সন্তানের জন্য মা বাবার শ্রেষ্ঠ ৪টি উপহার। The best 4 gifts of parents fo...
সন্তানকে
৪টি উপহার দিন- আপনি তার জন্য আইডিয়েল হবেন
৪টি উপহার দিন- আপনি তার জন্য আইডিয়েল হবেন
আমরা সকলেই জানি উপহার দিলে মহব্বত বৃদ্ধি পায়। আর উপহার যত
দামী হবে সম্পর্ক তত বেশী শক্তিশালী হয়।
দামী হবে সম্পর্ক তত বেশী শক্তিশালী হয়।
আজ আমি আলোচনা করব ৪টি উপহারের ব্যপারে। যদি এই ৪টি উপহার
আপনি সন্তানদের দিয়ে থাকেন বিশ্বাস করুন আপনার সাথে সন্তানের সম্পর্ক খুব শক্তিশালী
হয়ে যাবে এবং সে সন্তান এটিচিউটেই পরিবর্তন এসে যাবে। এই উপহার এত বেশী মূল্যবান।
আপনি সন্তানদের দিয়ে থাকেন বিশ্বাস করুন আপনার সাথে সন্তানের সম্পর্ক খুব শক্তিশালী
হয়ে যাবে এবং সে সন্তান এটিচিউটেই পরিবর্তন এসে যাবে। এই উপহার এত বেশী মূল্যবান।
প্রথম উপহার- মা বাবা তাদের সন্তানকে সবচেয়ে দামী ও উত্তম যে
উপহার দিতে পারে তা হল একে অপরের সাথে সম্মান ও ভালবাসা। সম্মানিত দর্শক! স্বামী স্ত্রীর
মধ্যে সু সম্পর্ক তাদের সন্তানদের জন্য খুবই
মূল্যবান জিনিষ। যখন বাচ্চারা দেখে যে তাদের মা বাবা একে অপরের সাথে সম্মান ও ভালোবাসার
সাথে বসাবাস করছে, বিশ্বাস করুন এমন পরিবেশ দেখে সন্তানদের কনফিডেন্স বেড়ে যায়।
উপহার দিতে পারে তা হল একে অপরের সাথে সম্মান ও ভালবাসা। সম্মানিত দর্শক! স্বামী স্ত্রীর
মধ্যে সু সম্পর্ক তাদের সন্তানদের জন্য খুবই
মূল্যবান জিনিষ। যখন বাচ্চারা দেখে যে তাদের মা বাবা একে অপরের সাথে সম্মান ও ভালোবাসার
সাথে বসাবাস করছে, বিশ্বাস করুন এমন পরিবেশ দেখে সন্তানদের কনফিডেন্স বেড়ে যায়।
প্রিয় দর্শক আপনি আপনার আশে পাশের
আইডিয়াল ফ্যামিলি সমুহের খবর নিলে দেখতে পারবেন সে সব ঘরের সন্তানেরা কামিয়াব হয় যে
সব ঘরের মা বাবা একে অপরকে সম্মান করে।
আইডিয়াল ফ্যামিলি সমুহের খবর নিলে দেখতে পারবেন সে সব ঘরের সন্তানেরা কামিয়াব হয় যে
সব ঘরের মা বাবা একে অপরকে সম্মান করে।
আর যে সব ঘরের মা বাবা একে অপরকে
ঘৃণা করে, স্বামী স্ত্রী ঝগড়া করে, স্বামী
তার স্ত্রীকে সদা বকাঝকা করে, বেইজ্জতি করে, সে সব ঘরের সন্তানেরা আস্তে আস্তে বাবাকে ঘৃণা করা
শুরু করে, সে মা বাবা তাদের দৃষ্টিতে আর আইডিয়াল থাকে না, হিরো থাকে না।
ঘৃণা করে, স্বামী স্ত্রী ঝগড়া করে, স্বামী
তার স্ত্রীকে সদা বকাঝকা করে, বেইজ্জতি করে, সে সব ঘরের সন্তানেরা আস্তে আস্তে বাবাকে ঘৃণা করা
শুরু করে, সে মা বাবা তাদের দৃষ্টিতে আর আইডিয়াল থাকে না, হিরো থাকে না।
যে সব ঘরে স্বামী স্ত্রী একে
অপরের বিরুদ্ধে লেগে থাকে সে সব ঘরের সন্তানরা কখনো মহব্বত করা শিখতে পারে না বরং ঘৃণা
করা শিখে।
অপরের বিরুদ্ধে লেগে থাকে সে সব ঘরের সন্তানরা কখনো মহব্বত করা শিখতে পারে না বরং ঘৃণা
করা শিখে।
