নামাজে হাই তোলা। হাই তুললে শয়তান কি করে? Namaz Sikka || Ja al haq
শয়তান কখন মানুষকে দেখে হাসে?
গ্রন্থ: সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) | অধ্যায়ঃ ৪৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) | হাদিস নাম্বার: 3059
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله
عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " التَّثَاؤُبُ مِنَ
الشَّيْطَانِ، فَإِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ،
فَإِنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا قَالَ هَا. ضَحِكَ الشَّيْطَانُ ".
عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " التَّثَاؤُبُ مِنَ
الشَّيْطَانِ، فَإِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ،
فَإِنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا قَالَ هَا. ضَحِكَ الشَّيْطَانُ ".
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হাই তোলা শয়তানের পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের কারো যখন হাই আসবে তখন যথাসম্ভব দমন করবে। কেননা তোমাদের কেউ হাই তোলার সময় যখন ‘হা’ বলে, তখন শয়তান হাসতে থাকে।
গ্রন্থ: সূনান তিরমিজী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) | অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) | হাদিস নাম্বার: 370
عَنْ أَبِي
هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " التَّثَاؤُبُ
فِي الصَّلاَةِ مِنَ الشَّيْطَانِ
هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " التَّثَاؤُبُ
فِي الصَّلاَةِ مِنَ الشَّيْطَانِ
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু
আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ সালাতে হাই তোলা শয়তান থেকে হয়। সুতরাং কারো যদি হাই আসে তবে সে যেন যথাশক্তি তা রোধ করে।
আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ সালাতে হাই তোলা শয়তান থেকে হয়। সুতরাং কারো যদি হাই আসে তবে সে যেন যথাশক্তি তা রোধ করে।
যদি নামাজের হালতে হাই আসে তাহলে যথাসাধ্য তা প্রতিহত করার চেষ্টা করবে, যদি চেষ্টা ব্যথ হয় তখন দাঁড়ানো অবস্থায় থাকলে ডান হাতের পিঠ মুখের উপর রাখবে, কারন নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় ডান হাত উপরে থাকে, আর নামাজের অন্য অবস্থায় হাই আসলে তখন বাম হাতের পিট মুখের উপর রাখবেন। কারন মুখ খোলা রাখলে তখন মুখ দিয়ে শয়তান প্রবেশ করে যেমন
গ্রন্থ: সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) | অধ্যায়ঃ ৫৬/ যুহুদ ও দুনিয়ার প্রতি আকর্ষণহীনতা
সম্পর্কিত বর্ণনা (كتاب الزهد والرقائق)
| হাদিস নাম্বার: 7222
সম্পর্কিত বর্ণনা (كتاب الزهد والرقائق)
| হাদিস নাম্বার: 7222
عَنْ عَبْدِ
الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي، سَعِيدٍ عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله
عليه وسلم قَالَ " إِذَا تَثَاوَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيُمْسِكْ بِيَدِهِ
فَإِنَّ الشَّيْطَانَ يَدْخُلُ "
الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي، سَعِيدٍ عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله
عليه وسلم قَالَ " إِذَا تَثَاوَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيُمْسِكْ بِيَدِهِ
فَإِنَّ الشَّيْطَانَ يَدْخُلُ "
আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যদি তোমাদের কেউ হাই তোলে তবে সে যেন তাঁর মুখের উপর হাত রেখে তাকে প্রতিহত করে। কেননা এ সময় শয়তান (মুখ দিয়ে) প্রবেশ করে।
.
গ্রন্থ: সূনান তিরমিজী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) | অধ্যায়ঃ ৪৬/ কিতাবুল আদব (كتاب الأدب عن رسول الله ﷺ) | হাদিস নাম্বার: 2747
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ
رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْعُطَاسَ
وَيَكْرَهُ التَّثَاؤُبَ فَإِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ فَقَالَ الْحَمْدُ لِلَّهِ
فَحَقٌّ عَلَى كُلِّ مَنْ سَمِعَهُ أَنْ يَقُولَ يَرْحَمُكَ اللَّهُ وَأَمَّا
التَّثَاؤُبُ فَإِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ وَلاَ
يَقُولَنَّ هَاهْ هَاهْ فَإِنَّمَا ذَلِكَ مِنَ الشَّيْطَانِ يَضْحَكُ مِنْهُ
"
رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْعُطَاسَ
وَيَكْرَهُ التَّثَاؤُبَ فَإِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ فَقَالَ الْحَمْدُ لِلَّهِ
فَحَقٌّ عَلَى كُلِّ مَنْ سَمِعَهُ أَنْ يَقُولَ يَرْحَمُكَ اللَّهُ وَأَمَّا
التَّثَاؤُبُ فَإِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ وَلاَ
يَقُولَنَّ هَاهْ هَاهْ فَإِنَّمَا ذَلِكَ مِنَ الشَّيْطَانِ يَضْحَكُ مِنْهُ
"
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু
আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ্ তা’আলা হাঁচি পছন্দ করেন কিন্তু হাই না পছন্দ করেন। সুতরাং তোমাদের কারো হাঁচি এলে সে যদি বলে "আলহামদুলিল্লাহ্" তবে যে কেউ তা শুনতে পাবে তার উপর হক হল "ইয়ারহামুকাল্লাহ্"
বলা। আর হাফিকার (হাই তোলার) ব্যাপার হল, তোমাদের কারো যদি হাই উঠে তবে যথাসাধ্য সে যেন তা রোধ করে এবং সে যেন হাঃ হাঃ না করে। কেননা এটি শয়তানের পক্ষ থেকে। সে তাতে হাসে।
আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ্ তা’আলা হাঁচি পছন্দ করেন কিন্তু হাই না পছন্দ করেন। সুতরাং তোমাদের কারো হাঁচি এলে সে যদি বলে "আলহামদুলিল্লাহ্" তবে যে কেউ তা শুনতে পাবে তার উপর হক হল "ইয়ারহামুকাল্লাহ্"
বলা। আর হাফিকার (হাই তোলার) ব্যাপার হল, তোমাদের কারো যদি হাই উঠে তবে যথাসাধ্য সে যেন তা রোধ করে এবং সে যেন হাঃ হাঃ না করে। কেননা এটি শয়তানের পক্ষ থেকে। সে তাতে হাসে।
কোন মন্তব্য নেই