মুহররম মাসের সেরা ওয়াজ। মহানবী (দ) বলেন সন্তানকে ৩টি শিক্ষা অবশ্যই দিবে।
মহররম মাসের সেরা
বয়ান
বয়ান
নবী বলেন প্রত্যেক
সন্তানকে ৩টি জিনিষ শিখাও
সন্তানকে ৩টি জিনিষ শিখাও
আমার নবী বলেন
(আল্লিমু আউলাদুকুমুল কুরআন, ওয়া মুহাব্বাতি, ওয়া মুহাব্বাতা আহলে বাইতি) সন্তানদেরকে
৩টি জিনিষ শিখাও, (১) কুরআন শিখাও, কুরআন জীবন যাপনের নিয়ম বলে দেয় মেডিকেল সায়েন্স
হউক, ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স হউক, কিংবা কায়েনাতের যে কোন জ্ঞান হউক এসব জ্ঞান মানুষ
হওয়ার শিক্ষা দেয়না, ইনসান হতে হলে কুরআন পড়তে হবে। ব্যবসায়ী, জমিদার, বাদশা, আমির,
ফকির, সকলেই এই বিষয়ে মুহতাজ যে কিভাবে জীবন যাপন করতে হবে। আচ্ছি জিন্দেগী যার উপর
আল্লাহও রাজি এবং আমরাও শান্তিতে থাকতে পারব সেটা হল কুরআন (ইন্না হাজাল কুরআনা এয়াহদি
লিল্লাতি হিয়া আকওয়াম) এই দাবী শুধু কুরআনের- আমার আল্লাহ ফরমান শুধু কুরআনই হল যা
তোমাদেরকে সহিহ জিবন যাপনের তরিকা বলে দিবে। আমাদের ঘরের জিন্দেগী খুবই নাজুক। বিয়ে
হতেই তালাক হয়ে যাচ্ছে। দিন দিন তালাকের পরিমান বেড়ে যাচ্ছে। পিতা মাতা নিজের সন্তান
সন্ততিকে শুধু পড়া পড়া পড়া করে। আর আমাদের দেশে পড়াও নাই শুধু কাজ কাজ কাজ। সে জন্য
বাচ্চারা বলতেই পারে না যখন বিয়ে হয় তখন জিন্দেগী কিভাবে কাটাতে হবে। এমনকি মা বাবাদেরও
জানা নাই তারা তাদের সন্তানদেরকে কিসের ভিত্তিতে দাঁড় করাবে। কুরআন সে জিন্দেগীর কথা
বলে যা অনুসরন করে মানুষ সকল বড় ছোট সুখ স্বচ্ছল জিন্দেগী যাপন করতে পারে। সে জন্য
নবী পাক (দঃ) ফরমায়েছেন তোমাদের সন্তানকে কুরআন শিখাও (২) দ্বিতীয়ত ফরমায়েছেন (ওয়ামুহাব্বাতি)
আমার প্রতি ভালোবাসা শিখাও। হুযুর অপর হাদীসে ফরমান (লা ইউমিনু আহাদুকুম হাত্তা আকুনা
আহাব্বা ইলাইহিম মিন ওয়ালিদিহি ওয়া ওয়ালাদিহি ওয়ান্নাসে আজমাঈন) তোমরা ততক্ষন পরিপূণ
ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষন তোমরা তোমাদের সন্তান পিতা মাতা ও সারা দুনিয়ার মানুষ
থেকে বেশী ভালো বাসবে না। সুতরাং আল্লাহর নবীর মুহাব্বাত ছাড়া ঈমান পরিপূর্ণ হতে পারেনা।
(আল্লিমু আউলাদুকুমুল কুরআন, ওয়া মুহাব্বাতি, ওয়া মুহাব্বাতা আহলে বাইতি) সন্তানদেরকে
৩টি জিনিষ শিখাও, (১) কুরআন শিখাও, কুরআন জীবন যাপনের নিয়ম বলে দেয় মেডিকেল সায়েন্স
হউক, ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স হউক, কিংবা কায়েনাতের যে কোন জ্ঞান হউক এসব জ্ঞান মানুষ
হওয়ার শিক্ষা দেয়না, ইনসান হতে হলে কুরআন পড়তে হবে। ব্যবসায়ী, জমিদার, বাদশা, আমির,
ফকির, সকলেই এই বিষয়ে মুহতাজ যে কিভাবে জীবন যাপন করতে হবে। আচ্ছি জিন্দেগী যার উপর
আল্লাহও রাজি এবং আমরাও শান্তিতে থাকতে পারব সেটা হল কুরআন (ইন্না হাজাল কুরআনা এয়াহদি
লিল্লাতি হিয়া আকওয়াম) এই দাবী শুধু কুরআনের- আমার আল্লাহ ফরমান শুধু কুরআনই হল যা