অনেকে বলেন মহব্বত কিভাবে প্রতিষ্ঠা
করব- একটি উদাহারন দিলে বুঝতে পারবেন, আপনি একটি গাছ থেকে ১ দিনেই ফল পাবেন না, প্রথমে
বিজ বুনন করতে হয়, চারা হয়, পানি দিতে হয় অনেক যত্ন করার পর গাছ হয় তারপর অনেক যত্নের
পর ধৈর্য্যের পর ফল দেয়া আরম্ভ করে, এভাবে একটি গাছ যত্নের ফলে বছরের পর বছর ফল দিতে
থাকে এমনকি আপনার বংশধরগনও সে গাছের ফল ভোগ করতে পারে। তাই স্বামী স্ত্রীকে একে অপরের
জন্য সেক্রিফাইস করতে হবে ত্যাগ তিতিক্ষা করতে হবে, তবেই শক্তিশালী সম্পর্ক সৃস্টি
হবে।
করব- একটি উদাহারন দিলে বুঝতে পারবেন, আপনি একটি গাছ থেকে ১ দিনেই ফল পাবেন না, প্রথমে
বিজ বুনন করতে হয়, চারা হয়, পানি দিতে হয় অনেক যত্ন করার পর গাছ হয় তারপর অনেক যত্নের
পর ধৈর্য্যের পর ফল দেয়া আরম্ভ করে, এভাবে একটি গাছ যত্নের ফলে বছরের পর বছর ফল দিতে
থাকে এমনকি আপনার বংশধরগনও সে গাছের ফল ভোগ করতে পারে। তাই স্বামী স্ত্রীকে একে অপরের
জন্য সেক্রিফাইস করতে হবে ত্যাগ তিতিক্ষা করতে হবে, তবেই শক্তিশালী সম্পর্ক সৃস্টি
হবে।
প্রিয় দর্শক ঘরে পেয়ার ও মহব্বতের
পরিবেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানদের অনেক বড় মুল্যবান উপহার দিতে পারেন।
মা বাবার সু সম্পর্কই হল সন্তানের সুস্থ ভাবে বেড়ে উঠার জন্য সবচেয়ে বড় মাধ্যম।
পরিবেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানদের অনেক বড় মুল্যবান উপহার দিতে পারেন।
মা বাবার সু সম্পর্কই হল সন্তানের সুস্থ ভাবে বেড়ে উঠার জন্য সবচেয়ে বড় মাধ্যম।
২য় উপহার- প্রিয় দশক ২য় উপহারের
কথা বলার আগে আমি ১টি ছোট্ট ঘটনা বলতে চাই, একদিন আমার এক গরীব স্টুডেন্ট আমাকে প্রশ্ন করল উস্তাদ আল্লাহ তায়ালার কিসের অভাব
তিনি সব মানুষকে কেন অভাব মুক্ত বানাননি? কাউকে ধনী কাউকে গরীব কেন বানালেন? তখন আমি তার মনের অবস্থা বুঝতে পারলাম তাকে আমি বললাম, আল্লাহর
কাছে কে ধনী কে গরীব সেটা মূল্যবান নয়, কে কালো কে সাদা তাও গুরুত্বপূণ নয়, সবচেয়ে
যেটি গুরুত্বপূণ সেটি হল আল্লাহ তায়ালা এখন থেকে শরু করে আগামীকাল এই সময়টা পযন্ত যে
২৪ ঘন্টা সেটা প্রত্যেক বান্দাকেই সমান ভাবে বন্টন করেছেন, এখন কেহ যদি এ সময়কে সঠিক
ভাবে ব্যবহার করে, সে ২৪ ঘন্টার যথাযথ গুরুত্ব দেয় তাহলে সে সেটার ফল অবশ্যই পাবে,
আর কেহ যদি ঘুম আর হেলায় কাটায় তাহলে সে কি আর ফল পাবে? যে সময়কে সঠিক ভাবে কাজে লাগাবে
সে জিন্দেগীকে শানদার বানাতে পারবে, আর যে সময়কে সঠিক ভাবে কাজে লাগাবে না সে তার জিন্দেগীকে
বরবাদ করে দিবে। আমার এই কথা শুনে সে ছাত্রটি খুবই চমৎকৃত হল এবং এই গাইডলাইন অনুসরণ
করেই সে এখন একজন কামিয়াব।
কথা বলার আগে আমি ১টি ছোট্ট ঘটনা বলতে চাই, একদিন আমার এক গরীব স্টুডেন্ট আমাকে প্রশ্ন করল উস্তাদ আল্লাহ তায়ালার কিসের অভাব
