ফজর থেকে তাহাজ্জুদ পর্যন্ত সময়কার নামাজের বিস্ময়কর ফজিলত All Bangla/ Niz...
ফজর থেকে তাহাজ্জুদ পর্যন্ত সময়ে নামাজের বিষ্ময়কর
ফজিলত
ফজিলত
#(ওয়াফি জিম্মাতিল্লাহি ফালা তুকফিরু জিম্মাতাল্লাহ) যে
ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়বে সে আল্লাহর জিম্মায় চলে যাবে।
ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়বে সে আল্লাহর জিম্মায় চলে যাবে।
হে আমার ভাই ও বন্ধুরা নিজের হাতে নিজে আল্লাহর জামানতকে আল্লাহর
হেফাজতকে আল্লাহর জিম্মাকে ধ্বংস করিও না। বরং ফজরের নামাজ জামাতের
সাথে আদায় কর।
হেফাজতকে আল্লাহর জিম্মাকে ধ্বংস করিও না। বরং ফজরের নামাজ জামাতের
সাথে আদায় কর।
#(ওয়ামান ছাল্লাল ফাজারা ফি জামাআ ছুম্মা ক্বাদা
এয়াজকুরুল্লাহা আজ্জা ওয়াযাল্লা, হাত্তা তাতলুআশ শামস ছুম্মা
ছাল্লা রাকাআতাইন কানাত
লাহু কা আজরিন হাজ্জাতিন ওয়া ওমরাতিন তাম্মাতিন তাম্মাতিন তাম্মাহ)
এয়াজকুরুল্লাহা আজ্জা ওয়াযাল্লা, হাত্তা তাতলুআশ শামস ছুম্মা
ছাল্লা রাকাআতাইন কানাত
লাহু কা আজরিন হাজ্জাতিন ওয়া ওমরাতিন তাম্মাতিন তাম্মাতিন তাম্মাহ)
যে ফজরের নামাজ জামাতে পড়বে এরপর আল্লাহর জিকির করে এমনকি সুর্য
উদিত হওয়া পর্যন্ত জিকির করতে থাকে এরপর ২ রাকাত নামাজ পড়ে, আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত পরিপূর্ণ পরিপূর্ণ পরিপূর্ণ
হজ্ব ও ওমরার ছাওয়াব তাঁকে দান করেন। (সুবহানাল্লাহ)
উদিত হওয়া পর্যন্ত জিকির করতে থাকে এরপর ২ রাকাত নামাজ পড়ে, আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত পরিপূর্ণ পরিপূর্ণ পরিপূর্ণ
হজ্ব ও ওমরার ছাওয়াব তাঁকে দান করেন। (সুবহানাল্লাহ)
# (মান ছাল্লা আরবাআন ফি আউয়্যালিন নাহার)যে ৪ রাকাত পড়ে নিল। (চাশতের নামাজ ২,৪,৬,৮ রাকাত পড়া যায়।) মানুষের শরীরে ৩৬০টি জোড়া আছে, দুনিয়ার সবচেয়ে ধনী লোকটিও এ কথা বলতে পারবে না যে সে প্রতিদিন তার শরীফের
প্রতিটি জোড়ার বিনিময়ে সদকা করে। যে ব্যক্তি এ নামাজ
অথ্যাৎ চাশতের নামাজ ২,৪,৬, বা ৮ রাকাত পড়ে নিবে তাতে তার শরীরে ৩৬০টি জোড়ার সদকা
আদায়ের ছাওয়াব অর্জন হয়ে যাবে। আর আল্লাহর ওয়াদা ৪ রাকাত
পড়ে নাও সারাদিন আমি তোমার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাব।
প্রতিটি জোড়ার বিনিময়ে সদকা করে। যে ব্যক্তি এ নামাজ
অথ্যাৎ চাশতের নামাজ ২,৪,৬, বা ৮ রাকাত পড়ে নিবে তাতে তার শরীরে ৩৬০টি জোড়ার সদকা
