কুরআনের আযব তথ্য-১১২। নারীর ভিতর ২টি অন্তর। হার্ট। হৃদয়। Ja al haq/ Niza...
কোরআনের আযব তথ্য-১১২
নারীর ভিতর ২টি হার্ট
আউজুবিল্লাহিমনাশ শায়তানির
রাজিম, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, জা আল হক এর সম্মানিত দশক শ্রোতা মন্ডলী আসসালামু
আলাইকুম, আপনারা জানেন পবিত্র কুরআন এমন এক কিতাব আজ ১৪ শত বছর যাবৎ কোরআন বিরোধীরা
হাজারো চেষ্টা করে আসছে এর কিছু ভুল বের করতে, তারই ধারাবাহিকতায় পবিত্র কুরআনের সুরা
আল আহযাবের মধ্যে এরশাদ করেন আল্লাহ তায়ালা কারো বুকে ২টি দিল বানাননি।
রাজিম, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, জা আল হক এর সম্মানিত দশক শ্রোতা মন্ডলী আসসালামু
আলাইকুম, আপনারা জানেন পবিত্র কুরআন এমন এক কিতাব আজ ১৪ শত বছর যাবৎ কোরআন বিরোধীরা
হাজারো চেষ্টা করে আসছে এর কিছু ভুল বের করতে, তারই ধারাবাহিকতায় পবিত্র কুরআনের সুরা
আল আহযাবের মধ্যে এরশাদ করেন আল্লাহ তায়ালা কারো বুকে ২টি দিল বানাননি।
সম্মানিত বন্ধুরা যদি এ আয়াতের
দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে সেখানে যে শব্দ এসেছে তা হল (রাজুল) যার অর্থ হল পুরুষ।
দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে সেখানে যে শব্দ এসেছে তা হল (রাজুল) যার অর্থ হল পুরুষ।
مَّا
جَعَلَ اللَّهُ لِرَجُلٍ مِّن
قَلْبَيْنِ فِي جَوْفِهِ
جَعَلَ اللَّهُ لِرَجُلٍ مِّن
قَلْبَيْنِ فِي جَوْفِهِ
আল্লাহ কোন পুরুষের মধ্যে
২টি হৃদয় স্থাপন করেননি।অর্থ্যাৎ এই হকুম শুধুই পুরুষদের জন্য নিদৃষ্ট করা হয়েছে, এবং
নারীকে এ হকুম থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।
২টি হৃদয় স্থাপন করেননি।অর্থ্যাৎ এই হকুম শুধুই পুরুষদের জন্য নিদৃষ্ট করা হয়েছে, এবং
নারীকে এ হকুম থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।
এখানে যদি আল্লাহ তায়ালা
রাজুল এর জায়গায় ইনসান শব্দ ব্যবহার করত তাহলে তাতে নারী পুরুষ উভয়েই অন্তর্ভূক্ত হয়ে
যেত, কিন্তু এখানে আল্লাহ তায়ালা রাজুল বলে পুরুষকেই বুঝাচেছন, এতে বুঝা যাচ্ছে এ আয়াতে
নারীদের ব্যপারে বলা হয়নি, কিন্তু এখানে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে কুরআন হল বিজ্ঞানময়
কিতাব, এর প্রতিটি শব্দ প্রতিটি হরফ এর মধ্যে হেকমত লুকায়িত আছে, তাহলে ২টি অন্তর কোন
পুরুষের মধ্যে স্থাপন করেননি এভাবে পুরুষ শব্দ কেন একানে ব্যবহার করা হল? এর রহস্য
কি?
রাজুল এর জায়গায় ইনসান শব্দ ব্যবহার করত তাহলে তাতে নারী পুরুষ উভয়েই অন্তর্ভূক্ত হয়ে
যেত, কিন্তু এখানে আল্লাহ তায়ালা রাজুল বলে পুরুষকেই বুঝাচেছন, এতে বুঝা যাচ্ছে এ আয়াতে
নারীদের ব্যপারে বলা হয়নি, কিন্তু এখানে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে কুরআন হল বিজ্ঞানময়
কিতাব, এর প্রতিটি শব্দ প্রতিটি হরফ এর মধ্যে হেকমত লুকায়িত আছে, তাহলে ২টি অন্তর কোন
পুরুষের মধ্যে স্থাপন করেননি এভাবে পুরুষ শব্দ কেন একানে ব্যবহার করা হল? এর রহস্য
কি?