তিনি সব মানুষকে কেন অভাব মুক্ত বানাননি? কাউকে ধনী কাউকে গরীব কেন বানালেন? তখন আমি তার মনের অবস্থা বুঝতে পারলাম তাকে আমি বললাম, আল্লাহর
কাছে কে ধনী কে গরীব সেটা মূল্যবান নয়, কে কালো কে সাদা তাও গুরুত্বপূণ নয়, সবচেয়ে
যেটি গুরুত্বপূণ সেটি হল আল্লাহ তায়ালা এখন থেকে শরু করে আগামীকাল এই সময়টা পযন্ত যে
২৪ ঘন্টা সেটা প্রত্যেক বান্দাকেই সমান ভাবে বন্টন করেছেন, এখন কেহ যদি এ সময়কে সঠিক
ভাবে ব্যবহার করে, সে ২৪ ঘন্টার যথাযথ গুরুত্ব দেয় তাহলে সে সেটার ফল অবশ্যই পাবে,
আর কেহ যদি ঘুম আর হেলায় কাটায় তাহলে সে কি আর ফল পাবে? যে সময়কে সঠিক ভাবে কাজে লাগাবে
সে জিন্দেগীকে শানদার বানাতে পারবে, আর যে সময়কে সঠিক ভাবে কাজে লাগাবে না সে তার জিন্দেগীকে
বরবাদ করে দিবে। আমার এই কথা শুনে সে ছাত্রটি খুবই চমৎকৃত হল এবং এই গাইডলাইন অনুসরণ
করেই সে এখন একজন কামিয়াব।
সুতরাং প্রিয় দর্শক ২য় উপহার
সন্তানদের দিতে হবে তা হল সময়। এমন সময় যা আপনার বাচ্চার জন্য কোয়ালিটি টাইম হবে। এমন
সময় যেন নাহয়, আপনি ঘরে বসেবসে টিভি দেখছেন বাচ্চাদের ধমকাচ্ছেন, বকা ঝকা করছেন, মারপিট
করছেন এটা কোয়ালিটি টাইম নয়।
সন্তানদের দিতে হবে তা হল সময়। এমন সময় যা আপনার বাচ্চার জন্য কোয়ালিটি টাইম হবে। এমন
সময় যেন নাহয়, আপনি ঘরে বসেবসে টিভি দেখছেন বাচ্চাদের ধমকাচ্ছেন, বকা ঝকা করছেন, মারপিট
করছেন এটা কোয়ালিটি টাইম নয়।
কোয়ালিটি টাইম হল, একসাথে ভোরে
জাগা, নামাজ পড়া, বেয়াম করা, তাঁদের পড়া লেখার খবর নেয়া, তাদের সাথে নাস্তা করা, খাবার
খাওয়া, গল্প করা, খোশ মেজাজে কথা বলা, মাঝে মধ্যে ঐতিহাসিক স্থান সমুহে ঘুরতে যাওয়া,
বন্ধুসুলভ আচরন করা, তাদের সমস্যার কথা শুনা, সমস্যার সমাধান করে দেয়ার চেষ্টা করা।
এসব হল কোয়ালিটি সময়। যা আপনার সন্তানের জন্য খুবই জরুরী।
জাগা, নামাজ পড়া, বেয়াম করা, তাঁদের পড়া লেখার খবর নেয়া, তাদের সাথে নাস্তা করা, খাবার
খাওয়া, গল্প করা, খোশ মেজাজে কথা বলা, মাঝে মধ্যে ঐতিহাসিক স্থান সমুহে ঘুরতে যাওয়া,
বন্ধুসুলভ আচরন করা, তাদের সমস্যার কথা শুনা, সমস্যার সমাধান করে দেয়ার চেষ্টা করা।
এসব হল কোয়ালিটি সময়। যা আপনার সন্তানের জন্য খুবই জরুরী।
৩য় উপহার - প্রিয় দশক আমরা জানি
আমাদের সু স্বাস্থ্যর জন্য এক্সেসাইজ করা খুবই জরুরী, তেমনি ভরপুর নলেজ এর জন্য বেশী
বেশী বই পড়া খুবই জরুরী, এই মুহুর্তে সারা বিশ্বের দিকে তাকিয়ে দেখলে দেখতে পাবেন সে
সব দেশ সবচেয়ে বেশী উন্নত যে সব দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশী শিক্ষিত, যে সব লোক যত বেশী
লেখাপড়া করে তারা তত বেশী উন্নত জীবন যাপন করতে পারে, আর যারা যত কম শিক্ষিত তারা তত
