ইন্টারনেট ব্যবহারের দোয়া ও আমল। All Bangla/Maulana Nizam Uddin







ইন্টারনেট চালানোর দোয়া
ইন্টারনেট ব্যবহারের পূর্বে আমাদের আল্লাহর কিছু হকুম জানা থাকা দরকার
وَبَدَا لَهُمْ سَيِّئَاتُ
مَا عَمِلُوا وَحَاقَ بِهِم مَّا كَانُوا بِهِ يَسْتَهْزِئُون
তাদের মন্দ কর্ম গুলো তাদের সামনে প্রকাশ হয়ে পড়বে এবং যে
আযাব নিয়ে তারা ঠাট্টা-বিদ্ রুপ করত
, তা
তাদেরকে গ্রাস করবে। [
 সুরা
যাসিয়া ৪৫:৩৩
 ]
ইন্টারনেট ব্যবহারে আপনার চোখ দ্বারাই বেশী গুনাহ হয়ে
থাকে সে জন্য আপনি সুরা নুরের ৩০ ও ৩১ নং আয়াতটি অনুসরন করুন।
قُل لِّلْمُؤْمِنِينَ
يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ذَلِكَ أَزْكَى لَهُمْ
إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ
মুমিনদেরকে বলুন, তারা
যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব
পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন। [
 সুরা নুর ২৪:৩০
وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ
يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ
زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا
ঈমানদার
নারীদেরকে বলুন
, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং
তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান
, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করেসুরা নুর ২৪:৩১ ]
ইন্টারনেট
ব্যবহারে শয়তান নানা ধরনের সাইটে যেতে প্ররোচিত করে তখন কুরানের সুরা আরাফ এর ২০১
নং আয়াতটির প্রতি খেয়াল করুন।
إِنَّ الَّذِينَ اتَّقَواْ
إِذَا مَسَّهُمْ طَائِفٌ مِّنَ الشَّيْطَانِ تَذَكَّرُواْ فَإِذَا هُم
مُّبْصِرُونَ
যাদের মনে ভয় রয়েছে, তাদের
উপর শয়তানের আগমন ঘটার সাথে সাথেই তারা সতর্ক হয়ে যায় এবং তখনই তাদের
বিবেচনাশক্তি জাগ্রত হয়ে উঠে। [
 সুরা আরাফ ৭:২০১ 
ইন্টার নেট ব্যবহারকারীদের জন্য সুরা আনআমের ১৫১ নং আয়াতেও
সতর্কবানী রয়েছে এরশাদ হচ্ছে-
وَلاَ تَقْرَبُواْ الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا
بَطَنَ
নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ

 ইন্টারনেটে সবচেয়ে বেশী হয় চোখের
জেনা আর জেনা খুবই জঘন্য ও মন্দ রাস্তা এরশাদ হচ্ছে সুরা বানী ইসরাইলের ৩২ নং
আয়অতে
وَلاَ تَقْرَبُواْ الزِّنَى
إِنَّهُ كَانَ فَاحِشَةً وَسَاء سَبِيلاً
আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং
মন্দ পথ। [
 সুরা
বনী-ইসরাঈল ১৭:৩২
 ]

ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় প্রবৃত্তির লাগামকে টেনে ধরতে হবে
সুরা নিজের খেয়াল খুশী মত যেখানে ইচ্ছা সেখানে ক্লিক করা থেকে বিরত থেকেছে তাদের
জন্য সু সংবাদ রয়েছে সুরা নাজিয়াত ৪০ নং আয়াত
وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ
رَبِّهِ وَنَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوَى
পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে দন্ডায়মান
হওয়াকে ভয় করেছে এবং খেয়াল-খুশী থেকে নিজেকে নিবৃত্ত রেখেছে
,
সুরা
নাজিয়াত ৭৯:৪০
 ]
فَإِنَّ الْجَنَّةَ هِيَ
الْمَأْوَى
তার ঠিকানা হবে জান্নাত। [ সুরা নাজিয়াত ৭৯:৪১ ]