প্রিয় বন্ধুরা এ প্রশ্নের
জবাব জানতে হলে একটি ঘটনার প্রতি দৃষ্টিপাত করা প্রয়োজন যা আমেরিকায় ঘটেছে। প্রিয় দশক,
আমেরিকায় মুসলমানরা একটি নামকরা ইউনিভার্সিটিতে এক সেমিনারের আয়োজন করে যাতে পবিত্র
কুরআনের ভাষাশৈলি, কুরআনের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন, কুরআনের ভাষার অলংকরণ সম্পর্কে
িএকজন প্রফেসর আলোচনা করলেন, তিনি যখন এসব কথা বলছিলেন তখন সে সেমিনারে এক ছাত্র দাঁড়িয়ে
প্রশ্ন করল জনাব আপনি যা দাবী করছেন তার সাথে আমি একমত নই, কারন আমার জানা মতে কুরআনে
এমন এক আয়াত আছে যাতে বলা হয়েছে কোন লোকের সিনায় আল্লাহ ২টি অন্তর স্থাপন করেন নি যা
সুরা আহযাবের ৪ নং আয়াতে আছে, এ আয়াতে আপনাদের খোদা রাজুল শব্দ কেন ব্যবহার করেছেন?
তিনি এখানে কেন বলেন নি সব ইনসানের বুকে ১টাই অন্তর, সে চাই নারী হউক কিংবা পুরুষ।
এ প্রশ্ন শুনে সেমিনারে সকলে নিশ্চুপ হয়ে গেল এবং সকলেই প্রফেসরের দিকে তাকিয়ে ছিল
তিনি এই প্রশ্নের জবাব কি দেন তা শুনার জন্য, বাহ্যিকভাবে সে ছাত্রটির প্রশ্ন সঠিক
মনে হয় কেননা নারী হউক পুরুষ হউক উভয়ের বুকে ১টিই অন্তর তাহলে আল্লাহ শুধু পুরুষের
অন্তরে ১টি অন্তর কেন বলেছেন? তখন প্রফেসর কিছুক্ষন চিন্তা করলেন তিনি তাৎক্ষনিক কি
জবাব দিবেন তা ভাবতে লাগলেন, কারন গ্রহণযোগ্য জবাব দিতে না পারলে সেমিনারে সকলের মনে
কুরআনের প্রতি একটি প্রশ্ন থেকে যাবে, তিনি মনে মনে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইলেন আর
নিজের চিন্তা শক্তির উপর জোর দিলেন, একটু চিন্তা করার সাথে সাথে আল্লাহর রহমতে প্রফেসারের
দেমাগে এক চমৎকার জবাব এসে যায় যা সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য হয়। প্রফেসর ছাত্রকে বলল কুরআনের
প্রতিটি শব্দই সঠিক এবং এক একটি শব্দের উপর যদি আমরা চিন্তা ও গবেষনা করি তাহলে এর
ভিতর থেকে নব নব জ্ঞানের দ্বার উম্মোচন হবে, আল্লাহ তায়ালা যেহেতু বলেছেন কোন পুরুষের
সিনায় ২টি দিল স্থাপন করেননি তাতে বুঝা যায় কোন নারীর সিনায় ২টি দিল হওয়া সম্ভব, এখন
একটু চিন্তা করলে আল্লাহর এ কথাটির সত্যতা পাওয়া যায় যদি এভাবে দেখেন, আমরা জানি কোন
পুরুষ গর্ভবতী হয় না, পক্ষান্তর নারী গর্ভবতী হয় আর নারী যখন গর্ভবতী হয় তখন তার ভিতর
আরো একটি ছোট প্রাণীর সৃষ্টি হয় আর সে ছোট বাবুটির ভিতরও থাকে ১টি অন্তর, দিল, হৃদয়,
হাট, তখন নারী বা মায়ের একটি দিল আর মায়ের পেটে যে বাচ্চা তার ভিতরও ১টি দিল তাহলে
বুঝা গেল নারীদের ভিতর ২টি দিল স্থাপন সম্ভব, কিন্তু পুরুষের ভিতর ২টি দিল আল্লাহ স্থাপন
করেননা সে হিসেবে আল্লাহ তায়ালা যে বলেছেন
জবাব জানতে হলে একটি ঘটনার প্রতি দৃষ্টিপাত করা প্রয়োজন যা আমেরিকায় ঘটেছে। প্রিয় দশক,
আমেরিকায় মুসলমানরা একটি নামকরা ইউনিভার্সিটিতে এক সেমিনারের আয়োজন করে যাতে পবিত্র
কুরআনের ভাষাশৈলি, কুরআনের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন, কুরআনের ভাষার অলংকরণ সম্পর্কে
িএকজন প্রফেসর আলোচনা করলেন, তিনি যখন এসব কথা বলছিলেন তখন সে সেমিনারে এক ছাত্র দাঁড়িয়ে
প্রশ্ন করল জনাব আপনি যা দাবী করছেন তার সাথে আমি একমত নই, কারন আমার জানা মতে কুরআনে
এমন এক আয়াত আছে যাতে বলা হয়েছে কোন লোকের সিনায় আল্লাহ ২টি অন্তর স্থাপন করেন নি যা
সুরা আহযাবের ৪ নং আয়াতে আছে, এ আয়াতে আপনাদের খোদা রাজুল শব্দ কেন ব্যবহার করেছেন?
