আল্লাহ এমন লোক থেকে রিজিক কেড়ে নেন। রিজিক ছিনিয়ে নেন। Ja al haq/ Nizam U...







আল্লাহ এমন মানুষ থেকে
রিযিক কেড়ে নেন

রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেন
(বাইনা এয়াদাইস সাআ এয়াদহারুর রিবা, ওয়ায জিনা,
ওয়াল খামার) এটা কেয়ামতের আলামত
কেয়ামতের আগে সুদ বিস্তার লাভ করবে, যেনা বিস্তার লাভ করবে, শরাব বিস্তর লাভ
করবে
, সে জন্য নবীজি ফরমান (লাআনাল্লাহু
আকিলার রিবা
) লানত বা অভিসম্পত যে সুদ খায়, যে সুদ দেয়, যে সুদের স্বাক্ষী হয় এবং সুদের লেখক হয়
এই ৪ জনের উপর আল্লাহর লানত নাযিল হয় সুদ যে খায়, যে দেয়,
যে স্বাক্ষী হয়, যে সুদের হিসাব লিখে রাসুলুল্লাহ
বলেন
(ওয়াহুম ফিহি ছেওয়া) তারা সকলেই সমান
অপরাধী
এই সুদের গুনাহ কতটুকু জানেন? (দিরহামু রিবা আশাদ্দু
মিন ছিত্তিন ওয়া ছালাছিনা জানিয়া
)৩৬ বার যিনা করলে যতটুকু গুনাহ
হয় যদি কেহ ১ দেরহাম সুদ নেয় তার গুনাহও ততটুকু হবে
আল আমান আল হাফিজ
রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেন
(আররিবা ইছনানে ওয়া ছাবউনা বাবান ) সুদের ৭২টি
গুনাহ ৭২টি দরজা
আর তার মধ্যে সবচেয়ে কম পর্যায়ের দরজার গুনাহ হল কেহ যেন তার মায়ের সাথে জেনা করে (আলিআউজুবিল্লাহ)
রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেন (লা জাহারা ফি কাওম আযজিনা ওয়ার রিবা ইল্লা আহাল্লু বি আনফুছিহিম আযাবাল্লাহ)
যে জাতীর মধ্যে সুদ আর যেনা বৃদ্ধি পায় আল্লাহর নাফরমানি প্রবেশ করে,
সে জাতী মুলত আল্লাহর আযাবকে নিজেরাই যেন দাওয়াত দিল

আমাদের শরীর রক্ত আর মাংসে গড়া, এই শরীর
মাটি দ্বারা তৈরী হওয়া
, এক সময় এই শরীর দুর্বল হয়ে যাবে,
আমরা আমাদের শরীরকে দুর্বল হয়ে যাওযা থেকে কিভাবে বাঁচাব? তা সম্ভব নয়, তবে এই শরীরকে আমরা জাহান্নামের আগুন থেকে
বাঁচাতে পারি
সে জন্য প্রথমত আমাদেরকে হারাম থেকে এই শরীরকে বাচিয়ে রাখতে হবে, হালাল দ্রব্য ব্যবহার করতে হবে কেননা (কুল্লু
জাসাদিন
, নুবিতা মিন ছুহতিন, ফান্নারু)
প্রত্যেক ঐ শরীর যা হারাম লুকমা দ্বারা পালিত হয় তার জন্য আগুনই উত্তম
আল্লাহ রাসুলের সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ)
সত্য বলেছেন (যখন বান্দা এ গুনাহ করে তার কি করুন
পরিণতি হয় জানেন
? (ইউহরামু মিনার রিজকি)
()
তার থেকে আল্লাহ তায়ালা রিযিক কেড়ে নেয়,  
()
আল্লাহ তার জ্ঞান কেড়ে নেয়
()
তার থেকে রাতের নামাজ ছিনিয়ে নেন, সে রাতে উঠে
তাহাজ্জুদ আদায় করতে পারে না
  

কোন মন্তব্য নেই

borchee থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.