৩টি অবস্থায় কুরবানীর গোস্ত খাওয়া জায়েজ নাই। কুরবানীর মাসায়ালা। Bangla Is...







যে কুরবানীর গোস্ত
খাওয়ান নিষিদ্ধ
কুরবানীর পশু গোস্ত
খাওয়া হালাল, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে কুরবানীর পশু গোস্ত কুরবানী কারীর জন্য নিষিদ্ধ
হয়ে যায়,
প্রথমত-
আপনারা জানেন ১০,১১,১২ জিলহজ্ব পর্যন্ত কুরবানী করা যায় এখন কেহ কোন কারন বশত যদি
কুরবানীর দিনগুলোতে পশু জবাই করতে না পারে তাহলে খরিদকৃত পশুটি সদকা করে দিতে হবে তবে যদি (সময়ের পরে) জবাই করে ফেলে তাহলে পুরো গোশত সদকা করে দিতে হবে এক্ষেত্রে গোশতের মূল্য যদি জীবিত পশুর চেয়ে কমে যায় তাহলে যে পরিমাণ মূল্য হ্রাস পেল তা- সদকা করতে হবেসে গোস্ত
কুরবানীকারী খেতে পারবে না।
দ্বিতীয়ত-
ধরুন আপনি একজন ধনী লোক আপনার পিতা মৃত্যুর সময় অছিয়ত করে গেলেন যে উনার পক্ষ থেকে
কুরবানী করার জন্য, এখন আপনি যদি আপনার পিতার মৃত্যুর পর তাঁর অছিয়ত মোতাবেক
কুরবানী করেন তাহলে আপনার পিতার জন্য যতটুকু অংশ কুরবানী করেছেন ততটুকু অংশ আপনি
খেতে পারবেন না, তা গরীবদেরকে দান করে দিতে হবে। ধরুন আপনি ১টি গরু কিনেছেন সেখানে
১ অংশ আপনার মৃত পিতার পক্ষ থেকে করেছেন এখন সে গরুর সাত ভাগের এক ভাগ অংশ আপনাকে
আলাদা করে দান করে দিতে হবে।
তৃতীয়ত- ধরুন
আপনি একটি গাই গরু নিয়ে আসলেন কুরবানীর জন্য এখন জবেহ করার পর দেখলেন সে গাই গরুর
পেটে ১টি জীবিত বাচ্চা তখন আপনি সে বাচ্চাটিকেও জবেহ করে দিতে পারবেন, সেটির গোস্ত
খেতে পারবেন, কিন্তু আপনি যদি জবেহ না করেন তাহলে কুরনাবীর দিন অতিবাহিত হওয়ার পর
তথা ১২ জিলহজ্ব এর পর সে বাচ্চাটি আর আপনার জন্য জায়েজ হবে না বরং সেটি আপনাকে
সদকা কের দিতেহবে।

কোন মন্তব্য নেই

borchee থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.