আহকামে শরীয়ত। স্বামী স্ত্রীকে কোন ধরনের ঘর দেয়া ওয়াজিব। Ja al haq/Nizam ...
স্ত্রীকে কোন ধরনের
রুম দেয়া স্বামীর
জন্য দায়িত্ব?
রুম দেয়া স্বামীর
জন্য দায়িত্ব?
বিয়ে করার আগে
নব দম্পতিকে কিছু
বিষয় জানা খুবই
জরুরী, না জানার
কারনে অনেক সমস্যা
আমাদের পরিবারসমুহে সৃষ্টি
হয়,
যে সব কারনে
ঘরে অশান্তি হয়,
এমনকি স্বামী স্ত্রীর
মাঝে যে মধুর
সম্পক তাও নষ্ট
হয়ে যায়, এমনকি
তালাক পযন্ত ঘটনা
গড়ায়।
নব দম্পতিকে কিছু
বিষয় জানা খুবই
জরুরী, না জানার
কারনে অনেক সমস্যা
আমাদের পরিবারসমুহে সৃষ্টি
হয়,
যে সব কারনে
ঘরে অশান্তি হয়,
এমনকি স্বামী স্ত্রীর
মাঝে যে মধুর
সম্পক তাও নষ্ট
হয়ে যায়, এমনকি
তালাক পযন্ত ঘটনা
গড়ায়।
যেমন স্বামী স্ত্রীকে
কি ধরনের থাকার
জায়গা দিতে হবে,
কিংবা স্ত্রী স্বামীর
কাছে আলাদা বাসস্থান
চাইতে পারবে কিনা?
এ বিষয়ে শরীয়তের
হকুম কি তা
আজ আমরা অতি
স্বল্প সময়ে জেনে
নিব।
কি ধরনের থাকার
জায়গা দিতে হবে,
কিংবা স্ত্রী স্বামীর
কাছে আলাদা বাসস্থান
চাইতে পারবে কিনা?
এ বিষয়ে শরীয়তের
হকুম কি তা
আজ আমরা অতি
স্বল্প সময়ে জেনে
নিব।
মনে রাখবেন ইসলামী
শরীয়তে স্বামীর উপর
স্ত্রীকে ভরনপোষনের খরচ
দেয়া ওয়াজিব, আর
ভরন পোষন ৩টি
জিনিষের উপর নির্ভর
করে। (বাসস্থান, খানাপানি,
পোষাক) আর বাসস্থানে
যে শরীঈ তাছাব্বুর
তা হল যদি
জয়েন্ট ফ্যামিলি হয়
তাহলে স্বামী তাঁর
স্ত্রীকে একটি আলাদা
রুম দিতে হবে,
যাতে এটাচ বাথরুম
হলে খুবই ভাল
হয়,
আর সে রুম
এমন হবে যে
বধু ভিতর থেকে
দরজা লাগাতে পারবে।
তার প্রাইভেসিও বহাল
থাকবে, আর যদি
স্ত্রী বাহিরে যায়
তাহলে বাহির থেকে
তালা লাগিয়ে যেতে
পারে। এর জন্য
ননদ,
শ্বাশুর শাশুড়ীর বিলকুল
নারাজ হওয়ার দরকার
নাই। কারন এটা
স্ত্রীর হক যে
সে তার জিনিষপত্রের
হেফাজতের জন্য এমনটি
করতে পারে,
শরীয়তে স্বামীর উপর
স্ত্রীকে ভরনপোষনের খরচ
দেয়া ওয়াজিব, আর
ভরন পোষন ৩টি
জিনিষের উপর নির্ভর
করে। (বাসস্থান, খানাপানি,
পোষাক) আর বাসস্থানে
যে শরীঈ তাছাব্বুর
তা হল যদি
জয়েন্ট ফ্যামিলি হয়
তাহলে স্বামী তাঁর
স্ত্রীকে একটি আলাদা
রুম দিতে হবে,
যাতে এটাচ বাথরুম
হলে খুবই ভাল
হয়,
আর সে রুম
এমন হবে যে
বধু ভিতর থেকে
দরজা লাগাতে পারবে।
তার প্রাইভেসিও বহাল
থাকবে, আর যদি
স্ত্রী বাহিরে যায়
তাহলে বাহির থেকে
তালা লাগিয়ে যেতে
পারে। এর জন্য
ননদ,
শ্বাশুর শাশুড়ীর বিলকুল
নারাজ হওয়ার দরকার
নাই। কারন এটা
স্ত্রীর হক যে
সে তার জিনিষপত্রের
হেফাজতের জন্য এমনটি
করতে পারে,
আমাদের সমাজে নববধু
যদি নিজের রুমে
তালা লাগিয়ে যায়
বলে দেখ তালা
লাগাচ্ছে, আর যদি
তালা না লাগায়
তাতে কোন চুরি
হয় তখন অপবাদ
দেয় দেখ সব
বাপের বাড়ি রেখে
এসেছে, তাই সবচেয়ে
উত্তম হল স্ত্রী
যেন নিজের মাল