রাসুলুল্লাহ (দঃ) এরশাদ করেছেন (মান দাখালাস ছুক) যে বাজারে প্রবেশ করে আর কালিমা পড়ে নেয় (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহ লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ইউহিই ওয়া ইউমিত ওয়াহুয়া হাইয়্যুন লা
এয়ামুত বিয়াদিহিল খাইর ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদির
) দোয়াটি পড়লে তাঁকে ৪টি নেয়ামত দেয়া হয় (কাতাবাল্লাহু লাহু) আল্লাহ তাঁর জন্য লিখিয়ে দেন () লক্ষ লক্ষ নেকি লিখিয়ে দেন () সে পরিমান গুনাহ মাফ করে দেন () তত পরিমান মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন () জান্নাতে ঘর দান করেন
আমরা বাজারে যাই ব্যবসা করার জন্য, ব্যবসার লাভ দিয়ে ঘর
বানাবো বলে আকাংখা করি
, কিন্তু যদি দোয়াটি যদি পড়ে নেন তাহলে দুনিয়ায় কিছু মিলুক বা না
মিলুন ঘর বানাতে পারে বা
না পারেন জান্নাতে অবশ্যই ঘর
বানানো হয়ে যাবে
এবার একটু আধুনিক চিন্তা করুন ধরুন আগে আপনি বাজার করতে বাজারে গিয়ে এখন পৃথিবীর অসংখ্য লোক অনলাইনে বসে বাজার করেন, বাজার আপনার শহরের বাজারের চাইতেও অনেক বড় বাজার, অনেকে দস্তুরমাইক
বাজারে দোকান খুলে বসেছেন লাখলাখ মানুষ এর থেকে কিনছে অনেকে কিনছে সুতরাং এটাও এখন অনেক বড় একটি বাজার সুতরাং আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করেন অনলাইন থেকে কিনেন যখনই ইন্টারনেটে বাজারের নিয়তে বসবেন তখন দোয়াটি পড়ে নিবেন
তাহলে এতেও আপনি সে ৪টি ফজিলত হাছিল করতে পারবেন
#লক্ষাধিক নেকি
#লক্ষাধিন গুনাহ মাফ
#লক্ষাধিক মর্যাদা বৃদ্ধি
#সবচেয়ে আকর্ষনীয় অফার হল
জান্নাতে আপনার জন্য ঘর তৈরী হবে
তবে বাজারে এসব ফজিলত হাছিলের জন্য কিছু শর্ত আছে, আপনি ক্লিক করার সময় ইসলামের পা বন্দীকে মাথায় রেখে ক্লিক করবেন চোখকে সব ধরনের শরীয়ত বিরুধী দৃশ্যসমুহ থেকে হেফাজত করবেন যতক্ষন নেট ব্যবহার করবেন ততক্ষন আল্লাহর জিকির করবেন সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবর, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম, আসতাগফিরুল্লাহ, এসব জিকির সমুহ করতে থাকবেন কারন ইন্টারনেটে আমাদের বেশীর ভাগ কাজ হয় হাত চোখ দ্বারা তাই সে সময়টা যদি আপনি আল্লাহর জিকিরে মশগুল থাকেন আল্লাহকে হাজের নাজের জেনে এসব জিকির করেন তাহলে সকল গুনাহ থেকে আপনি বেঁচে থাকতে পারবেন

বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে সাড়া
জাগানো আলোচিত বিষয় হচ্ছে ইন্টারনেট। সরকারি- বেসরকারি অফিস-আদালতে
, ব্যবসায়-বাণিজ্যে, পড়ালেখায়, গবেষণা, ছবি, ভিডিও, ফেসবুক, টুইটার, ই-মেইলসহ নানা
কাজে এর ব্যবহার অতি প্রয়োজনীয় হয়ে দেখা দিয়েছে। এটি নিজে কোন মন্দ বস্তু নয়।
ব্যবহারকারী একে যেভাবে ব্যবহার করে এটি সেভাবেই ব্যবহৃত হয়। যেমন
, তরবারি, এটি স্বভাবতই
একটি মন্দ বস্তু নয়
; তবে এটিকে ভাল বা মন্দ দুকাজে বা উপায়ে ব্যবহার করা যায়।
একজন নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী অনায়াসেই বা অজান্তেই এর এমন সাইটগুলোতে প্রবেশের
পথ জানতে পারে
, আবার কেউ
ইচ্ছাকৃতভাবে প্রবৃত্তির তাড়নায় এর অপব্যবহার করতে পারে
, যা তার জন্য
নৈতিকতা বিরোধী ও ক্ষতিকর। তাই একজন মুসলিম ব্যবহারকারী ইসলামের দিক নির্দেশনা
জেনে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে এর ভালো দিকগুলোর দ্বারা
উপকৃত হতে পারেন। বর্তমান সময়ে সুউচ্চ অট্টালিকার দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে দাওয়াতী কাজ
করা খুবই কষ্টসাধ্য। এমতাবস্থায় ইন্টারনেট হতে পারে দাওয়াতী কাজের এক বিশ্বমঞ্চ।
যার মাধ্যমে একজন দাঈর বক্তব্য মুহূর্তেই ছড়িয়ে দিতে পারেন বিশ্বের এক প্রান্ত
থেকে অন্য প্রান্তে।
বিশ্বায়নের এ যুগে
মুসলিমদের দ্বীনের গভীর জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। এমনিভাবে
মুসলিম ও মুসলিম উম্মাহর কাছে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য ইন্টারনেট হতে পারে
একটি অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। এমতাবস্থায় ইসলাম নিয়ে যারা ভাবেন
, ইসলামের
প্রসারই যাদের কাম্য ও কর্ম
, তাদের হাত গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। ইসলাম প্রচারে
ইন্টারনেটকে কাজে লাগানো এখন সময়ের দাবি। এটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনের কর্ম
সম্পদানের এক যুগোপযোগী মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ব্যবহারের মাধ্যমে মুসলিম
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীগণ মানুষকে ভালো কাজের প্রতি আদেশ এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত
থাকার আহ্বান পৌঁছাতে পারে।
যেহেতু উম্মতে মুহাম্মদীকে
শ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে আখ্যায়িত করে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করা হয়েছে।
ইরশাদ হচ্ছে
كُنتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ
أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ
وَتُؤْمِنُونَ بِاللّهِ
তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, মানবজাতির
কল্যানের জন্যেই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎকাজের নির্দেশ দান করবে ও
অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। [
 সুরা ইমরান ৩:১১০ ]

 তোমরা শ্রেষ্ঠ জাতি, তোমাদেরকে মানবকল্যাণের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। তোমরা
ভালো কাজে আদেশ করবে এবং মন্দ কাজে নিষেধ করবে।
আল-কুরআন, ৩:১১০।

আরো ইরশাদ হচ্ছে,
هُوَ الَّذِي بَعَثَ فِي
الْأُمِّيِّينَ رَسُولًا مِّنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ
وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَإِن كَانُوا مِن قَبْلُ لَفِي ضَلَالٍ
مُّبِينٍ
তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি
তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ
, তাদেরকে
পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন কিতাব ও হিকমত। ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর পথভ্রষ্টতায়
লিপ্ত। [
 সুরা
জুম
য়া ৬২:২
 ]

