মানুষের ৪ প্রকার শত্রু তাদের থেকে বাঁচার উপায় Ja al haq/ Nizam Uddin
মানুষের ৪টি শত্রু
আল্লাহতায়ালা
মানুষের ৪টি শত্রু
বানিয়েছেন। ২ প্রকারের
দুষমন সম্পর্কে আমরা
সকলেই জানি, আর ২
প্রকার দুষমন সম্পর্কে
যতক্ষন জ্ঞান অর্জন
না করে ততক্ষন
সে প্রকারের দুষমন
সম্পর্কে মানুষ জানতে
পারে না। আর
যতক্ষন দুষমন সম্পর্কে
ধারনা না থাকে
সে দুষমনের সাথে
মানুষ মোকাবেলা করতে
পারে না। সবচেয়ে
বড় দুষমন হল
শযতান। আল্লাহ এরশাদ করেন (ইন্নাশ
শায়তানা লাকুম আদুউন
ফাত্তাখিজুহু আদুওয়্যা, ইন্নামা
এয়াদউ হিজবাহু লি
এয়াকুলু মিন আসহাবিছ
ছাঈর) শয়তান তোমাদের
দুষমন। তাকে দুষমনই
মনেকর। এর খাহেশ
হল সে জাহান্নামেতো
যাবে কিন্তু সে
একলা যেতে চাচ্ছে
না তাই সে
তার সঙ্গী বানাচ্ছে
জাহান্নামে যাওয়ার জন্য।
মানুষের ৪টি শত্রু
বানিয়েছেন। ২ প্রকারের
দুষমন সম্পর্কে আমরা
সকলেই জানি, আর ২
প্রকার দুষমন সম্পর্কে
যতক্ষন জ্ঞান অর্জন
না করে ততক্ষন
সে প্রকারের দুষমন
সম্পর্কে মানুষ জানতে
পারে না। আর
যতক্ষন দুষমন সম্পর্কে
ধারনা না থাকে
সে দুষমনের সাথে
মানুষ মোকাবেলা করতে
পারে না। সবচেয়ে
বড় দুষমন হল
শযতান। আল্লাহ এরশাদ করেন (ইন্নাশ
শায়তানা লাকুম আদুউন
ফাত্তাখিজুহু আদুওয়্যা, ইন্নামা
এয়াদউ হিজবাহু লি
এয়াকুলু মিন আসহাবিছ
ছাঈর) শয়তান তোমাদের
দুষমন। তাকে দুষমনই
মনেকর। এর খাহেশ
হল সে জাহান্নামেতো
যাবে কিন্তু সে
একলা যেতে চাচ্ছে
না তাই সে
তার সঙ্গী বানাচ্ছে
জাহান্নামে যাওয়ার জন্য।
১০০
জনের মধ্যে ৫০
জন এ কথা
বুঝে যে শয়তান
দুষমন। আর এ
শয়তান থেকে বাঁচতে
হলে আউজুবিল্লাহ হি
মিনাশ শায়তানির রাজিম,
লা হাউলা ওয়ালা
কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল
আলিয়্যিল আজিম এবং
অন্যান্য জিকির সমুহ
করতে থাকে, আয়াতুল
করে থাকে শয়তান
থেকে বাঁচার জন্য।
মুসলমানদের মধ্যে বাকী
৫০ লোক যারা
শয়তান থেকে বাঁচার
জন্য আমল করে
কিন্তু তাদের সামনে
অন্য একজন দুষমন
আসে আর সে
দুষমন হল দুনিয়ার
রঙ্গীন জিন্দেগীকে আসল
মনে করা এবং
এটা চিন্তা করে
নেয়া যে মৃত্যু
এখনও অনেক দুরে।
জনের মধ্যে ৫০
জন এ কথা
বুঝে যে শয়তান
দুষমন। আর এ
শয়তান থেকে বাঁচতে
হলে আউজুবিল্লাহ হি
মিনাশ শায়তানির রাজিম,
লা হাউলা ওয়ালা
কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল
আলিয়্যিল আজিম এবং
অন্যান্য জিকির সমুহ
করতে থাকে, আয়াতুল
করে থাকে শয়তান
থেকে বাঁচার জন্য।
