লা হাওলার দোয়া পড়লে হায়াতে রিযিকে ঘরে কত বরকত দেখুন। All Bangla/ Nizam U...
মুহতারাম আসসালামু আলাইকুম, আরশে ইলাহীর খাযানা হল এই অতি সহজ দোয়াটি
যা আমাদের প্রত্যেকের মুখস্থ আছে, তাই আসুন জেনে নিই এই ছোট
অথচ অতি ফজিলতময় দোয়াটির দ্বারা আমরা কিভাবে আমাদের ঘরে ও জীবনে অভুতপূর্ব বরকত
আনতে পারি, দুনিয়া ও আখেরাতে অকল্পনীয় কল্যাণ বয়ে আনতে পারি।
যা আমাদের প্রত্যেকের মুখস্থ আছে, তাই আসুন জেনে নিই এই ছোট
অথচ অতি ফজিলতময় দোয়াটির দ্বারা আমরা কিভাবে আমাদের ঘরে ও জীবনে অভুতপূর্ব বরকত
আনতে পারি, দুনিয়া ও আখেরাতে অকল্পনীয় কল্যাণ বয়ে আনতে পারি।
হজরত আবু মুসা আল আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু
বর্ণনা করেন, একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম একটি গিরিপথ দিয়ে অথবা (বর্ণনাকারী বলেন) একটি চুড়া হয়ে যাচ্ছিলেন। তখন এক
ব্যক্তি এর উপর ওঠে জোরে জোরে বলল- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।’
বর্ণনা করেন, একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম একটি গিরিপথ দিয়ে অথবা (বর্ণনাকারী বলেন) একটি চুড়া হয়ে যাচ্ছিলেন। তখন এক
ব্যক্তি এর উপর ওঠে জোরে জোরে বলল- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।’
হজরত আবু মুসা বলেন, তখন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর খচ্চরে আরোহী ছিলেন। তখন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তোমরা তো কোনো বধির কিংবা কোনো অনুপস্থিত কাউকে ডাকছো না। অতঃপর তিনি বললেন-
‘হে আবু মুসা! বা হে আবদুল্লাহ! আমি কি তোমাকে
জান্নাতের ধনাগার লাভের একটি বাক্য বলে দেব না? আমি বললাম, ‘হ্যাঁ’, বলে দিন। তিনি বললেন, তা হলো-
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তোমরা তো কোনো বধির কিংবা কোনো অনুপস্থিত কাউকে ডাকছো না। অতঃপর তিনি বললেন-
‘হে আবু মুসা! বা হে আবদুল্লাহ! আমি কি তোমাকে
জান্নাতের ধনাগার লাভের একটি বাক্য বলে দেব না? আমি বললাম, ‘হ্যাঁ’, বলে দিন। তিনি বললেন, তা হলো-
‘লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ।
অর্থাৎ ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ভরসা নেই; কোনো ক্ষমতা বা শক্তি নেই।’ (বুখারি)
অর্থাৎ ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ভরসা নেই; কোনো ক্ষমতা বা শক্তি নেই।’ (বুখারি)
হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী, ‘লা হাওলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ’-এর পাঠে জান্নাতে ধনাগার লাভ হয়। যাতে রয়েছে বান্দার যাবতীয় কল্যাণ।
আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ আমি কি তোমাকে জান্নাতের
গুপ্তধনসমূহের একটির সন্ধান দিবো না? আমি বললাম, হ্যাঁ, ইয়া রাসূলাল্লাহ। তিনি বলেনঃ ‘‘লা হাওলা ওয়ালা
কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’’
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ আমি কি তোমাকে জান্নাতের
গুপ্তধনসমূহের একটির সন্ধান দিবো না? আমি বললাম, হ্যাঁ, ইয়া রাসূলাল্লাহ। তিনি বলেনঃ ‘‘লা হাওলা ওয়ালা
কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’’
হাযিম ইবনে হারমালা (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
তিনি বলেন, আমি নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম। তিনি আমাকে বলেনঃ হে
হাযিম! তুমি অধিক সংখ্যায় ‘‘লা হাওলা ওয়ালা
কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’’ বাক্যটি পড়ো।
কেননা তা হলো জান্নাতের গুপ্তধন
তিনি বলেন, আমি নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম। তিনি আমাকে বলেনঃ হে
হাযিম! তুমি অধিক সংখ্যায় ‘‘লা হাওলা ওয়ালা
কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’’ বাক্যটি পড়ো।
কেননা তা হলো জান্নাতের গুপ্তধন
কাইস ইবনু সা'দ ইবনু উবাদাহ
(রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তার বাবা তাকে
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সেবার জন্য তার কাছে অর্পণ করেন। তিনি
বলেন, আমি নামাযরত থাকা