রাসূলূল্লাহ সা. বলেন, যে হিদায়তের
দিকে আহ্বান করে
, এই হিদায়তের যত অনুসারী হবে তাদের প্রতিদানের সমতুল্য সে
পাবে। তবে তাদের (অনুসারীগণের) প্রতিদানে কোন সংকোচ করা হবে না। যে গুমরাহীর কাউকে
আহ্বান জানাবে তার উপর এর অনুসারীদের গুনাহও আপতিত হবে। এতে তাদের গুনাহে কোন
সংকোচ করা হবে না।
এসব আয়াত ও হাদীসের দ্বারা
বোঝা যায় যে
, মানুষকে ভালো
কাজের প্রতি উৎসাহিত এবং মন্দ কাজের প্রতি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। ইন্টারনেট
ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষকে কুরআন-সুন্নাহর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়ার পাশাপাশি এ ভালো
দিকগুলো গ্রহণ ও ক্ষতিকর দিকগুলো বর্জন করার আহ্বান পৌঁছে দেয়া যায়। ইন্টারনেটের
মাধ্যমে এর অপব্যবহারকারীদের সতর্ক করা যায় এবং এর ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলো
প্রচার করলে অপব্যবহারকারীগণ আশু ক্ষতির হাত থেকে সহজেই বাঁচতে পারবে।


আগে সমাজ সংস্কারকগণ বাজারে, মসজিদে ও বিভিন্ন লোক সমাগমস্থলে গিয়ে মানুষকে আল্লাহর দিকে
দাওয়াত দিতেন। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তির এ উৎকর্ষের যুগে একজন দাঈ ঘরে বসেই
ইন্টারনেটের মাধ্যমে দাওয়াত পৌঁছাতে পারেন কোটি কোটি লোকের দুয়ারে। ইতোমধ্যে
বিশ্বে মুসলমানগণ এর মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট খুলে ইসলামী প্রোগ্রাম প্রচারের কাজ
চালিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে পাশ্চাত্যের অনেকেই ইসলাম সম্পর্কে জানতে সক্ষম হচ্ছে
এবং অনেকে ইসলাম গ্রহণ করছে। এককথায় বিশ্বকে এক কক্ষে নিয়ে আসার মাধ্যম হলো
ইন্টারনেট। এর মাধ্যমে আরো ব্যাপক দাওয়াতী কাজের বিপুল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তাছাড়া
ব্যবসা-বাণিজ্য
, চাকুরি ও তথ্য
অনুসন্ধানসহ মানুষের বিভিন্ন কাজে এর উপর নির্ভর করতে হচ্ছে। ফলে দিন দিন এর
গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
প্রযুক্তি মানুষকে
জ্ঞানের আলো দেখায়
; আবার মানুষের পশুবৃত্তির কারণে এ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ভয়াবহ ক্ষতিসাধন
করে সমাজ ও রাষ্ট্রের। ইন্টারনেট যেমন কাউকে বিশাল জ্ঞানের রাজ্যের সন্ধান দিতে
পারে
, তেমনি দিতে পারে বিশাল
খারাপ একটি রাজ্যের সন্ধানও। পৃথিবীর সকল আবিষ্কারের লক্ষ্যই মানবকল্যাণ
, কিন্তু মানুষ
ব্যক্তিস্বার্থে এসব আবিষ্কারকে খারাপ প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করে। জানা যায়
, ‘নিউক্লিয়ার’ “নিউক্লিয়ার হচ্ছে, পারমাণবিক বিভাজনের
দ্বারা প্রাপ্ত শক্তি।
 আবিষ্কৃত হয়েছিল
মানবকল্যাণে
; ব্যবহৃত হয়েছে মানব ধ্বংসের হাতিয়ার হিসেবে। বর্তমান তথ্যের রাজ্যে বাধাহীন, অবাধ বিচরণের প্রধান
মাধ্যম ইন্টারনেট হওয়ায় এটি এখন সর্বধিক আলোচিত ও ব্যাপক সমালোচিত। এর প্রধান কারণ
হল ইন্টারনেটের বাধাহীন ও শাসনহীন অবাধ ব্যবহার। ফলে সমাজ জীবনে বয়ে নিয়ে আসছে
বিপজ্জনক সব ভাইরাস
, বয়ে নিয়ে আসছে অপসংস্কৃতি, অশ্লীল, উলঙ্গ ও বিকৃত ছবি, ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্রের জন্যক্ষতিকর।

কোন মন্তব্য নেই

borchee থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.