অনুন্নত জীবন যাপন করে। সুতরাং আপনি আপনার সন্তানদের বই কিনে দেয়া শুরু করে দেন তা
হবে তাদের জন্য খুবই মূল্যবান উপহার।
আমাদের সু স্বাস্থ্যর জন্য এক্সেসাইজ করা খুবই জরুরী, তেমনি ভরপুর নলেজ এর জন্য বেশী
বেশী বই পড়া খুবই জরুরী, এই মুহুর্তে সারা বিশ্বের দিকে তাকিয়ে দেখলে দেখতে পাবেন সে
সব দেশ সবচেয়ে বেশী উন্নত যে সব দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশী শিক্ষিত, যে সব লোক যত বেশী
লেখাপড়া করে তারা তত বেশী উন্নত জীবন যাপন করতে পারে, আর যারা যত কম শিক্ষিত তারা তত
অনুন্নত জীবন যাপন করে। সুতরাং আপনি আপনার সন্তানদের বই কিনে দেয়া শুরু করে দেন তা
হবে তাদের জন্য খুবই মূল্যবান উপহার।
আপনি নিজেই দেখুন আল্লাহ তায়ালা
যে মহা মূল্যবান কিতাব নাজিল করেছেন তার প্রথম শব্দই হল ইকরা (পড়ুন) । তাই যে সব পিতা
মাতা সন্তানের ভালো চান তাদের উচিত সন্তানকে বই প্রেমিক বানানো। এটাই হবে তার জন্য
বড় উপহার। বই কিনে দিন তার বয়সের ভিত্তিতে। যেমন বই সে পড়তে পছন্দ করে তা কিনে দিন,
আস্তে আস্তে দেখবেন সে বই প্রেমিকহয়ে যাবে।
যে মহা মূল্যবান কিতাব নাজিল করেছেন তার প্রথম শব্দই হল ইকরা (পড়ুন) । তাই যে সব পিতা
মাতা সন্তানের ভালো চান তাদের উচিত সন্তানকে বই প্রেমিক বানানো। এটাই হবে তার জন্য
বড় উপহার। বই কিনে দিন তার বয়সের ভিত্তিতে। যেমন বই সে পড়তে পছন্দ করে তা কিনে দিন,
আস্তে আস্তে দেখবেন সে বই প্রেমিকহয়ে যাবে।
৪থ উপহার যা আপনি বাচ্চাদের দিতে
পারেন তা হল আত্মবিশ্বাস বিল্ডআপ করা। দুনিয়ার যত বড় বড় সমস্যা তার মধ্যে একটি বড় কারন
হল আত্মবিশ্বাসের অভাব। যত বেশী আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে আপনার জিন্দেগীকে তত বেশী
সুন্দর করে দিবেন। আত্মিবিশ্বাসী লোক একটিভ হয়, তার পারফরমেন্স বৃদ্ধি পেতে থাকে, তার
মেজাজ ভালো হয়ে যায়। সুতরাং যে সব পিতা মাতা বাচ্চাদের আত্মবিশ্বাসী বানাতে পারবে সে
বাকী সব কিছু নিজে নিজেই করে নিতে পারবে।
প্রিয় দর্শক আপনি আপনারপারেন তা হল আত্মবিশ্বাস বিল্ডআপ করা। দুনিয়ার যত বড় বড় সমস্যা তার মধ্যে একটি বড় কারন
হল আত্মবিশ্বাসের অভাব। যত বেশী আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে আপনার জিন্দেগীকে তত বেশী
সুন্দর করে দিবেন। আত্মিবিশ্বাসী লোক একটিভ হয়, তার পারফরমেন্স বৃদ্ধি পেতে থাকে, তার
মেজাজ ভালো হয়ে যায়। সুতরাং যে সব পিতা মাতা বাচ্চাদের আত্মবিশ্বাসী বানাতে পারবে সে
বাকী সব কিছু নিজে নিজেই করে নিতে পারবে।
বাচ্চাদের ভিতর কিভাবে আত্মবিশ্বাস বিল্ডআপ করবেন সে বিষয়ে একটি নতুন ভিডিওতে আলোচনা
করব, ইনশা আল্লাহ অনেক উপকৃত হবে। ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ।
কোন মন্তব্য নেই