মুসলমানদের মধ্যে বাকী
৫০ লোক যারা
শয়তান থেকে বাঁচার
জন্য আমল করে
কিন্তু তাদের সামনে
অন্য একজন দুষমন
আসে আর সে
দুষমন হল দুনিয়ার
রঙ্গীন জিন্দেগীকে আসল
মনে করা এবং
এটা চিন্তা করে
নেয়া যে মৃত্যু
এখনও অনেক দুরে।
(ফালা তাগুররান্নাকুমুল হায়াতুদ্দুনিয়া, ওয়ালা
এয়াগুরান্নাকুম বিল্লাহিল গুরুর)
দুনিয়া তোমাকে ধোকায়
যেন না ফেলে
এ দুনিয়া অনেক
বড় ধোকার স্থান।
এয়াগুরান্নাকুম বিল্লাহিল গুরুর)
দুনিয়া তোমাকে ধোকায়
যেন না ফেলে
এ দুনিয়া অনেক
বড় ধোকার স্থান।
কারুন
কে দেখুন, ফেরাউনকে
দেখুন। ফেরাউন কত
বড় বাদশা ছিল
আর অহংকার বলে
উঠত আনা রাব্বুকুমুল
আলা আমিই বড়
খোদা নাউজুবিল্লাহ।
কে দেখুন, ফেরাউনকে
দেখুন। ফেরাউন কত
বড় বাদশা ছিল
আর অহংকার বলে
উঠত আনা রাব্বুকুমুল
আলা আমিই বড়
খোদা নাউজুবিল্লাহ।
ইসলামের
শিক্ষা হল-
শিক্ষা হল-
যারা
দুনিয়াকে আসল মনে
করে এর নেশায়
ডুবে যায় তা
একমাত্র ধোকা, এ
দুনিয়ায় রাজত্বি মিলে
যাওয়া এটা সৌভাগ্য
নয়,
সৌভাগ্য হল আল্লাহর
নিকট হয়ে যাওয়া।
দুনিয়াকে আসল মনে
করে এর নেশায়
ডুবে যায় তা
একমাত্র ধোকা, এ
দুনিয়ায় রাজত্বি মিলে
যাওয়া এটা সৌভাগ্য
নয়,
সৌভাগ্য হল আল্লাহর
নিকট হয়ে যাওয়া।
ফেরাউন
যখন ডুবছিল তখন
ঈমান আনার জন্য
কলমা পড়ে, ক্নিতু
আল্লাহ তার সে
ঈমানকে গ্রহণ করেননি।
সে দুনিয়ার রঙ্গীনীকে
গ্রহণ করে বাদশাহী
পেয়ে আল্লাহকে ভুলে
নিজেই আল্লাহ বলে
দাবী করে বসল
তাঁকে আল্লাহ দুনিয়ার
সকলের জন্য শিক্ষার
জন্য রেখে দিল।
যারা ক্ষমতা পেয়ে
মনে করে এটা
আমার খোশ কিসমত,
যারা ধন সম্পদ
পেয়ে মনে করে
আমি সৌভাগ্যবান, এটা
ভুল ধারনা। সবচেয়ে
বড় সৌভাগ্য হল
আল্লাহর নৈকট্য অর্জন
করা।
যখন ডুবছিল তখন
ঈমান আনার জন্য
কলমা পড়ে, ক্নিতু
আল্লাহ তার সে
ঈমানকে গ্রহণ করেননি।
সে দুনিয়ার রঙ্গীনীকে
গ্রহণ করে বাদশাহী
পেয়ে আল্লাহকে ভুলে
নিজেই আল্লাহ বলে
দাবী করে বসল
তাঁকে আল্লাহ দুনিয়ার
সকলের জন্য শিক্ষার
জন্য রেখে দিল।
যারা ক্ষমতা পেয়ে
মনে করে এটা
আমার খোশ কিসমত,
যারা ধন সম্পদ
পেয়ে মনে করে
আমি সৌভাগ্যবান, এটা
ভুল ধারনা। সবচেয়ে
বড় সৌভাগ্য হল
আল্লাহর নৈকট্য অর্জন
করা।
কারুনকে
আল্লাহ এতই দৌলত
দান করেছেন তার
সে দৌলতের চাবী
উঠাতে ১০ জন
লোক লাগত। কিন্তু
তার দোষ ছিল
সে আল্লাহর সাথে
নাফরমানি করেছে। সে
অহংকার করে বল
এটা আমার নিজের
অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতায়