আদায়ের ছাওয়াব অর্জন হয়ে যাবে। আর আল্লাহর ওয়াদা ৪ রাকাত
পড়ে নাও সারাদিন আমি তোমার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাব।
#রাসুলুল্লাহ (দঃ)
এরশাদ করেছেন (মান ছাল্লা লিল্লাহি আরবাঈনা এয়াউমান
ফি জামাআহ) ৪০দিন যে ব্যক্তি তকবীরে উলার সাথে নামাজ পড়ে নিবে
২টি পুরস্কারের মালিক হবে নাম্বার (১) যতদিন
জীবিত থাকবে মুনাফিক হবে না (২) যখন মৃত্যু
বরণ করবে সোজা জান্নাতে চলে যাবে।
এরশাদ করেছেন (মান ছাল্লা লিল্লাহি আরবাঈনা এয়াউমান
ফি জামাআহ) ৪০দিন যে ব্যক্তি তকবীরে উলার সাথে নামাজ পড়ে নিবে
২টি পুরস্কারের মালিক হবে নাম্বার (১) যতদিন
জীবিত থাকবে মুনাফিক হবে না (২) যখন মৃত্যু
বরণ করবে সোজা জান্নাতে চলে যাবে।
# রাসুলুল্লাহ (দঃ)
এরশাদ করেছেন (মান ছাল্লা ইছনা আশারাতা রাকাআ ফি
এয়াউমিন ওয়া লাইলা বুনিয়া লাহু বায়তুন ফিল জান্নাহ) যে ব্যক্তি
দিন ও রাতে ২৪ ঘন্টায় ৪ রাকাত জোহরের আগে ২ রাকাত জোহরের পর, ২ রাকাত মাগরীবের পর, ২ রাকাত এশারের পর, ২ রাকাত ফজরের শুরুতে মোট ১২ রাকাত সুন্নত নামাজ যে পড়ে নিবে আল্লাহ তায়ালা
তাঁর জন্য জান্নাতে ঘর বানিয়ে দেন।
এরশাদ করেছেন (মান ছাল্লা ইছনা আশারাতা রাকাআ ফি
এয়াউমিন ওয়া লাইলা বুনিয়া লাহু বায়তুন ফিল জান্নাহ) যে ব্যক্তি
দিন ও রাতে ২৪ ঘন্টায় ৪ রাকাত জোহরের আগে ২ রাকাত জোহরের পর, ২ রাকাত মাগরীবের পর, ২ রাকাত এশারের পর, ২ রাকাত ফজরের শুরুতে মোট ১২ রাকাত সুন্নত নামাজ যে পড়ে নিবে আল্লাহ তায়ালা
তাঁর জন্য জান্নাতে ঘর বানিয়ে দেন।
সারা দুনিয়া চেষ্টা করে ঘর তৈরী করার, অনেকে ঘর বানানোর চিন্তায় কবরে চলে যায়,
বেশীর ভাগ লোকের চেষ্টা হয় সন্তানদের জন্য যেন ১টা ছাদ তৈরী হয়ে যায়
আর সে চেষ্টায় হায়াত শেষ হয়ে যায় সম্ভব হয়না সে ছাদ তৈরী করা একসময় মাটির ছাদ মাথার
উপর এসে যায়।
বেশীর ভাগ লোকের চেষ্টা হয় সন্তানদের জন্য যেন ১টা ছাদ তৈরী হয়ে যায়
আর সে চেষ্টায় হায়াত শেষ হয়ে যায় সম্ভব হয়না সে ছাদ তৈরী করা একসময় মাটির ছাদ মাথার
উপর এসে যায়।
জান্নাতের যে ঘর তার উদাহারন দুনিয়ার কোন শক্তি পেশ করতে পারবে
না (লা আইনুন রাআত) কোন চোখ
তা আগে কখনো দেখেনি, (ওয়ালা উজুনুন ছামিআত) কোন কান এমন নেয়ামতের কথা কখনো শুনেনি। জান্নাতের নেয়ামত এমন যে কেউ কোনদিন কল্পনা করতে পারে না।