হেফাজত থাকে সে
জন্য রুমে তালা
লাগিয়ে যাওয়া।
যদি নিজের রুমে
তালা লাগিয়ে যায়
বলে দেখ তালা
লাগাচ্ছে, আর যদি
তালা না লাগায়
তাতে কোন চুরি
হয় তখন অপবাদ
দেয় দেখ সব
বাপের বাড়ি রেখে
এসেছে, তাই সবচেয়ে
উত্তম হল স্ত্রী
যেন নিজের মাল
হেফাজত থাকে সে
জন্য রুমে তালা
লাগিয়ে যাওয়া।
এ ধররেন জয়েন্ট
ফ্যামেলিতে িএটাই হল
আলাদা ঘর বা
আলাদা বাসস্থানের চিত্র।
ফ্যামেলিতে িএটাই হল
আলাদা ঘর বা
আলাদা বাসস্থানের চিত্র।
কিন্তু স্ত্রীর পক্ষ
থেকে যদি এমন
ডিমান্ড হয় আমাকে
আলাদা জায়গায় আলাদা
ফ্ল্যাট নিয়ে দিবে,
সেখানে আমি একা
থাকব, যখন ইচ্ছা
ঘুম থেকে উঠব,
যখন ইচ্ছা রান্না
করব,
যখন ইচ্ছা হয়না
দোকান থেকে আনিয়ে
নিব,
আমার বান্দবীরা আসবে
তাদের সাথে আড্ড
দিব,
তাতে কেউ প্রশ্ন
করার থাকবে না
, স্বামীর কোন আত্মীয়
স্বজন সেখানে আসবে
না,
এ ধরনের যে
চিন্তা ভাবনা মহিলারা মনের মধ্যে
লালন পালন করে
এবং মনে করা
এ ধরনের আলাদা
ফ্ল্যাট দাবী করা
আমার শরীয়ী হক
এমনটি নয়। সুতরাং
যদি জয়েন্ট ফ্যামেলিতে
স্বামী স্ত্রীকে এমন
ধরনের আলাদা রুম
দিয়ে থাকে তাতেই
স্ত্রীর সন্তুষ্ট থাকা
জরুরী। কিন্তু এমন
জয়েন্ট ফ্যামেলিতে আলাদা
রুম দেয়া সত্বেও
যদি সারাক্ষন ঘরে
ঝগড়া ফাসাদ, লড়াই
লেগেই থাকে তখন
স্বামীর জন্য উচিত
স্ত্রীকে আলাদা স্থানে
নিয়ে রাখা।যাতে
ফাসাদ থেকে মুক্ত
থাকা যায়।
থেকে যদি এমন
ডিমান্ড হয় আমাকে
আলাদা জায়গায় আলাদা
ফ্ল্যাট নিয়ে দিবে,
সেখানে আমি একা
থাকব, যখন ইচ্ছা
ঘুম থেকে উঠব,
যখন ইচ্ছা রান্না
করব,
যখন ইচ্ছা হয়না
দোকান থেকে আনিয়ে
নিব,
আমার বান্দবীরা আসবে
তাদের সাথে আড্ড
দিব,
তাতে কেউ প্রশ্ন
করার থাকবে না
, স্বামীর কোন আত্মীয়
স্বজন সেখানে আসবে
না,
এ ধরনের যে
চিন্তা ভাবনা মহিলারা মনের মধ্যে
লালন পালন করে
এবং মনে করা
এ ধরনের আলাদা
ফ্ল্যাট দাবী করা
আমার শরীয়ী হক
এমনটি নয়। সুতরাং
যদি জয়েন্ট ফ্যামেলিতে
স্বামী স্ত্রীকে এমন
ধরনের আলাদা রুম
দিয়ে থাকে তাতেই
স্ত্রীর সন্তুষ্ট থাকা
জরুরী। কিন্তু এমন
জয়েন্ট ফ্যামেলিতে আলাদা
রুম দেয়া সত্বেও
যদি সারাক্ষন ঘরে
ঝগড়া ফাসাদ, লড়াই
লেগেই থাকে তখন
স্বামীর জন্য উচিত
স্ত্রীকে আলাদা স্থানে
নিয়ে রাখা।যাতে
ফাসাদ থেকে মুক্ত
থাকা যায়।
কিন্তু এর উপর
ভিত্তি করে যদি
স্ত্রী ঘরের মধ্যে
অশান্তি করে যে
একটা অশান্তি সৃষ্টি
করে আলাদা হয়ে
যাব তাহলে সেটা
হবে ষড়যন্ত্র। আর
এভাবে ষড়যন্ত্র করে
আলাদা বাসস্থানের দাবী
করা সে স্ত্রীর
জন্য শরীয়তসম্মত হবে
না।
ভিত্তি করে যদি
স্ত্রী ঘরের মধ্যে
অশান্তি করে যে
একটা অশান্তি সৃষ্টি
করে আলাদা হয়ে
যাব তাহলে সেটা
হবে ষড়যন্ত্র। আর
এভাবে ষড়যন্ত্র করে
আলাদা বাসস্থানের দাবী
করা সে স্ত্রীর
জন্য শরীয়তসম্মত হবে
না।
কোন মন্তব্য নেই