আমি কামিয়েছি। যেমন
আজকালকার যুবকেরা বলে
থাকে। আমার ১০
আঙ্গুলের কামাই। এমন
অহংকারী কথা বলবেন
না বরং বলুন
আমার রব আমাকে
দিয়েছেন। সে অহংকারী
ধনকুবেরকে আল্লাহ জমিনে
ধসিয়ে দিলেন, জমিন
তাঁকে গ্রাস করতে
লাগল আর সে
চিৎকার করতে লাগল।
আল্লাহর হকুমে তার
সকল ধন সম্পদ
সহ তাকে জমিন
গ্রাসকরে বুখারী শরীফের
হাদীসের ভাষা (ফাহুয়া
এয়াতাজালজালু বিহি ইলা
এয়াউমিল ক্বিয়ামাহ) কিয়ামতের
দিন পযন্ত সে
জমিনের ভিতর যেতেই
থাকবে।
আল্লাহ এতই দৌলত
দান করেছেন তার
সে দৌলতের চাবী
উঠাতে ১০ জন
লোক লাগত। কিন্তু
তার দোষ ছিল
সে আল্লাহর সাথে
নাফরমানি করেছে। সে
অহংকার করে বল
এটা আমার নিজের
অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতায়
আমি কামিয়েছি। যেমন
আজকালকার যুবকেরা বলে
থাকে। আমার ১০
আঙ্গুলের কামাই। এমন
অহংকারী কথা বলবেন
না বরং বলুন
আমার রব আমাকে
দিয়েছেন। সে অহংকারী
ধনকুবেরকে আল্লাহ জমিনে
ধসিয়ে দিলেন, জমিন
তাঁকে গ্রাস করতে
লাগল আর সে
চিৎকার করতে লাগল।
আল্লাহর হকুমে তার
সকল ধন সম্পদ
সহ তাকে জমিন
গ্রাসকরে বুখারী শরীফের
হাদীসের ভাষা (ফাহুয়া
এয়াতাজালজালু বিহি ইলা
এয়াউমিল ক্বিয়ামাহ) কিয়ামতের
দিন পযন্ত সে
জমিনের ভিতর যেতেই
থাকবে।
মানুষ
সন্তান হলে নিজেকে
সৌভাগ্যবান মনে করে,
ওলিদ বিন মুগীরাকে
আল্লাহ তায়ালা ১৩
সন্তান দিয়েছেন ৩
জন মুসলমান হয়ে
গেছে বাকী ১০
জনের ৫ জন
তার বামে ৫
জন ডানে বডিগার্ডের
মত থাকত, শান
শওকতের সাথে চলাফেরা
করত,
কিন্তু সে ইসলাম
কবুল করেনি, আল্লাহকে
মানে নি, সে
দুনিয়ার রঙ্গীন জিন্দেগীর
সাথে ধোকা খেয়েছে,
আল্লাহ তার হাকিকতকে
প্রকাশ করে দিলেন
(সাআছলিহি ছাক্বার) (ওয়ামা
আদরাকা মা ছাক্বার?)
(লা তুবকি ওয়ালা
তাজার) (লাওয়্যাহাতুল লিল
বাশার) (আলাইহা তিছআতা
আশার) আমি জাহান্নামে
তাঁকে প্রবেশ করাবো
এমন জাহান্নাম যাতে
জীবনও থাকবে না
মৃত্যুও থাকবে না,
যা মানুষের চামড়াকে
উপড়ে ফেলে।১৯জন
ফেরেশতা তাতে দায়িত্বেরত
থাকবে।
সন্তান হলে নিজেকে
সৌভাগ্যবান মনে করে,
ওলিদ বিন মুগীরাকে
আল্লাহ তায়ালা ১৩
সন্তান দিয়েছেন ৩
জন মুসলমান হয়ে
গেছে বাকী ১০
জনের ৫ জন
তার বামে ৫
জন ডানে বডিগার্ডের
মত থাকত, শান
শওকতের সাথে চলাফেরা
করত,
কিন্তু সে ইসলাম
কবুল করেনি, আল্লাহকে
মানে নি, সে
দুনিয়ার রঙ্গীন জিন্দেগীর
সাথে ধোকা খেয়েছে,
আল্লাহ তার হাকিকতকে
প্রকাশ করে দিলেন
(সাআছলিহি ছাক্বার) (ওয়ামা
আদরাকা মা ছাক্বার?)
