়
পড়ে
প্রাণ
হারায়। সিরিয়ার বিভ্রান্ত
যুবকটিকে
বিষাক্ত
বিচ্ছু
কামড়িয়ে
হত্যা
করে। বরিশালের ভন্ডটি পেশাব
পায়খানা
চাটতে
চাটতে
মৃত্যু
মুখে
পতিত
হয়। বস্ত্র ব্যবাসায়ীটি
বন্য
কুকুরের
আক্রমনে
মারা
যায়। শিয়া নেতাটি
গুলীবিদ্ধ
হয়ে
মারা
গেছে
বলে
শোনা
যায়। অনুরূপভাবে ভন্ড
নবী
দাবীদারগণের
পরিণাম
অত্যন্ত
ভয়াবহ
ও
মর্মন্তুদ
হয়েছিল। সুতরাং পৃথিবীর
এই
ক্রান্তিলগ্নে প্রকৃত
মাহদীর
পরিচয়
জেনে
রাখা
প্রতিটি
মুমীন
বান্দার
অবশ্য
কর্তব্য।
এভাবে যুগে যুগে অসংখ্য লোক নিজেকে ইমাম মেহেদী হওয়ার দাবী
করেছেন কিন্তু ইমাম মেহেদী সম্পর্কে আমাদের প্রিয় নবীর হাদীসে মোবারাকায় সুস্পষ্ট আলামতসমুহ
জানতে পারি, ফলে যখন তখন যে কেউ নিজেকে ইমাম মেহেদী দাবী করলে তাতে বিশ্বাস করাটা হবে
মুর্খতার পরিচয়। আল্লাহ আমাদের প্রত্যেককে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
করেছেন কিন্তু ইমাম মেহেদী সম্পর্কে আমাদের প্রিয় নবীর হাদীসে মোবারাকায় সুস্পষ্ট আলামতসমুহ
জানতে পারি, ফলে যখন তখন যে কেউ নিজেকে ইমাম মেহেদী দাবী করলে তাতে বিশ্বাস করাটা হবে
মুর্খতার পরিচয়। আল্লাহ আমাদের প্রত্যেককে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
কোন মন্তব্য নেই