যে আমলে পাহাড় সমান নেকি নষ্ট হয়ে যায়। ইবনে মাজাহ ৪২৪৫ নং হাদীস।
১টি
ভুলে পাহাড়
সমান নেকি
ধ্বংস হবে
ভুলে পাহাড়
সমান নেকি
ধ্বংস হবে
ইবনে
মাজাহ শরীফের ৪২৪৫ নং হাদীস শুনুন- সৈয়্যদুনা ছোবান (রাঃ) বয়ান করেন- রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেছেন (হাদীসটি মনযোগ দিয়ে শুনুন আল্লাহর কাছে দোয়া করুন- হে আল্লাহ আমাদেরকে এসব বদনসিবদের মধ্যে শামিল করিও না।)
মাজাহ শরীফের ৪২৪৫ নং হাদীস শুনুন- সৈয়্যদুনা ছোবান (রাঃ) বয়ান করেন- রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেছেন (হাদীসটি মনযোগ দিয়ে শুনুন আল্লাহর কাছে দোয়া করুন- হে আল্লাহ আমাদেরকে এসব বদনসিবদের মধ্যে শামিল করিও না।)
(লা
আলামান্না আকওয়ামান মিন উম্মাতি) আমি আমার উম্মতের এমন সব লোকদের সম্পর্কে জানি (য়াতুনা এয়াউমাল কিয়ামাতি বি হাসানাতিন আমছালি জিবালি তিহামাতা বিদান)
যারা
কিয়ামতের ময়দানে এমনভাবে আসবে যে তাদের সাথে তাহামা পাহাড় সমান উজ্জল, রওশন নেকীসমুহ থাকবে, (ফা এয়াজ আলুহাল্লাহু আজ্জা ওয়াজাল হাবাআন মানছুরা) তাদের পাহাড় সম নেকীসমুহ আল্লাহ সেদিন ধুলার মত উড়িয়ে দিবেন। হযরত ছোবান বলেন এয়া রাসুলাল্লাহ (দঃ) আমাদের বলুন
তারা কারা যাদের পাহাড় সম আমল আল্লাহ বরবাদ করে দিবেন? এমন যেন না হয় আমরাও তাদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাব এবং আমাদের খবরও থাকবে না।
আলামান্না আকওয়ামান মিন উম্মাতি) আমি আমার উম্মতের এমন সব লোকদের সম্পর্কে জানি (য়াতুনা এয়াউমাল কিয়ামাতি বি হাসানাতিন আমছালি জিবালি তিহামাতা বিদান)
যারা
কিয়ামতের ময়দানে এমনভাবে আসবে যে তাদের সাথে তাহামা পাহাড় সমান উজ্জল, রওশন নেকীসমুহ থাকবে, (ফা এয়াজ আলুহাল্লাহু আজ্জা ওয়াজাল হাবাআন মানছুরা) তাদের পাহাড় সম নেকীসমুহ আল্লাহ সেদিন ধুলার মত উড়িয়ে দিবেন। হযরত ছোবান বলেন এয়া রাসুলাল্লাহ (দঃ) আমাদের বলুন
তারা কারা যাদের পাহাড় সম আমল আল্লাহ বরবাদ করে দিবেন? এমন যেন না হয় আমরাও তাদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাব এবং আমাদের খবরও থাকবে না।
রসুলুল্লাহ (দঃ) ফরমালেন (আমা ইন্নাহুম ইখওয়ানুকুম ওয়ামিন জিলদাতিকুম ওয়া এয়াখুজুনা মিনাল লাইলি কামা তাখুজুন) তারা তোমাদেরই ভাই, তোমাদেরই বংশের
হবে, তোমাদের জাতি
থেকে হবে, তোমারা রাত
জেগে এবাদত কর তারাও রাত জেগে এবাদতকারী হবে, (ওয়ালাকিন্নাহুম আকওয়ামুন ইজা
খালাও বিমাহারিমিল্লাহ) কিন্তু তাদের মধ্যে দোষ ত্রুটি হবে তা হল যখন তারা একাকী নির্জনে থাকবে, যেখানে কোন লোক তাদেরকে দেখে না, সেখানে সুযোগ
পেলেই তারা আল্লাহ কর্তৃক হারামকৃত কাজসমুহে লিপ্ত হয়ে যাবে।
হবে, তোমাদের জাতি
থেকে হবে, তোমারা রাত
জেগে এবাদত কর তারাও রাত জেগে এবাদতকারী হবে, (ওয়ালাকিন্নাহুম আকওয়ামুন ইজা
খালাও বিমাহারিমিল্লাহ) কিন্তু তাদের মধ্যে দোষ ত্রুটি হবে তা হল যখন তারা একাকী নির্জনে থাকবে, যেখানে কোন লোক তাদেরকে দেখে না, সেখানে সুযোগ