(লা তুবকি ওয়ালা
তাজার) (লাওয়্যাহাতুল লিল
বাশার) (আলাইহা তিছআতা
আশার) আমি জাহান্নামে
তাঁকে প্রবেশ করাবো
এমন জাহান্নাম যাতে
জীবনও থাকবে না
মৃত্যুও থাকবে না,
যা মানুষের চামড়াকে
উপড়ে ফেলে।১৯জন
ফেরেশতা তাতে দায়িত্বেরত
থাকবে।
সুতরাং
সৌভাগ্য সম্মান মানে
রাজত্বি ক্ষমতা নয়,
মাল ও দৌলত
নয়,
সন্তান সন্ততি নয়,
সৌবাগ্য হল দুনিয়ার
জীবন অল্প দিনের
এটাকে একটা সফর
মনে করে আল্লাহকে
রাজি করার চেষ্টায়
এবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে
হালাল রাস্তায় অতিবাহিত
করা।
সৌভাগ্য সম্মান মানে
রাজত্বি ক্ষমতা নয়,
মাল ও দৌলত
নয়,
সন্তান সন্ততি নয়,
সৌবাগ্য হল দুনিয়ার
জীবন অল্প দিনের
এটাকে একটা সফর
মনে করে আল্লাহকে
রাজি করার চেষ্টায়
এবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে
হালাল রাস্তায় অতিবাহিত
করা।
রাসুলে
আকরাম (দঃ) সাহাবাদের
এ কথা বুঝিয়েছেন
যে শয়তানের পর
মানুষের সবচেয়ে বড়
দুষমন হল দুনিয়ার
রঙ্গে মগ্ন হয়ে
যাওয়া। সাহাবায়ে কেরাম
এ দুই দুষমন
থেকে বড়ই সফলতার
সাথে পার করে
গেছেন।
আকরাম (দঃ) সাহাবাদের
এ কথা বুঝিয়েছেন
যে শয়তানের পর
মানুষের সবচেয়ে বড়
দুষমন হল দুনিয়ার
রঙ্গে মগ্ন হয়ে
যাওয়া। সাহাবায়ে কেরাম
এ দুই দুষমন
থেকে বড়ই সফলতার
সাথে পার করে
গেছেন।
এবার
আসুন ২ ধরনের
দুষমন যার ব্যপারে
অধিকাংশ লোক জানেন
না। বরং যদি
এ ২ প্রকার
দুষমনের ব্যপারে যদি
কাউকে বলা হয়
সে রাগ করবে।
আসুন ২ ধরনের
দুষমন যার ব্যপারে
অধিকাংশ লোক জানেন
না। বরং যদি
এ ২ প্রকার
দুষমনের ব্যপারে যদি
কাউকে বলা হয়
সে রাগ করবে।
৩য়
দুষমন হল মানুষের
নফস-
যা মানুষকে খারাপ
দিকে নিয়ে যায়
যাকে বলে নফসে
আম্মারা,
দুষমন হল মানুষের
নফস-
যা মানুষকে খারাপ
দিকে নিয়ে যায়
যাকে বলে নফসে
আম্মারা,
শাকাল
বিন হুমাইদ (রাঃ)
এক সাহাবী তিনি রাসুলুল্লাহ
(দঃ)
এর নিকট আসলেন
আর বললেন এয়া
রাসুলাল্লাহ (দঃ) শয়তান
থেকেও বেঁচে গেলাম,
দুনিয়াতেও ডুবে যায়নি,
এখন আমি আমার
নফসের ক্ষতি থেকে
কিভাবে বাঁচব? তখন
নবীজি তাঁর হাত
ধরে বললেন এ
দোয়াটি পড়বে (আল্লাহুম্মা
ইন্নি আউজুবিকা মিন
শাররিস সামঈ, হে
আল্লাহ আমার কানের
গুনাহ থেকে আমাকে