না (লা আইনুন রাআত) কোন চোখ
তা আগে কখনো দেখেনি, (ওয়ালা উজুনুন ছামিআত) কোন কান এমন নেয়ামতের কথা কখনো শুনেনি। জান্নাতের নেয়ামত এমন যে কেউ কোনদিন কল্পনা করতে পারে না।
জান্নাতের ঘরের সৌন্দর্য্যতো দুরের কথা, রাসুলুল্লাহ (দঃ)
এরশাদ করেন জান্নাতের বাগানে যে সব তাঁবু থাকবে তাও হবে মুতির তৈরী। তার চাওড়া হবে ৬০ মাইল।সুবহানাল্লাহ।
এরশাদ করেন জান্নাতের বাগানে যে সব তাঁবু থাকবে তাও হবে মুতির তৈরী। তার চাওড়া হবে ৬০ মাইল।সুবহানাল্লাহ।
#ওয়ামান ছাল্লা আরবাআন কাবলায জুহুরী ওয়া আরবাআন
বাদাহা হাররামাহুল্লাহু আলান্নার) যে ৪ রাকাত জোহরের আগে ৪ রাকাত
(২ রাকাত সুন্নত ২ রাকাত নফল) জোহরের পর পড়বে আল্লাহ
তায়ালা তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দিবেন।
বাদাহা হাররামাহুল্লাহু আলান্নার) যে ৪ রাকাত জোহরের আগে ৪ রাকাত
(২ রাকাত সুন্নত ২ রাকাত নফল) জোহরের পর পড়বে আল্লাহ
তায়ালা তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দিবেন।
#(রাহিমাল্লা হুম রাআন ছাল্লা আরবাআন কাবলাল আছরি)
যে আছরের আগে ৪ রাকাত পড়ে আল্লাহ তার উপর নিজের রহমত ঢেলে দেন।
যে আছরের আগে ৪ রাকাত পড়ে আল্লাহ তার উপর নিজের রহমত ঢেলে দেন।
# রাসুলুল্লাহ (দঃ)
এরশাদ করেন (মান কামা বি আশরি আয়াতি লাম ইউকতাব
মিনাল গাফিলিন) যে রাতে শুধু ১০ আয়াত আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে পাঠ
করে যাদের সুরা ফালাক
সুরা নাস মুখস্থ আছে তারা রাতে উছে এ ২টি সুরা দিয়ে ২ রাকাত পড়ে নিন, কারন এ দুই সুরাতে ১১টি আয়াত আছে, এরশাদ হচ্ছে
(লাম ইউকতাব মিনাল গাফিলিন) আল্লাহ তায়ালা এর নাম
গাফেলদের থেকে অলসতাকারীদের থেকে কেটে দেন।
এরশাদ করেন (মান কামা বি আশরি আয়াতি লাম ইউকতাব
মিনাল গাফিলিন) যে রাতে শুধু ১০ আয়াত আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে পাঠ
করে যাদের সুরা ফালাক
সুরা নাস মুখস্থ আছে তারা রাতে উছে এ ২টি সুরা দিয়ে ২ রাকাত পড়ে নিন, কারন এ দুই সুরাতে ১১টি আয়াত আছে, এরশাদ হচ্ছে
(লাম ইউকতাব মিনাল গাফিলিন) আল্লাহ তায়ালা এর নাম
গাফেলদের থেকে অলসতাকারীদের থেকে কেটে দেন।
# আবদুল্লাহ ইবনে উমর এর বয়স ১৪ বছর একদিন তিনি
স্বপ্ন দেখলেন। রাসুলুল্লাহ (দঃ) এর অভ্যাস ছিল ফজরের নামাজের পর সাহাবাদের দিকে ফিলে
কে কি স্বপ্ন দেখেছে জিজ্ঞাসা করতেন, এবং সে স্বপ্নের তাবির করে
