শ্রেষ্ঠ সম্পদ ঈমান বাঁচাতে ৫টি দোয়া আমল ও ওয়াজিফা
হুযুর (দঃ) এর একটি হাদীসের মফহুম হল মানুষ ৪ প্রকারের হয়ে
থাকে
থাকে
প্রথমতঃ কাফের
ঘরে জন্ম, কাফের ওয়ালা জিন্দেগী, কাফের অবস্থায় মৃত্যু
ঘরে জন্ম, কাফের ওয়ালা জিন্দেগী, কাফের অবস্থায় মৃত্যু
দ্বিতীয়তঃ মুসলমান
ঘরে জন্ম, মুসলমান ওয়ালা জিন্দেগী, মুসলমান হিসেবে মৃত্যু, আল্লাহ আমাদেরকে মুসলমান হিসেবে মৃত্যু বরণের তৌফিক দান করুন, আমিন।
ঘরে জন্ম, মুসলমান ওয়ালা জিন্দেগী, মুসলমান হিসেবে মৃত্যু, আল্লাহ আমাদেরকে মুসলমান হিসেবে মৃত্যু বরণের তৌফিক দান করুন, আমিন।
তৃতীয়তঃ কাফের
ঘরে জন্ম, কাফের ওয়ালা জিন্দেগী, শেষে ঈমানের উপর মৃত্যু।
ঘরে জন্ম, কাফের ওয়ালা জিন্দেগী, শেষে ঈমানের উপর মৃত্যু।
বর্তমান এমন
একটা সময় চলছে যখন প্রতিদিন সারা বিশ্বে হাজার হাজার বিধর্মীরা ইসলাম ধর্ম কবুল করছে, ইসলামী জিন্দেগীকে আপান করে নিচ্ছে, এবং সারা বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে বেশী যে ধর্মে মানুষ ধর্মান্তরিত হচ্ছে সেটা হল ইসলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
একটা সময় চলছে যখন প্রতিদিন সারা বিশ্বে হাজার হাজার বিধর্মীরা ইসলাম ধর্ম কবুল করছে, ইসলামী জিন্দেগীকে আপান করে নিচ্ছে, এবং সারা বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে বেশী যে ধর্মে মানুষ ধর্মান্তরিত হচ্ছে সেটা হল ইসলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
চতুর্থতঃ যেটা
খুবই ভয়ের সংবাদ- তা হল কিছু লোক মুসলমান ঘরে জন্ম হবে, মুসলমান ওয়ালা জীবন যাপন করবে কিন্তু খাতেমা কুফুরীর উপর হবে।
খুবই ভয়ের সংবাদ- তা হল কিছু লোক মুসলমান ঘরে জন্ম হবে, মুসলমান ওয়ালা জীবন যাপন করবে কিন্তু খাতেমা কুফুরীর উপর হবে।
এই চতুর্থ
কেটাগরীর কথা মনে করে আমাদের চিন্তা করা দরকার, আমরা আমাদের দুনিয়ার সকল সম্পদের হেফাজতের জন্য সব ধরনের সিকিউরিটির ব্যবস্থা করি, কিন্তু সবচেয়ে
মূল্যবান যে সম্পদ সে সম্পদের হেফাজতের জন্য আমরা কি কোন সিকিউরিটির ব্যবস্থা করেছি? কখনো কোন আলেম এর কাছে প্রশ্ন করেছি? কখনো কোন বুযুর্গ, আল্লাহ ওয়ালার স্মরণাপন্ন হয়েছি? কিভাবে এই মূল্যবান জিনিষটির রক্ষা করব?
কেটাগরীর কথা মনে করে আমাদের চিন্তা করা দরকার, আমরা আমাদের দুনিয়ার সকল সম্পদের হেফাজতের জন্য সব ধরনের সিকিউরিটির ব্যবস্থা করি, কিন্তু সবচেয়ে
মূল্যবান যে সম্পদ সে সম্পদের হেফাজতের জন্য আমরা কি কোন সিকিউরিটির ব্যবস্থা করেছি? কখনো কোন আলেম এর কাছে প্রশ্ন করেছি? কখনো কোন বুযুর্গ, আল্লাহ ওয়ালার স্মরণাপন্ন হয়েছি? কিভাবে এই মূল্যবান জিনিষটির রক্ষা করব?