বাঁচাও, ওয়ামিন শাররী
বাছারী, আমার চোখের
গুনাহ থেকে আমাকে
বাঁচাও, ওয়ামিন শাররি
লিছানি আমার জিহ্বার
গুনাহ থেকে আমাকে
বাচাও, ওয়ামিন শাররী
ক্বালবি, আমার অন্তরের
গুনাহ থেকে আমাকে
বাঁচাও, ওয়ামিন শাররী
মানিয়্যি, আর আমার
যৌন শক্তির ক্ষতি
থেকে বাঁচাও) মানুষ
যদি এ দোয়াটি
করে তাহলে তাঁর,
কান,
চোখ,
জবান, অন্তর সব
আল্লাহর দয়ায় এসে
যায়,
ফলে এ কানে
গান ভাল লাগে
না,
গীবত ভাল লাগে
না,
এ চোখে হারাম
দেখা পছন্দ করে
না,
ফলে তার জবান
মন্দ বলে না,
অন্তর সুন্দর সুন্দর
নিয়ত করতে থাকে।
সে বান্দার শক্তিকেও
আল্লাহ কন্ট্রোল করেন।
ফলে সে সকল
গুনাহ থেকে বেঁচে
যায়।
বিন হুমাইদ (রাঃ)
এক সাহাবী তিনি রাসুলুল্লাহ
(দঃ)
এর নিকট আসলেন
আর বললেন এয়া
রাসুলাল্লাহ (দঃ) শয়তান
থেকেও বেঁচে গেলাম,
দুনিয়াতেও ডুবে যায়নি,
এখন আমি আমার
নফসের ক্ষতি থেকে
কিভাবে বাঁচব? তখন
নবীজি তাঁর হাত
ধরে বললেন এ
দোয়াটি পড়বে (আল্লাহুম্মা
ইন্নি আউজুবিকা মিন
শাররিস সামঈ, হে
আল্লাহ আমার কানের
গুনাহ থেকে আমাকে
বাঁচাও, ওয়ামিন শাররী
বাছারী, আমার চোখের
গুনাহ থেকে আমাকে
বাঁচাও, ওয়ামিন শাররি
লিছানি আমার জিহ্বার
গুনাহ থেকে আমাকে
বাচাও, ওয়ামিন শাররী
ক্বালবি, আমার অন্তরের
গুনাহ থেকে আমাকে
বাঁচাও, ওয়ামিন শাররী
মানিয়্যি, আর আমার
যৌন শক্তির ক্ষতি
থেকে বাঁচাও) মানুষ
যদি এ দোয়াটি
করে তাহলে তাঁর,
কান,
চোখ,
জবান, অন্তর সব
আল্লাহর দয়ায় এসে
যায়,
ফলে এ কানে
গান ভাল লাগে
না,
গীবত ভাল লাগে
না,
এ চোখে হারাম
দেখা পছন্দ করে
না,
ফলে তার জবান
মন্দ বলে না,
অন্তর সুন্দর সুন্দর
নিয়ত করতে থাকে।
সে বান্দার শক্তিকেও
আল্লাহ কন্ট্রোল করেন।
ফলে সে সকল
গুনাহ থেকে বেঁচে
যায়।
এ
দোয়াটির উপর সাহাবাকেরাম
আমল করে গেছেন
আর বেঁচে গেছেন,
কিন্তু আজকাল আমরা
নফসের ধোকায় পড়ে
সকল গুনাহে লিপ্ত
আল্লাহ থেকে দুরে
জান্নাত থেকে দুরে
জাহান্নামের কাছে পৌঁছে
গেছি।
দোয়াটির উপর সাহাবাকেরাম
আমল করে গেছেন
আর বেঁচে গেছেন,
কিন্তু আজকাল আমরা
নফসের ধোকায় পড়ে
সকল গুনাহে লিপ্ত
আল্লাহ থেকে দুরে
জান্নাত থেকে দুরে
জাহান্নামের কাছে পৌঁছে
গেছি।
৪থ
খতরনাক দুষমন হল
যদি এটা মুলত
এমন মারাত্মক একটি
ব্যাধী যার কোন