দিতেন। আবদুল্লাহ ইবনে উমর ছোট তাই উনারও অনেক ইচ্ছা আকাংখা ছিল উনিও
স্বপ্ন দেখবেন আর এর ব্যাখ্যা রাসুলুল্লাহকে জিজ্ঞেস করবনে। একদিন সত্যি সত্যি তিনি স্বপ্ন দেখলেন আর সকালে দৌড়াতে লাগলেন
নামাজ শেষে হুযুরের কাছে এর ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করবেন। তিনি ছোট তাই বড় বড় সাহাবাদের মাঝে তিনি স্বপ্নের তাবির জিজ্ঞেস
করতে সুযোগ পেলেন না। সুতরাং তিনি হাফসা (রাঃ) এর ঘরে চলে গেলেন হাফসা আল্লাহর রাসুলের বিবি আর
আবদুল্লাহ বিন ওমরের বোন ছিল।সেখানে হুজুরকে নিজের স্বপ্ন বর্ণনা করল বলল আমি ঘুমে ছিলাম
২ জন েএসে আমাকে নিয়ে গেল যেখানে আমার সামনে ছিল আগুন আমি ভয় পেয়ে গেলাম। তখন অন্য একজন এসে বলল ভয়ের কোন কিছু নাই। এ স্বপ্নের ব্যাখ্যা রাসুলুল্লাহ (দঃ) ৪টি বাক্য দ্বারা
করে দিলেন (নেমার রাজুলু, আবদুল্লাহ,
লাউ কানা ইউছাল্লি, মিনাল লাইল) আবদুল্লাহ তোমার জন্য খুবই ভাল হবে যদি তুমি তাহাজ্জুদের নামাজ নিয়মিত পড়। এ ৪টি কালমা আবদুল্লাহ বিন ওমরের জিন্দেগী বদলে দিল, ১৪ বছর বয়সে স্বপ্ন দেখল তিনি প্রায় ৮৬ বছর
হায়াত পেয়েছেন, নাফে (রহঃ) বয়ান করেন সেদিন থেকে তিনি সারা জীবন এশার নামাজের পর পাত্রে পানি রেখে দিতেন
যখন তাহাজ্জুদ পড়তেন তখন ঘুম আসলে সে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতেন।
স্বপ্ন দেখলেন। রাসুলুল্লাহ (দঃ) এর অভ্যাস ছিল ফজরের নামাজের পর সাহাবাদের দিকে ফিলে
কে কি স্বপ্ন দেখেছে জিজ্ঞাসা করতেন, এবং সে স্বপ্নের তাবির করে
দিতেন। আবদুল্লাহ ইবনে উমর ছোট তাই উনারও অনেক ইচ্ছা আকাংখা ছিল উনিও
স্বপ্ন দেখবেন আর এর ব্যাখ্যা রাসুলুল্লাহকে জিজ্ঞেস করবনে। একদিন সত্যি সত্যি তিনি স্বপ্ন দেখলেন আর সকালে দৌড়াতে লাগলেন
নামাজ শেষে হুযুরের কাছে এর ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করবেন। তিনি ছোট তাই বড় বড় সাহাবাদের মাঝে তিনি স্বপ্নের তাবির জিজ্ঞেস
করতে সুযোগ পেলেন না। সুতরাং তিনি হাফসা (রাঃ) এর ঘরে চলে গেলেন হাফসা আল্লাহর রাসুলের বিবি আর
আবদুল্লাহ বিন ওমরের বোন ছিল।সেখানে হুজুরকে নিজের স্বপ্ন বর্ণনা করল বলল আমি ঘুমে ছিলাম
২ জন েএসে আমাকে নিয়ে গেল যেখানে আমার সামনে ছিল আগুন আমি ভয় পেয়ে গেলাম। তখন অন্য একজন এসে বলল ভয়ের কোন কিছু নাই। এ স্বপ্নের ব্যাখ্যা রাসুলুল্লাহ (দঃ) ৪টি বাক্য দ্বারা
করে দিলেন (নেমার রাজুলু, আবদুল্লাহ,