কাওনাইনকে ওয়ালী, দু জাহা কি সরদার আঁকা (দঃ) এর দোয়াঃ
আমরা হলাম
অতি নগন্য ঈমানদার, যে নবী আমাদেরকে ঈমান শিখিয়েছেন, যে নবীর কথায় আমরা ঈমানদার, সে নবী কেমন দোয়া করতেন? (এয়া মুকাল্লিবাল কুলুব ছাব্বিত ক্বালবি আলা দিনিক) হে
অন্তরসমুহকে পরিবর্তন কারী আমাকে দ্বীনের উপর মজবুত রাখুন।
অতি নগন্য ঈমানদার, যে নবী আমাদেরকে ঈমান শিখিয়েছেন, যে নবীর কথায় আমরা ঈমানদার, সে নবী কেমন দোয়া করতেন? (এয়া মুকাল্লিবাল কুলুব ছাব্বিত ক্বালবি আলা দিনিক) হে
অন্তরসমুহকে পরিবর্তন কারী আমাকে দ্বীনের উপর মজবুত রাখুন।
এ দোয়াটি
কে পড়তেন? যার সদকায় আমাদের দ্বীন পেয়েছি সে নবীজিই এ দোয়া পড়তেন, যেমন প্রসিদ্ধ নাতে রাসুলে আমরা শুনি
কে পড়তেন? যার সদকায় আমাদের দ্বীন পেয়েছি সে নবীজিই এ দোয়া পড়তেন, যেমন প্রসিদ্ধ নাতে রাসুলে আমরা শুনি
তেরে সদকে মে আকা, সারে জাহান কো দ্বীন মিলা)
বেদ্বীনুনে কলমা পড়া, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ)
হাছবি রাব্বি জাল্লাল্লাহ মাফি ক্বালবি গাইরুল্লা নুর মুহাম্মদ ছাল্লাল্লা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
আমাদের হুযুর (দঃ) আমাদেরকে শিক্ষা
দেয়ার জন্যই এ দোয়াটি পড়তেন (এয়া মুকাল্লিবাল কুলুব ছাব্বিত কালবি আলা দ্বীনিক)।
আমাদের এ দোয়া বেশী
বেশী পড়া উচিত, হে আল্লাহ আমাদের অন্তরকে দ্বীনের উপর ছাবেত কদম রাখ
দেয়ার জন্যই এ দোয়াটি পড়তেন (এয়া মুকাল্লিবাল কুলুব ছাব্বিত কালবি আলা দ্বীনিক)।
আমাদের এ দোয়া বেশী
বেশী পড়া উচিত, হে আল্লাহ আমাদের অন্তরকে দ্বীনের উপর ছাবেত কদম রাখ
ঈমানের সাথে মৃত্যুর ৪টি ওয়াজিফাঃ
আলা হযরতের
কাছে এক ব্যক্তি এসে আরজ করল হুযুর আমার জন্য দোয়া করবেন যেন ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করতে পারি তখন আলা হযরত তাঁর জন্য দোয়া করলেন এবং তাঁকে ৪টি আমল শিখিয়ে দিলেন যাতে ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করতে পারে আমলগুলি হল
কাছে এক ব্যক্তি এসে আরজ করল হুযুর আমার জন্য দোয়া করবেন যেন ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করতে পারি তখন আলা হযরত তাঁর জন্য দোয়া করলেন এবং তাঁকে ৪টি আমল শিখিয়ে দিলেন যাতে ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করতে পারে আমলগুলি হল
১)
প্রতিদিন সকালে ৪১ বার (এয়া হাইয়্যু
এয়া কাইয়্যূম লা ইলাহা ইল্লা আনতা)
আগে
পরে ১ বার দরুদ
শরীফ পাঠ করবে
প্রতিদিন সকালে ৪১ বার (এয়া হাইয়্যু
এয়া কাইয়্যূম লা ইলাহা ইল্লা আনতা)
আগে
পরে ১ বার দরুদ
শরীফ পাঠ করবে
২)
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে সব দোয়া দরুদ পড়ার পর সর্বশেষে ১ বার সুরা
কাফেরুন পাঠ করবে এর পর আর কথাবার্তা বলবে না।
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে সব দোয়া দরুদ পড়ার পর সর্বশেষে ১ বার সুরা
কাফেরুন পাঠ করবে এর পর আর কথাবার্তা বলবে না।
৩)সকাল সন্ধ্যায় ৩ বার এ
দোয়া পাঠ করবেন (আল্লাহুম্মা ইন্না নাউজুবিকা মিন আন নুশরিকা বিকা শাইয়্যান নালামুহু ওয়া নাসতাগফিরুকা লিমা লা নালামুহু)
দোয়া পাঠ করবেন (আল্লাহুম্মা ইন্না নাউজুবিকা মিন আন নুশরিকা বিকা শাইয়্যান নালামুহু ওয়া নাসতাগফিরুকা লিমা লা নালামুহু)
৪)সকাল সন্ধ্যায় ৩ বার পাঠ
করবে (বিসমিল্লাহি আলা দ্বিনি, বিসমিল্লাহি আলা নাফসি, ওয়াউলদি ওয়া আহলি ওয়া মালি)
করবে (বিসমিল্লাহি আলা দ্বিনি, বিসমিল্লাহি আলা নাফসি, ওয়াউলদি ওয়া আহলি ওয়া মালি)
ইনশা আল্লাহ
এ ওয়াজিফা সমুহ
নিয়মিত পড়লে ঈমানের সাথে মৃত্যু হবে।
এ ওয়াজিফা সমুহ
নিয়মিত পড়লে ঈমানের সাথে মৃত্যু হবে।
কোন মন্তব্য নেই