চিকি]সা নাই।
যেমন বলা হল
কেনসার এর কোন
চিকিৎসা নাই তেমনি
মানুষের ৪থ দুষমনেরও
বর্তমান পরিস্থিতেতে কোন
চিকিৎসা নাই। তবে
যদি আন্তরিক ভাবে
তওবা করে তাহলে
আল্লাহ তায়ালা তাকে
মাফ করতে পারেন।
আর সে দুষমন
হল যে নিজের
খাহেশ এর গোলাম
হয়ে যায়, যদি
তাঁকে সামনে বসিয়ে
গোটা কোরান শুনিয়েও
দেন,
তার অন্তরে এর
কোন আছর হবে
না। আল্লাহ তায়ালা
এদের ব্যপারে বলেন
(ওয়া আদাল্লাহুল্লাহু আলা
এলম)
যে নিজের কাছে
গোটা দুনিয়ার ডিগ্রীও
যদি জমা করে
রাখে আল্লাহ তবুও
তাকে পথভ্রষ্টই রাখবেন।
এ জন্যই দেখবেন
সর্বোচ্চ ডিগ্রী অজন
করেও সে নাস্তিক
হয়ে যায়, মিথ্যা
বলে,
কারন সে গোমরাহ
পথভ্রষ্ট। জ্ঞানী সে
যা তাঁকে আল্লাহ
ওয়ালা বানায়, তাঁর
মাঝে আল্লাহর ভয়
প্রকাশ পায়। তার
থেকে ভাল আমল
বের হয়। যারা
নিজের খাহেশ এর
গোলামি ছাড়তে পারে
না সে গোমরাহী
থেকে বের হতে
পারবে না। সে
জন্য আরবীতে একটি
প্রবাদ আছে
খতরনাক দুষমন হল
যদি এটা মুলত
এমন মারাত্মক একটি
ব্যাধী যার কোন
চিকি]সা নাই।
যেমন বলা হল
কেনসার এর কোন
চিকিৎসা নাই তেমনি
মানুষের ৪থ দুষমনেরও
বর্তমান পরিস্থিতেতে কোন
চিকিৎসা নাই। তবে
যদি আন্তরিক ভাবে
তওবা করে তাহলে
আল্লাহ তায়ালা তাকে
মাফ করতে পারেন।
আর সে দুষমন
হল যে নিজের
খাহেশ এর গোলাম
হয়ে যায়, যদি
তাঁকে সামনে বসিয়ে
গোটা কোরান শুনিয়েও
দেন,
তার অন্তরে এর
কোন আছর হবে
না। আল্লাহ তায়ালা
এদের ব্যপারে বলেন
(ওয়া আদাল্লাহুল্লাহু আলা
এলম)
যে নিজের কাছে
গোটা দুনিয়ার ডিগ্রীও
যদি জমা করে
রাখে আল্লাহ তবুও
তাকে পথভ্রষ্টই রাখবেন।
এ জন্যই দেখবেন
সর্বোচ্চ ডিগ্রী অজন
করেও সে নাস্তিক
হয়ে যায়, মিথ্যা
বলে,
কারন সে গোমরাহ
পথভ্রষ্ট। জ্ঞানী সে
যা তাঁকে আল্লাহ
ওয়ালা বানায়, তাঁর
মাঝে আল্লাহর ভয়
প্রকাশ পায়। তার
থেকে ভাল আমল
বের হয়। যারা
নিজের খাহেশ এর
গোলামি ছাড়তে পারে
না সে গোমরাহী
থেকে বের হতে
পারবে না। সে
জন্য আরবীতে একটি
প্রবাদ আছে
(মানিত্তাবাআ হাওয়া
না’লা
আদুব্বুহুমা) যে খাহেশের
গোলাম হয়ে যায়
শত্রু তার দ্বারা
সকল খাহেশাত পুরন
করে নেন।
না’লা
আদুব্বুহুমা) যে খাহেশের
গোলাম হয়ে যায়
শত্রু তার দ্বারা
সকল খাহেশাত পুরন
করে নেন।
কোন মন্তব্য নেই