অবস্থায় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাছ দিয়ে গমন করলেন। তিনি নিজের
পা দিয়ে আমাকে আঘাত (ইশারা) করে বললেনঃ আমি তোমাকে কি জান্নাতের দরজাগুলোর একটি
দরজা সম্পর্কে জানাব না? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি
বললেনঃ “লা হাওলা ওয়ালা
কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ"
(রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তার বাবা তাকে
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সেবার জন্য তার কাছে অর্পণ করেন। তিনি
বলেন, আমি নামাযরত থাকা
অবস্থায় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাছ দিয়ে গমন করলেন। তিনি নিজের
পা দিয়ে আমাকে আঘাত (ইশারা) করে বললেনঃ আমি তোমাকে কি জান্নাতের দরজাগুলোর একটি
দরজা সম্পর্কে জানাব না? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি
বললেনঃ “লা হাওলা ওয়ালা
কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ"
সাফওয়ান ইবনু সুলাইম হতে বর্ণিত। তিনি
বলেন, কোন ফেরেশতাই “লা- হাওলা ওয়ালা
কু-ওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" পাঠ না করে উর্ধ্বাকাশের দিকে গমন করেন না।
বলেন, কোন ফেরেশতাই “লা- হাওলা ওয়ালা
কু-ওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" পাঠ না করে উর্ধ্বাকাশের দিকে গমন করেন না।
সম্মানিত সুধীবৃন্দ- মেশকাত
শরীফের হাদীস হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে নবী করিম (দঃ) এরশাদ করেন,
(লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম) হল ৯৯ রোগের ঔষধ। আর ৯৯
প্রকার রোগ থেকে সর্বনিম্ন পর্যায়ের রোগ হল দুশ্চিন্তা ও পেরেশানী।
শরীফের হাদীস হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে নবী করিম (দঃ) এরশাদ করেন,
(লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম) হল ৯৯ রোগের ঔষধ। আর ৯৯
প্রকার রোগ থেকে সর্বনিম্ন পর্যায়ের রোগ হল দুশ্চিন্তা ও পেরেশানী।
আপনার যতই পেরেশানী আসুন
পড়তে থাকুন লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম পড়তে থাকুন।
পড়তে থাকুন লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম পড়তে থাকুন।
আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন: তোমরা
বেশি বেশি ‘চিরস্থায়ী নেক
কর্মগুলো কর। সাহাবীগন প্রশ্ন করলেন , এগুলো কি? তিনি বললেন: তাকবীর- ‘আল্লাহু আকবর’, তাহলীল- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’, তাসবীহ- ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আলহামদুলিল্লাহ’ এবং লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা
ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আযিম।
যে ব্যক্তি প্রত্যহ ১০০ বার লা হাওলা
ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়িল আযীম পাঠ করবে সে কখনো দরিদ্র থাকবে না
বেশি বেশি ‘চিরস্থায়ী নেক
কর্মগুলো কর। সাহাবীগন প্রশ্ন করলেন , এগুলো কি? তিনি বললেন: তাকবীর- ‘আল্লাহু আকবর’, তাহলীল- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’, তাসবীহ- ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আলহামদুলিল্লাহ’ এবং লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা
ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আযিম।
যে ব্যক্তি প্রত্যহ ১০০ বার লা হাওলা
ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়িল আযীম পাঠ করবে সে কখনো দরিদ্র থাকবে না
লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম প্রতিদিন ১০০ বার
পড়লে আরো ৩টি ফায়দার কথা রহমতে আলম এর
মকবুল দোয়া নামক কিতাবের ১৮৫ পৃষ্ঠায় পাওয়া যায়
তা হল
পড়লে আরো ৩টি ফায়দার কথা রহমতে আলম এর
মকবুল দোয়া নামক কিতাবের ১৮৫ পৃষ্ঠায় পাওয়া যায়
তা হল
দিনে ১০০ বার পড়লে ১০০০ গুনাহ মাফ হয়, ১০০০ দরজা বুলন্দ হয়, এবং ১০০০ রহমত
অবতীণ হয়। এই দোয়া পড়ার দ্বারা পাঠকের উপর ইলাহী খাযানার লুকায়িত ভেদসমুহ প্রকাশ
পেতে থাকে।
অবতীণ হয়। এই দোয়া পড়ার দ্বারা পাঠকের উপর ইলাহী খাযানার লুকায়িত ভেদসমুহ প্রকাশ
পেতে থাকে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন
কোন মন্তব্য নেই