৫টি চিহ্ন বা আলামত থাকলে খুশি হয়ে যাও। কারন আল্লাহ তোমার উপর রাজি
৫টি চিহ্ন থাকলে খুশি হয়ে যাও,
৫টি আলামত থাকলে আপনি খুশি হয়ে যান কারন আল্লাহ আপনার উপর রাজি হয়ে
গেছেন।
গেছেন।
فَمَن
يُرِدِ اللّهُ أَن يَهْدِيَهُ يَشْرَحْ صَدْرَهُ لِلإِسْلاَمِ وَمَن يُرِدْ أَن
يُضِلَّهُ يَجْعَلْ صَدْرَهُ ضَيِّقًا حَرَجًا كَأَنَّمَا يَصَّعَّدُ فِي
السَّمَاء كَذَلِكَ يَجْعَلُ اللّهُ الرِّجْسَ عَلَى الَّذِينَ لاَ يُؤْمِنُونَ
অতঃপর আল্লাহ যাকে পথ-প্রদর্শন করতে চান, তার বক্ষকে ইসলামের জন্যে উম্মুক্ত করে দেন এবং যাকে বিপথগামী করতে চান, তার বক্ষকে সংকীর্ণ অত্যধিক সংকীর্ণ করে দেন (কেমন সংকীর্ণ? সে যতই ধনী হউক যতই জ্ঞানী হউক সে ভালো কাজ করবে না, ভালো
কথা বলবে না, সামথ আছে কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় খরচ করতে পারবে না, ধন সম্পদ আছে তবুও
শান্তি নাই তাই কাঁদতে থাকবে, আর আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন যদি তার পকেট খালিও হয় তবুও
বলে আলহামদুলিল্লাহ আমার মত সুখী মানুষ দুনিয়াতে আর নাই) -যেন সে সবেগে আকাশে আরোহণ করছে।
কথা বলবে না, সামথ আছে কিন্তু আল্লাহর রাস্তায় খরচ করতে পারবে না, ধন সম্পদ আছে তবুও
শান্তি নাই তাই কাঁদতে থাকবে, আর আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন যদি তার পকেট খালিও হয় তবুও
বলে আলহামদুলিল্লাহ আমার মত সুখী মানুষ দুনিয়াতে আর নাই) -যেন সে সবেগে আকাশে আরোহণ করছে।
كَذَلِكَ يَجْعَلُ اللّهُ الرِّجْسَ عَلَى الَّذِينَ
لاَ يُؤْمِنُونَ
لاَ يُؤْمِنُونَ
ইমাম ইবনে জারির হযরত আবু জাফর থেকে বননা করেন যখন এই আয়াতটি নাজিল
হল তখন সাহাবাগন হুযুর (দঃ) কে প্রশ্ন করল এয়া রাসুলাল্লাহ আমাদের বক্ষকে ইসলামের জন্য
উম্মুক্ত করে দিলে সেটা বুঝার উপায় কি? তখন নবী করিম (দঃ) বললেন- যার বক্ষ ইসলামের
জন্য উম্মুক্ত হবে সে দুনিয়ার চাইতে আখেরাতের দিকে ধাবিত হবে, মৃত্যু আসার আগে সে মৃত্যুর
জন্য প্রস্তুত থাকবে। (জামেউল বয়ান ৮ম খন্ড ৩৬ পৃ)
হল তখন সাহাবাগন হুযুর (দঃ) কে প্রশ্ন করল এয়া রাসুলাল্লাহ আমাদের বক্ষকে ইসলামের জন্য
উম্মুক্ত করে দিলে সেটা বুঝার উপায় কি? তখন নবী করিম (দঃ) বললেন- যার বক্ষ ইসলামের
জন্য উম্মুক্ত হবে সে দুনিয়ার চাইতে আখেরাতের দিকে ধাবিত হবে, মৃত্যু আসার আগে সে মৃত্যুর
জন্য প্রস্তুত থাকবে। (জামেউল বয়ান ৮ম খন্ড ৩৬ পৃ)
সহিহ বুখারী শরীফের ৩৬৪১ নং হাদীস হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) বয়ান করেন আমি
নবী করিম (দঃ) কে বয়ান করতে শুনেছি
নবী করিম (দঃ) কে বয়ান করতে শুনেছি
«مَنْ يُرِدِ اللَّهُ بِهِ خَيْرًا يُفَقِّهْهُ فِي الدِّينِ،
যে লোকের সাথে আল্লাহ ভালো করার ইচ্ছা করেন তাঁকে দ্বীনের জ্ঞান দান
করেন, দ্বীন বুঝার শক্তি দান করেন।
করেন, দ্বীন বুঝার শক্তি দান করেন।
তেমনি সুরা হুজরাতের ৭
নং আয়াতে আরো স্পষ্ট
করে বয়ান করেন-
وَلَكِنَّ اللَّهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ
الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ
وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ أُوْلَئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
কিন্তু আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ঈমানের মহব্বত সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং তা হৃদয়গ্রাহী করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফর, পাপাচার ও নাফরমানীর প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তারাই সৎপথ অবলম্বনকারী। [ সুরা হুজুরাত ৪৯:৭ ]
[1] সহীহুল বুখারী ৫৬৪৫, আহমাদ ৭১৯৪, মুওয়াত্তা মালেক ১৭৫২
৩: সবর (ধৈর্যের) বিবরণ
১৫/৪০। আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’’[1]
وعن أبي هريرة رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم " من يرد الله به خيراً يصب منه" : (رواه البخاري).
সুতরাং বুঝা গেল যাদের অন্তরে(১) ইসলামের প্রতি মহব্বত আছে, (২)ঈমানের
প্রতি মহব্বত আছে, (৩)আখেরাতের প্রতি টান আছে, (৪)মৃত্যুর কথা স্মরণ আছে এবং প্রস্তুতি
আছে, (৫)দ্বীনের জ্ঞান ও বুঝ আছে, (৬) দুঃখ কষ্টও আছে যাদের অন্তরে কুফুরীর প্রতি ঘৃণা,
পাপাচারের প্রতি ঘৃণা, নাফরমানির প্রতি ঘৃণা আছে সে সব লোক খুশি হয়ে যান কারন আপনার
উপর আল্লাহ তায়ালা খুশি।
প্রতি মহব্বত আছে, (৩)আখেরাতের প্রতি টান আছে, (৪)মৃত্যুর কথা স্মরণ আছে এবং প্রস্তুতি
আছে, (৫)দ্বীনের জ্ঞান ও বুঝ আছে, (৬) দুঃখ কষ্টও আছে যাদের অন্তরে কুফুরীর প্রতি ঘৃণা,
পাপাচারের প্রতি ঘৃণা, নাফরমানির প্রতি ঘৃণা আছে সে সব লোক খুশি হয়ে যান কারন আপনার
উপর আল্লাহ তায়ালা খুশি।
কোন মন্তব্য নেই