অযুর ফজিলত ও অসাধারণ বরকত। সব সময় শুধু অজু করতে ইচ্ছে করে। All Bangla/Ni...
আপনার
নাম ধনীদের লিষ্টে
এসে যাবে
নাম ধনীদের লিষ্টে
এসে যাবে
এতই
সম্পদ হবে লোক
রহস্য জানতে আপনার
কাছে মিনতি করবে
সম্পদ হবে লোক
রহস্য জানতে আপনার
কাছে মিনতি করবে
দাওয়ামে তাহারাত- সব
সময় অজু সহকারে
থাকা হাদীসে মোবারাকা
শুনুন- শাকা বাদুছ
ছাহাবাতিন নবিয়্যি ছাল্লাল্লাহু
আলাইহে ওয়াছাল্লামা আলফাকা-
কিছু সাহাবী নবী
(আঃ)
এর কাছে দারিদ্রতার
অভিযোগ করল। নবী
(আঃ)
তাদেরকে ফরমালেন তোমরা
অজু সহকারে থাকার
চেষ্টা কর ইউআচ্ছা
আলাইকার রিযিক) আল্লাহ
তোমার রিযিককে ফরাগত
করে দিবে। এটি
খুবই সহজ একটি
আমল যখনই অজু
ভঙ্গ হয় অজু
করে নিবেন। আলহামদুলিল্লাহ যে সব
লোকের সব সময়
অজু সহকারে থাকার
অভ্যাস আছে তাদের
গোটা জীবনই অজু
সহকারে কাটে।
সময় অজু সহকারে
থাকা হাদীসে মোবারাকা
শুনুন- শাকা বাদুছ
ছাহাবাতিন নবিয়্যি ছাল্লাল্লাহু
আলাইহে ওয়াছাল্লামা আলফাকা-
কিছু সাহাবী নবী
(আঃ)
এর কাছে দারিদ্রতার
অভিযোগ করল। নবী
(আঃ)
তাদেরকে ফরমালেন তোমরা
অজু সহকারে থাকার
চেষ্টা কর ইউআচ্ছা
আলাইকার রিযিক) আল্লাহ
তোমার রিযিককে ফরাগত
করে দিবে। এটি
খুবই সহজ একটি
আমল যখনই অজু
ভঙ্গ হয় অজু
করে নিবেন। আলহামদুলিল্লাহ যে সব
লোকের সব সময়
অজু সহকারে থাকার
অভ্যাস আছে তাদের
গোটা জীবনই অজু
সহকারে কাটে।
মনে রাখবেন অজু
রিযিকে যেমন বরকত
দানের মাধ্যম তেমনি
এ অজু দ্বারা
শয়তান থেকেও বেঁচে
থাকা যায়, নবী
করিম (দঃ) এরশাদ
করেন অজু হল
মুমিনের হাতিয়ার। আপনি
যদি সব সময়
অজুর সাথে থাকার
চেষ্টা করেন এই
একটি আমলের ফলে
দেখবেন আপনার প্রতি
শয়তানের ওয়াসওয়াসা কমে
যাবে, শয়তানের আক্রমন
থেকে আপনি বেঁচে
থাকতে পারবেন।
রিযিকে যেমন বরকত
দানের মাধ্যম তেমনি
এ অজু দ্বারা
শয়তান থেকেও বেঁচে
থাকা যায়, নবী
করিম (দঃ) এরশাদ
করেন অজু হল
মুমিনের হাতিয়ার। আপনি
যদি সব সময়
অজুর সাথে থাকার
চেষ্টা করেন এই
একটি আমলের ফলে
দেখবেন আপনার প্রতি
শয়তানের ওয়াসওয়াসা কমে
যাবে, শয়তানের আক্রমন
থেকে আপনি বেঁচে
থাকতে পারবেন।
অপর একটি বরকত
হয়
(কামা তাঈশুন তামুতুন)
তোমরা যে অবস্থায়
জীবন যাপন করবে
সে অবস্থাতেই তোমাদের
মৃত্যু আসবে, আর
যে সারা জীবন
অজু সহকারে থাকার
চেষ্টা করে আল্লাহ
তায়ালা তাঁকে নিজের
রহমত দ্বারা অজুর
সাথে মৃত্যুর তৌফিক
দানকরবনে।
হয়
(কামা তাঈশুন তামুতুন)
তোমরা যে অবস্থায়
জীবন যাপন করবে
সে অবস্থাতেই তোমাদের
মৃত্যু আসবে, আর
যে সারা জীবন
অজু সহকারে থাকার
চেষ্টা করে আল্লাহ
তায়ালা তাঁকে নিজের
রহমত দ্বারা অজুর
সাথে মৃত্যুর তৌফিক
দানকরবনে।
আমাদের প্রিয় নবীও
সদা সর্বদা অজু
সহকারে পাক পবিত্র
অবস্থায় থাকা পছন্দ
করতেন, একদিন হুযুর
(দঃ)
হাজত সাড়ার পর
সাথে সাথেই মাটি
দিয়ে তায়াম্মুম করে
নিলেন, সাহাবায়ে কেরাম
প্রশ্ন করল এয়া
রাসুলাল্লাহ কিছুদুরে কুয়া
রয়েছে আপনি সে
কুয়াতে গিয়ে পানি
দ্বারা অজু করতে
পারতেন এখানে তায়াম্মুম
করার কারন কি?
