জুমার দিন ১টি ঘন্টার ফজিলত। যা দোয়া করবেন কবুল হবেই হবে। All Bangla/Niza...
জুমার দিন যা চাইবেন ইনশা আল্লাহ কবুল হবেই হবে
রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ
করেন (ইন্না ফিল
জান্নাতি লাছাআহ, লা
ইউয়াফিকুহা আবদুল মুসলিম
কাঈমুন ইউছাল্লি য়াছআলুল্লাহা
খাইরান ইল্লা আ’তাহু
ইয়্যাহ) জুমার দিন
এতই বরকতময় দিন
এই দিন এমন
একটি মুহুর্ত আসে
যে কোন মুসলমান যে জিনিষের
দোয়া করে যাই
আল্লাহর কাছে চায়
(ইল্লা আতাহু ইয়্যাহ) আল্লাহ তায়ালা
তাঁকে তা দান
করে দেন।
করেন (ইন্না ফিল
জান্নাতি লাছাআহ, লা
ইউয়াফিকুহা আবদুল মুসলিম
কাঈমুন ইউছাল্লি য়াছআলুল্লাহা
খাইরান ইল্লা আ’তাহু
ইয়্যাহ) জুমার দিন
এতই বরকতময় দিন
এই দিন এমন
একটি মুহুর্ত আসে
যে কোন মুসলমান যে জিনিষের
দোয়া করে যাই
আল্লাহর কাছে চায়
(ইল্লা আতাহু ইয়্যাহ) আল্লাহ তায়ালা
তাঁকে তা দান
করে দেন।
রাসুলুল্লাহ (দঃ) বলেন
সে সময়টা খুবই
স্বল্প সময় হয়,
অত্যন্ত কম সময়
হয়, সে জন্য
এ মুহুর্তটির তালাশে
লিপ্ত থাকুন।
সে সময়টা খুবই
স্বল্প সময় হয়,
অত্যন্ত কম সময়
হয়, সে জন্য
এ মুহুর্তটির তালাশে
লিপ্ত থাকুন।
সে মুহুর্তটি কখন
আসে?
আসে?
ওলামায়ে কেরাম ভিন্ন
ভিন্ন মতামত পেশ
করেছেন-
ভিন্ন মতামত পেশ
করেছেন-
২টি হাদীস আমাদেরকে
এ মুহুর্তটি খুঁজে
পাওয়ার ব্যপারে সাহায্য
করে।
এ মুহুর্তটি খুঁজে
পাওয়ার ব্যপারে সাহায্য
করে।
প্রথমত- (হিয়া মা
বাইন আন য়াজলিছাল
ইমাম ইলা আন
তুকদাস ছালাহ) যখন
খতিব খুতবা দেয়ার
জন্য মিম্বরে আসেন
সে সময় থেকে
নিয়ে যতক্ষন নামাজ
শেষ না হয়।
এর মাঝামাঝি যতটুকু
সময় অতিবাহিত হয়
সে সময়টা এতটাই
মোবারক সময় যাই
চাইবেন যে দোয়াই
করবেন আল্লাহ তায়ালা
সে দোয়া কবুল
করেন।
বাইন আন য়াজলিছাল
ইমাম ইলা আন
তুকদাস ছালাহ) যখন
খতিব খুতবা দেয়ার
জন্য মিম্বরে আসেন
সে সময় থেকে
নিয়ে যতক্ষন নামাজ
শেষ না হয়।
এর মাঝামাঝি যতটুকু
সময় অতিবাহিত হয়
সে সময়টা এতটাই
মোবারক সময় যাই
চাইবেন যে দোয়াই
করবেন আল্লাহ তায়ালা
সে দোয়া কবুল
করেন।
২য় রেওয়ায়েতে রয়েছে-
(এয়াউমুল জুমুআ ইছনাতা
আশারাতা ছাআ) জুমার
দিন ১২টি ঘন্টা
আছে
(লা ইউজাদু ফিহা
আবদুল মুসলিম য়াছআলুল্লাহা
শাইয়্যা ইল্লা আতাহু
ইয়্যাহ, )সে ১২
ঘন্টার মধ্যে একটা
এমন ঘন্টা আছে
তাতে মুসলমান যাই
দোয়া করে যাই
চাই আল্লাহ তাঁর
সে চাওয়া পুরন
করে দেন।(ফালতামিছুহা
আখিরা ছাআতিন বাদাল
আছর)
এ ঘন্টা আছরের
নামাজ থেকে নিয়ে
মাগরীবের নামাজ পর্যন্ত
সময়ের ভিতর হয়ে
থাকে।
(এয়াউমুল জুমুআ ইছনাতা
আশারাতা ছাআ) জুমার
দিন ১২টি ঘন্টা
আছে
(লা ইউজাদু ফিহা