লাউ কানা ইউছাল্লি, মিনাল লাইল) আবদুল্লাহ তোমার জন্য খুবই ভাল হবে যদি তুমি তাহাজ্জুদের নামাজ নিয়মিত পড়। এ ৪টি কালমা আবদুল্লাহ বিন ওমরের জিন্দেগী বদলে দিল, ১৪ বছর বয়সে স্বপ্ন দেখল তিনি প্রায় ৮৬ বছর
হায়াত পেয়েছেন, নাফে (রহঃ) বয়ান করেন সেদিন থেকে তিনি সারা জীবন এশার নামাজের পর পাত্রে পানি রেখে দিতেন
যখন তাহাজ্জুদ পড়তেন তখন ঘুম আসলে সে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতেন।
হে প্রিয় ভাই ও বোনেরা এ তাহাজ্জুদ নামাজ পাবন্দির সাথে আদায়
করুন, এ নামাজ সকল আম্বিয়াকেরাম আল্লাহর প্রিয় বা্ন্দাদের
আমল। এ নামাজ দ্বারা মানুষ সকল গুনাহ থেকে পাক সাফ হয়ে যায়। গুনাহ থেকে বেঁচে যায়। এর বদৌলতে সব ধরেন শারীরীক মানসিক রোগ আল্লাহ তায়ালা খতম করে
দেন।
করুন, এ নামাজ সকল আম্বিয়াকেরাম আল্লাহর প্রিয় বা্ন্দাদের
আমল। এ নামাজ দ্বারা মানুষ সকল গুনাহ থেকে পাক সাফ হয়ে যায়। গুনাহ থেকে বেঁচে যায়। এর বদৌলতে সব ধরেন শারীরীক মানসিক রোগ আল্লাহ তায়ালা খতম করে
দেন।
আমরা প্রত্যেকে চাই আমি এমন কথা বলব যে কথা আর কেউ ফেলতে পারবে
না, হ্যাঁ যারা তাহাজ্জুদ গুজার তাঁদের কথা কেউ
কাটতে পারবে না ফেলতে পারবে না। যেমন আল্লাহ তায়ালা
এরশাদ করেন (ইন্না নাশিয়াতাল লাইলি
হিয়া আশাদ্দু ওয়া আকওয়ামু কিলা)
না, হ্যাঁ যারা তাহাজ্জুদ গুজার তাঁদের কথা কেউ
কাটতে পারবে না ফেলতে পারবে না। যেমন আল্লাহ তায়ালা
এরশাদ করেন (ইন্না নাশিয়াতাল লাইলি
হিয়া আশাদ্দু ওয়া আকওয়ামু কিলা)
তাহাজ্জুদ গুজার লোকের সামনে যত বড় শক্তি শালী হউক সে প্রতিবাদ
করে কথা বলতে সাহস পাবে না এটা আল্লাহর ঘোষনা। কারন তার উপর আল্লাহর রহমত থাকে।
করে কথা বলতে সাহস পাবে না এটা আল্লাহর ঘোষনা। কারন তার উপর আল্লাহর রহমত থাকে।
আল্রাহ আমাদের প্রত্যেককে
এসব নফল এবাদত সমুহ গুরেুত্বের সাথে আদায় করা তৌফিক দান করুন। আমিন।
এসব নফল এবাদত সমুহ গুরেুত্বের সাথে আদায় করা তৌফিক দান করুন। আমিন।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের বৈজ্ঞানিক উপকারিতা নিয়ে একটি লেখা আশা করছি আপনার কাছে। মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। বিশেষ করে আমি অনেক বেশি আগ্রহ প্রকাশ করছি নামাজের বৈজ্ঞানিক উপকারিতা জানা উচিৎ। আর এমন একটি লেখা বাঙ্গালী মুসলমানদের জন্য অনেক উপকারে আসবে বলে আশা প্রকাশ করছি।
উত্তরমুছুন