স্ত্রীকে কত খরচ দেয়া উচিত? এ যুগে ভরন পোষন কত দিতে হবে? Ja al haq
বউ কে খরচ কত দেয়া ফরয?
কি পরিমান ভরনপোষন না দিয়ে স্বামী শক্ত গুনাহগার হবে
স্বামীর জন্য স্ত্রীর ভরনপোষন দেয়া ফরয। এখন
অনেকে জানে না বউকে কতটাকা খরচ দিতে হয়। ভরন পোষন কি পরিমান দিতে হয়।
অনেকে জানে না বউকে কতটাকা খরচ দিতে হয়। ভরন পোষন কি পরিমান দিতে হয়।
মনে রাখবেন ইসলামী শরীয়তে ৩টি জিনিষকে ভরনপোষন
হিসেবে গন্য করা হয়। (১) খানাপিনা (২) পোষাক (৩)থাকার জায়গা
হিসেবে গন্য করা হয়। (১) খানাপিনা (২) পোষাক (৩)থাকার জায়গা
এখানে থাকার জায়গার অথ হল যদি জয়েন্ট ফ্যামেলি
হয় তাহলে স্ত্রীকে এমন একটি রুম প্রোভাইড করতে হবে যাতে সে তাঁর প্রাইভেসী রক্ষা করে
থাকতে পারবে। ভিতর থেকে দরজার হুক লাগাতে পারে, বাহিরে যাওয়ার সময় দরজায় তালা লাগিয়ে
নিজের জরুরী সামানের হেফাজত করতে পারে।
হয় তাহলে স্ত্রীকে এমন একটি রুম প্রোভাইড করতে হবে যাতে সে তাঁর প্রাইভেসী রক্ষা করে
থাকতে পারবে। ভিতর থেকে দরজার হুক লাগাতে পারে, বাহিরে যাওয়ার সময় দরজায় তালা লাগিয়ে
নিজের জরুরী সামানের হেফাজত করতে পারে।
আর পোষাকের ব্যপারে পূর্ববতী ফোকাহায়ে কেরাম
বলেছেন ৬ মাসে স্ত্রীকে ১ জোড়া কাপড় দেয়া ওয়াজিব। কিন্তু বতমান যুগে আমরা জানি কাবিন
নামায় লেখা হয় ভরনপোষন হবে যুগ উপযুগী সুতরাং সে হিসেবেই খেয়াল রাখতে হবে, অনেকে গ্রীষ্মকালে
গ্রীষ্মকালিন পোষাক দেয়, শীত কালে শীতকালিন পোষাক দেয়, কখনো কোন অনুষ্ঠান উপলক্ষে
পোষাক আসাক কিনে দেয়।
বলেছেন ৬ মাসে স্ত্রীকে ১ জোড়া কাপড় দেয়া ওয়াজিব। কিন্তু বতমান যুগে আমরা জানি কাবিন
নামায় লেখা হয় ভরনপোষন হবে যুগ উপযুগী সুতরাং সে হিসেবেই খেয়াল রাখতে হবে, অনেকে গ্রীষ্মকালে
গ্রীষ্মকালিন পোষাক দেয়, শীত কালে শীতকালিন পোষাক দেয়, কখনো কোন অনুষ্ঠান উপলক্ষে
পোষাক আসাক কিনে দেয়।
আর খাওয়া দাওয়ার ব্যপারে নিয়ম হল যদি স্বামী
মালদার হয় তাহলে সামথ মোতাবেক খাবার দিবে, যদি মধ্যবিত্ত হয় তাহলে মধ্যম মানের দিবে,
আর যদি গরীব হয় তাহলে সে হিসেবে খাবার দিবে।
মালদার হয় তাহলে সামথ মোতাবেক খাবার দিবে, যদি মধ্যবিত্ত হয় তাহলে মধ্যম মানের দিবে,
আর যদি গরীব হয় তাহলে সে হিসেবে খাবার দিবে।
বিষয়ে স্বামীদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, এখন এসব বিষয়ে যদি স্বামী অবহেলা করে থাকার ঘর না দেয়, কাপড় না দেয়, পোষাক
না দেয় তাহলে স্বামী শক্ত গুনাহগার হবে। এসব দেয়ার পর কোন নারী যদি মনে করে তাকে কিছু
পকেট মানি দিতে হবে এমন কোন নিয়ম নাই। বরং ৩টি জিনিষ দেয়াই ওয়াজিব এরপর অতিরিক্ত কিছু
দিলে তা হবে এহসান, আর কেহ যদি এহসান করে পকেট মানি দেয় তাও নিষেধ নাই, তবে কমপক্ষে
উক্ত ৩টি জিনিষ দেয়া প্রত্যেক স্বামীর জন্য ওয়াজিব।
কোন মন্তব্য নেই