তিনি এখানে কেন বলেন নি সব ইনসানের বুকে ১টাই অন্তর, সে চাই নারী হউক কিংবা পুরুষ।
এ প্রশ্ন শুনে সেমিনারে সকলে নিশ্চুপ হয়ে গেল এবং সকলেই প্রফেসরের দিকে তাকিয়ে ছিল
তিনি এই প্রশ্নের জবাব কি দেন তা শুনার জন্য, বাহ্যিকভাবে সে ছাত্রটির প্রশ্ন সঠিক
মনে হয় কেননা নারী হউক পুরুষ হউক উভয়ের বুকে ১টিই অন্তর তাহলে আল্লাহ শুধু পুরুষের
অন্তরে ১টি অন্তর কেন বলেছেন? তখন প্রফেসর কিছুক্ষন চিন্তা করলেন তিনি তাৎক্ষনিক কি
জবাব দিবেন তা ভাবতে লাগলেন, কারন গ্রহণযোগ্য জবাব দিতে না পারলে সেমিনারে সকলের মনে
কুরআনের প্রতি একটি প্রশ্ন থেকে যাবে, তিনি মনে মনে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইলেন আর
নিজের চিন্তা শক্তির উপর জোর দিলেন, একটু চিন্তা করার সাথে সাথে আল্লাহর রহমতে প্রফেসারের
দেমাগে এক চমৎকার জবাব এসে যায় যা সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য হয়। প্রফেসর ছাত্রকে বলল কুরআনের
প্রতিটি শব্দই সঠিক এবং এক একটি শব্দের উপর যদি আমরা চিন্তা ও গবেষনা করি তাহলে এর
ভিতর থেকে নব নব জ্ঞানের দ্বার উম্মোচন হবে, আল্লাহ তায়ালা যেহেতু বলেছেন কোন পুরুষের
সিনায় ২টি দিল স্থাপন করেননি তাতে বুঝা যায় কোন নারীর সিনায় ২টি দিল হওয়া সম্ভব, এখন
একটু চিন্তা করলে আল্লাহর এ কথাটির সত্যতা পাওয়া যায় যদি এভাবে দেখেন, আমরা জানি কোন
পুরুষ গর্ভবতী হয় না, পক্ষান্তর নারী গর্ভবতী হয় আর নারী যখন গর্ভবতী হয় তখন তার ভিতর
আরো একটি ছোট প্রাণীর সৃষ্টি হয় আর সে ছোট বাবুটির ভিতরও থাকে ১টি অন্তর, দিল, হৃদয়,
হাট, তখন নারী বা মায়ের একটি দিল আর মায়ের পেটে যে বাচ্চা তার ভিতরও ১টি দিল তাহলে
বুঝা গেল নারীদের ভিতর ২টি দিল স্থাপন সম্ভব, কিন্তু পুরুষের ভিতর ২টি দিল আল্লাহ স্থাপন
করেননা সে হিসেবে আল্লাহ তায়ালা যে বলেছেন
مَّا
جَعَلَ اللَّهُ لِرَجُلٍ مِّن
قَلْبَيْنِ فِي جَوْفِهِ
جَعَلَ اللَّهُ لِرَجُلٍ مِّن
قَلْبَيْنِ فِي جَوْفِهِ
আল্লাহ কোন পুরুষের মধ্যে
২টি হৃদয় স্থাপন করেননি।এখানে রাজুল বা পুরুষ শব্দটি ১০০% পারফেক্ট এবং বিজ্ঞানসম্মত।
সুবহানাল্লাহ।
২টি হৃদয় স্থাপন করেননি।এখানে রাজুল বা পুরুষ শব্দটি ১০০% পারফেক্ট এবং বিজ্ঞানসম্মত।
সুবহানাল্লাহ।
প্রিয় দর্শক মন্ডলী আমাদের
উচিত পবিত্র কুরআনের প্রতিটি শব্দের উপর গভির চিন্তা গবেষনা করা, এবং প্রতিদিন বুঝে
বুঝে কুরআনে পাক তেলাওয়াত করা, সর্বশেষে দোয়া রইল আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কুরআন পড়ার
এবং বুঝার এবং কুরআন এর নুরে নিজেদের আলোকিত করার তৌফিক দান করুন আমিন।
উচিত পবিত্র কুরআনের প্রতিটি শব্দের উপর গভির চিন্তা গবেষনা করা, এবং প্রতিদিন বুঝে
বুঝে কুরআনে পাক তেলাওয়াত করা, সর্বশেষে দোয়া রইল আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কুরআন পড়ার
এবং বুঝার এবং কুরআন এর নুরে নিজেদের আলোকিত করার তৌফিক দান করুন আমিন।
উত্তরমুছুন<a href=" www.youtube.com/watch?v=OCrwHQ0YXAMsurah al fil bangla translation | সুরাহ ফিল | Noor</a>
মহিলা সাহাবীদের নামের তালিকা দেখুন। ইসলামের সৌভাগ্যবান ৭৯ জন মহিলা সাহাবীদের নাম
উত্তরমুছুনhttps://islami-bangla.blogspot.com/2020/02/blog-post_139.html