তোমাদেরকে সহিহ জিবন যাপনের তরিকা বলে দিবে। আমাদের ঘরের জিন্দেগী খুবই নাজুক। বিয়ে
হতেই তালাক হয়ে যাচ্ছে। দিন দিন তালাকের পরিমান বেড়ে যাচ্ছে। পিতা মাতা নিজের সন্তান
সন্ততিকে শুধু পড়া পড়া পড়া করে। আর আমাদের দেশে পড়াও নাই শুধু কাজ কাজ কাজ। সে জন্য
বাচ্চারা বলতেই পারে না যখন বিয়ে হয় তখন জিন্দেগী কিভাবে কাটাতে হবে। এমনকি মা বাবাদেরও
জানা নাই তারা তাদের সন্তানদেরকে কিসের ভিত্তিতে দাঁড় করাবে। কুরআন সে জিন্দেগীর কথা
বলে যা অনুসরন করে মানুষ সকল বড় ছোট সুখ স্বচ্ছল জিন্দেগী যাপন করতে পারে। সে জন্য
নবী পাক (দঃ) ফরমায়েছেন তোমাদের সন্তানকে কুরআন শিখাও (২) দ্বিতীয়ত ফরমায়েছেন (ওয়ামুহাব্বাতি)
আমার প্রতি ভালোবাসা শিখাও। হুযুর অপর হাদীসে ফরমান (লা ইউমিনু আহাদুকুম হাত্তা আকুনা
আহাব্বা ইলাইহিম মিন ওয়ালিদিহি ওয়া ওয়ালাদিহি ওয়ান্নাসে আজমাঈন) তোমরা ততক্ষন পরিপূণ
ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষন তোমরা তোমাদের সন্তান পিতা মাতা ও সারা দুনিয়ার মানুষ
থেকে বেশী ভালো বাসবে না। সুতরাং আল্লাহর নবীর মুহাব্বাত ছাড়া ঈমান পরিপূর্ণ হতে পারেনা।
৩য় যে জিনিষ শিক্ষা
দিতে বলেছেন তা হল (ওয়া মুহাব্বাতা আহলে বাইতি) আর তোমারা তোমাদের সন্তানকে আমার আহলে
বাইতের মহব্বত শিখাও। সুবহানাল্লাহ
দিতে বলেছেন তা হল (ওয়া মুহাব্বাতা আহলে বাইতি) আর তোমারা তোমাদের সন্তানকে আমার আহলে
বাইতের মহব্বত শিখাও। সুবহানাল্লাহ
আহলে বাইতের মুহাব্বত
ছাড়া ঈমানও পরিপূণ হবে না, জিন্দেগীও পরিপূণ হবে না। সরল পথ প্রাপ্তও হবেন না।
ছাড়া ঈমানও পরিপূণ হবে না, জিন্দেগীও পরিপূণ হবে না। সরল পথ প্রাপ্তও হবেন না।
গদিরে খোমের সময়
যখন তিনি হজ্ব থেকে ফিরে আসছিলেন হুযুর ফরমান আমি তোমাদের কাছে ২টি বড় ভারী জিনিষ রেখে
যাচ্ছি, যদি তাকে মজবুত ভাবে ধরে রাখ, কখনো গোমরা হবে না, একটি হল আমার কিতাব এবং একটি
হল আমার আহলে বাইত।
যখন তিনি হজ্ব থেকে ফিরে আসছিলেন হুযুর ফরমান আমি তোমাদের কাছে ২টি বড় ভারী জিনিষ রেখে
যাচ্ছি, যদি তাকে মজবুত ভাবে ধরে রাখ, কখনো গোমরা হবে না, একটি হল আমার কিতাব এবং একটি
হল আমার আহলে বাইত।
আমরা কুরআনের
সাথেও না ইনসাফি করেছি, আহলে বাইতের সাথেও না ইনসাফি করেছি। আমি অনেক দুঃখ ভারাক্রান্ত
হৃদয়ে এই কথা বলছি। আমি ফেরকাবাজির কারনে এসব কথা বলছি। আমাদের যদি হুযুরের ঘরবাসীর
সাথে মহব্বত না থাকে তাহলে সেটা কেমন ঈমান?
সাথেও না ইনসাফি করেছি, আহলে বাইতের সাথেও না ইনসাফি করেছি। আমি অনেক দুঃখ ভারাক্রান্ত
হৃদয়ে এই কথা বলছি। আমি ফেরকাবাজির কারনে এসব কথা বলছি। আমাদের যদি হুযুরের ঘরবাসীর
সাথে মহব্বত না থাকে তাহলে সেটা কেমন ঈমান?
এ মহররম মাসে
আল্লাহ আমাদের সন্তানদেরকে এই ৩টি জিনিষ শিখানোর তৌফিক দান করুন।
আল্লাহ আমাদের সন্তানদেরকে এই ৩টি জিনিষ শিখানোর তৌফিক দান করুন।
কোন মন্তব্য নেই