পেলেই তারা আল্লাহ কর্তৃক হারামকৃত কাজসমুহে লিপ্ত হয়ে যাবে।
হাদীসে বুঝা
যায় সে সব লোকের ২টি রুপ হবে ১টি প্রকাশ্য অন্যটি গোপন, প্রকাশ্য রুপে তারা বড়ই নেককার পরহেজগার, এবাদত গুজার, তাহাজ্জুদ গুজারকারী হবে, অপর রুপটি
হল একাকী যখন থাকে তখনকার।
যায় সে সব লোকের ২টি রুপ হবে ১টি প্রকাশ্য অন্যটি গোপন, প্রকাশ্য রুপে তারা বড়ই নেককার পরহেজগার, এবাদত গুজার, তাহাজ্জুদ গুজারকারী হবে, অপর রুপটি
হল একাকী যখন থাকে তখনকার।
আজকাল এ
হাদীস মতে এমন লোকের সংখ্যা অগনিত, কারন আজ একাকী থাকা অবস্থায় গুনাহ করা খুবই সহজ হয়ে গেছে, পূর্বের কোন জামানায় এত সহজ ছিলনা। আমার ঐ সকল ভাই
ও বোনেরা যার
নিজস্ব রুম আছে রুমের দরজা আছে আর সাথে আছে লেপটপ, মোবাইল, যখন রুমের দরজা লক হয়ে গেল এখন নিজেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ মনে করে নিজের খেয়াল খুশীমত মোবাইলের অসৎ ব্যবহার করে, সে নিশ্চিত
হয়ে যায় যে তাঁকে কেউ দেখছে না।
হাদীস মতে এমন লোকের সংখ্যা অগনিত, কারন আজ একাকী থাকা অবস্থায় গুনাহ করা খুবই সহজ হয়ে গেছে, পূর্বের কোন জামানায় এত সহজ ছিলনা। আমার ঐ সকল ভাই
ও বোনেরা যার
নিজস্ব রুম আছে রুমের দরজা আছে আর সাথে আছে লেপটপ, মোবাইল, যখন রুমের দরজা লক হয়ে গেল এখন নিজেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ মনে করে নিজের খেয়াল খুশীমত মোবাইলের অসৎ ব্যবহার করে, সে নিশ্চিত
হয়ে যায় যে তাঁকে কেউ দেখছে না।
হুযুরের ভবিষ্যৎবানী
কলিজাকে নাড়া দেয়ার মত- মানুষের সামনে
তারা সুফির ভেশ ধরবে, হারাম হারাম ফতোয়া দিবে, কিন্তু নিজে যখন একাকী থাকবে তখন হাতের কাছে যা পাবে তা দিয়েই মৌজ মস্তিতে লেগে যায়, হালাল হারামের
তোয়াক্কা করে না।সুযোগ পেলে জেনা করে, সুযোগ পেলে
বেহায়াপনায় লিপ্ত হয়ে যায়, একাকী সময়
আল্লাহর ভয়েরে যে চাদর তার থেকে তা উড়ে যায়, কেয়ামতের দিন
এমন ব্যক্তির নেকির পাহাড়ও হওয়া সত্বেও সে ধ্বংস হয়ে যাবে, তার সকল নেকি ধুলিকনার মত উড়িয়ে দেয়া হবে।
কলিজাকে নাড়া দেয়ার মত- মানুষের সামনে
তারা সুফির ভেশ ধরবে, হারাম হারাম ফতোয়া দিবে, কিন্তু নিজে যখন একাকী থাকবে তখন হাতের কাছে যা পাবে তা দিয়েই মৌজ মস্তিতে লেগে যায়, হালাল হারামের
তোয়াক্কা করে না।সুযোগ পেলে জেনা করে, সুযোগ পেলে
বেহায়াপনায় লিপ্ত হয়ে যায়, একাকী সময়
আল্লাহর ভয়েরে যে চাদর তার থেকে তা উড়ে যায়, কেয়ামতের দিন
এমন ব্যক্তির নেকির পাহাড়ও হওয়া সত্বেও সে ধ্বংস হয়ে যাবে, তার সকল নেকি ধুলিকনার মত উড়িয়ে দেয়া হবে।
(আল্লাহুম্মা লা তাজআলনা মিনহুম ওয়ালা মাআহুম ওয়ালা ফিহিম)
হে আল্লাহ
আমাদের অন্তরে এমন ভয় সৃষ্টি করে দাও যেন আমরা একাকী নির্জনে গুনাহকারী হয়ে সে সব দুর্ভাগা, কমবকত লোকদের অন্তভূক্ত না হই।
আমাদের অন্তরে এমন ভয় সৃষ্টি করে দাও যেন আমরা একাকী নির্জনে গুনাহকারী হয়ে সে সব দুর্ভাগা, কমবকত লোকদের অন্তভূক্ত না হই।
কোন মন্তব্য নেই