তখন হুযুর (দঃ)
এরশাদ করলেন আমি
কুয়া পর্যন্ত পৌঁছে
অজু করব আর
পথিমধ্যেই যদি আমার
মৃত্যু এসে যায়,
তাই আমি তায়াম্মুম
করে নিলাম যাতে
পবিত্র অবস্থায় আমার
মৃত্যু আসে। এটা
মুলত প্রিয় নবীজি
আমাদেরকে সদা অজু
সহকারে থাকার জন্য
শিক্ষা দিলেন।
সদা সর্বদা অজু
সহকারে পাক পবিত্র
অবস্থায় থাকা পছন্দ
করতেন, একদিন হুযুর
(দঃ)
হাজত সাড়ার পর
সাথে সাথেই মাটি
দিয়ে তায়াম্মুম করে
নিলেন, সাহাবায়ে কেরাম
প্রশ্ন করল এয়া
রাসুলাল্লাহ কিছুদুরে কুয়া
রয়েছে আপনি সে
কুয়াতে গিয়ে পানি
দ্বারা অজু করতে
পারতেন এখানে তায়াম্মুম
করার কারন কি?
তখন হুযুর (দঃ)
এরশাদ করলেন আমি
কুয়া পর্যন্ত পৌঁছে
অজু করব আর
পথিমধ্যেই যদি আমার
মৃত্যু এসে যায়,
তাই আমি তায়াম্মুম
করে নিলাম যাতে
পবিত্র অবস্থায় আমার
মৃত্যু আসে। এটা
মুলত প্রিয় নবীজি
আমাদেরকে সদা অজু
সহকারে থাকার জন্য
শিক্ষা দিলেন।
এছাড়া অজু সহকারো
থাকার আরো অনেক
উপকারীতা রযেছে যেমন-
থাকার আরো অনেক
উপকারীতা রযেছে যেমন-
#মহিলারা
অজু সহকারে রান্না
করলে খাবারে বরকত
হয়
অজু সহকারে রান্না
করলে খাবারে বরকত
হয়
#যে
সব মহিলা সন্তানকে
অজু সহকারে দুধ
পান করান তাদের
সন্তান নেককার পিতা
মাতার বাধ্য ও
মেধাবী হন
সব মহিলা সন্তানকে
অজু সহকারে দুধ
পান করান তাদের
সন্তান নেককার পিতা
মাতার বাধ্য ও
মেধাবী হন
#অজুর
দ্বারা শারিরিক ফায়দাও
আছে,
যারা সব সময়
অজু সহকারে থাকার
চেষ্টা করেন তাদের
চর্ম রোগ, ব্লাডপ্রেসার,
রোগ হয় না
দ্বারা শারিরিক ফায়দাও
আছে,
যারা সব সময়
অজু সহকারে থাকার
চেষ্টা করেন তাদের
চর্ম রোগ, ব্লাডপ্রেসার,
রোগ হয় না
#যারা
সদা অজু সহকারে
থাকেন তাদের চেহেরা
সবসময় উজ্জল থাকে।
সদা অজু সহকারে
থাকেন তাদের চেহেরা
সবসময় উজ্জল থাকে।
#তাছাড়া
অজু দ্বারা মানসিক
রোগও দুর যেমন
রাগ একটি মানসিক
রোগ যদি কারো
বেশী বেশী রাগ
আসে তাদের উচিত
বেশী বেশী অজু
করা। রাগ দমনের
জন্য আমাদের প্রিয়
নবীর শিক্ষা হল
দাড়ানো থাকলে বসে
যাও,
বসা থাকলে শুয়ে
যাও তাতেও যদি
রাগ না কমে
তাহলে অজু করে
নাও।
অজু দ্বারা মানসিক
রোগও দুর যেমন
রাগ একটি মানসিক
রোগ যদি কারো
বেশী বেশী রাগ
আসে তাদের উচিত
বেশী বেশী অজু
করা। রাগ দমনের
জন্য আমাদের প্রিয়
নবীর শিক্ষা হল
দাড়ানো থাকলে বসে
যাও,
বসা থাকলে শুয়ে
যাও তাতেও যদি
রাগ না কমে
তাহলে অজু করে
নাও।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে
সদা অজু সহকারে
থাকার তৌপিক দান
করুন।
সদা অজু সহকারে
থাকার তৌপিক দান
করুন।
কোন মন্তব্য নেই