আবদুল মুসলিম য়াছআলুল্লাহা
শাইয়্যা ইল্লা আতাহু
ইয়্যাহ, )সে ১২
ঘন্টার মধ্যে একটা
এমন ঘন্টা আছে
তাতে মুসলমান যাই
দোয়া করে যাই
চাই আল্লাহ তাঁর
সে চাওয়া পুরন
করে দেন।(ফালতামিছুহা
আখিরা ছাআতিন বাদাল
আছর)
এ ঘন্টা আছরের
নামাজ থেকে নিয়ে
মাগরীবের নামাজ পর্যন্ত
সময়ের ভিতর হয়ে
থাকে।
অপর
বর্ণনায় আছে (বাদাল
আছর ইলা গাইবুবাতিশ
শামস) আছরের পর
থেকে নিয়ে যতক্ষন
সুর্য ডুবে না
যায় সে সময়
পর্যন্ত এ মোবারক
ঘন্টা বাকী থাকে। সে কারনে
আবু হুরায়রা (রাঃ)
এবং আবদুল্লাহ ইবনে
সালাম (রাঃ) এবং
ইমামে আহমদ বিন
হাম্বল (রহঃ) বলতেন
জুমার দিন আছর
থেকে নিয়ে মাগরীব
পর্যন্ত সময়টি বড়ই
মোবারক মুহুর্ত। সে
জন্য হযরত সাঈদ
বিন জুবাইর (রহঃ)
আছরের নামাজ পড়তেন
এবং আল্লাহর সামনে
বসে যেতেন, যিকির
করতেন কোরান পাঠ
করতেন, দরুদ পাঠ
করতেন (লা ইউকাল্লিমু
আহাদা) সেদিন মাগরীব
পর্যন্ত কারো সাথে
কথা বলা পছন্দ
করতেন না, সালফে
ছোয়ালিহিন এর এটা
অভ্যাস ছিল যে
, জুমার দিন আছরের
নামাজ পড়ার পর
নিজের ঘরে গিয়ে
দরজা বন্ধ করে
দিতেন, সেদিন কাউকে
মাগরীব পর্যন্ত ঘরে
আসার অনুমতি দিতেন
না,
কারন কি জানেন?
যাতে এ মুহুর্তটিতে
বেশী বেশী দরুদ
পাঠ করা যায়,
দোয়া করা যায়।
যে দিনকে আল্লাহ
তায়ালা সকল দিনসমুহের
সরদার বলেছেন যে
এ দিনের সম্মান
করবে সে আল্লাহর
কাছে ততটাই সম্মানি
হবে । আল্লাহ তায়ালা
আমাদেরক্ দিনটির আজমত
বুঝার তৌফিক দানকরুন।
আমিন।
বর্ণনায় আছে (বাদাল
আছর ইলা গাইবুবাতিশ
শামস) আছরের পর
থেকে নিয়ে যতক্ষন
সুর্য ডুবে না
যায় সে সময়
পর্যন্ত এ মোবারক
ঘন্টা বাকী থাকে। সে কারনে
আবু হুরায়রা (রাঃ)
এবং আবদুল্লাহ ইবনে
সালাম (রাঃ) এবং
ইমামে আহমদ বিন
হাম্বল (রহঃ) বলতেন
জুমার দিন আছর
থেকে নিয়ে মাগরীব
পর্যন্ত সময়টি বড়ই
মোবারক মুহুর্ত। সে
জন্য হযরত সাঈদ
বিন জুবাইর (রহঃ)
আছরের নামাজ পড়তেন
এবং আল্লাহর সামনে
বসে যেতেন, যিকির
করতেন কোরান পাঠ
করতেন, দরুদ পাঠ
করতেন (লা ইউকাল্লিমু
আহাদা) সেদিন মাগরীব
পর্যন্ত কারো সাথে
কথা বলা পছন্দ
করতেন না, সালফে
ছোয়ালিহিন এর এটা
অভ্যাস ছিল যে
, জুমার দিন আছরের
নামাজ পড়ার পর
নিজের ঘরে গিয়ে
দরজা বন্ধ করে
দিতেন, সেদিন কাউকে
মাগরীব পর্যন্ত ঘরে
আসার অনুমতি দিতেন
না,
কারন কি জানেন?
যাতে এ মুহুর্তটিতে
বেশী বেশী দরুদ
পাঠ করা যায়,
দোয়া করা যায়।
যে দিনকে আল্লাহ
তায়ালা সকল দিনসমুহের
সরদার বলেছেন যে
এ দিনের সম্মান
করবে সে আল্লাহর
কাছে ততটাই সম্মানি
হবে । আল্লাহ তায়ালা
আমাদেরক্ দিনটির আজমত
বুঝার তৌফিক দানকরুন।
আমিন।
surah maun bangla translation | সূরা আল-মাউন | Noor
উত্তরমুছুন